প্রিলিমিনারি টু মাস্টার্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষা ২০২৩ বিভাগ ব্যাবস্থাপনা বিষয় শিল্প সম্পর্ক ৪১২৬১৩ রকেট স্পেশাল সাজেশন

প্রিলিমিনারি টু মাস্টার্স সাজেশন
প্রিলিমিনারি টু মাস্টার্স সাজেশন

ক_বিভাগ (অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন)
১। পূর্ণরূপ লিখ-
PPP, BGMEA, NPC, ILO,
২। শিল্প সম্পর্কের মূল উদ্দেশ্য কী?
উঃ প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত কর্মী, ব্যবস্থাপনা, শ্রমিক সংঘ এবং সরকারের মধ্যে সৌহাদ্যপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপনই শিল্প সম্পর্কের মূল উদ্দেশ্য।
৩। ব্লু কালার’ ইউনিয়ন কী?
উঃ উৎপাদন প্রক্রিয়ার সাথে প্রত্যক্ষভাবে সম্পর্কিত শ্রমিকদের নিয়ে গঠিত ইউনিয়নকে ব্লু কলার ইউনিয়ন বলে।
৪। শিল্প সম্পর্ক অধ্যাদেশ কত সালে জারি করা হয়?
উঃ শিল্প সম্পর্ক অধ্যাদেশ জারি হয় ১৯৬৯ সালে।
৫। মিশ্র শ্রমিক সংঘ কী?
উত্তর। শিল্প প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিক ও কর্মচারীদের নিয়ে গঠিত ইউনিয়ন কে মিশ্র শ্রমিক সংঘ বলে।
৬। শিল্প বিরোধের সর্বশেষ পদক্ষেপ কী?
উঃ শিল্প বিরোধের সর্বশেষ পদক্ষেপ হলো লক আউট।
৭। মহিলা শ্রমিকদের কখন কাজে নিয়োগ করা যাবে না?
উঃ গর্ভাবস্থায় মহিলা শ্রমিকদের কাজে নিয়োগ করা যাবেনা।
৮। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা কত সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পায়?
উঃ আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা ১৯৬৯ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পায়।
৯। অংশগ্রহণমূলক ব্যবস্থাপনা বলতে কী বোঝায়?
উঃ যে ব্যবস্থাপনা নির্বাহী কর্মীদের সাথে আলাপ-আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তাকে অংশগ্রহণমূলক ব্যবস্থাপনা বলে।
১০। কর্মের অধিকার কী?
উঃ আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য যে নীতিকে মৌলিক হিসেবে বিবেচনা করে তাকে কর্মের অধিকার বলা হয় ।
১১। সার্ভিস বহি কী?
উঃ সার্ভিস বহি হচ্ছে মালিক তার নিজস্ব খরচে তৎকর্তৃক নিযুক্ত শ্রমিকের জন্য একটি বইয়ের ব্যবস্থা করে যেখানে কর্মরত শ্রমিক কর্মচারীদের জন্য চাকরি সংক্রান্ত তথ্যাবলি সংরক্ষিত থাকে।
১২। শিল্প কি?
উঃ পণ্য উৎপাদনের যাবতীয় কার্যাবলিকে শিল্প বলা হয়।
১৩। শিল্প সম্পর্ক বলতে কি বুঝায়?
উঃ একটি প্রতিষ্ঠানের পরিকল্পিত উদ্দেশ্যকে বাস্ত বায়নে শ্রমিক-কর্মচারী ও ব্যবস্থাপনার মধ্যে যে সম্পর্কের সৃষ্টি হয় তাকে শিল্প সম্পর্ক বলে ।
১৪। শিল্প সম্পর্কের সাথে কয়টি পক্ষ জড়িত?
উঃ শিল্প সম্পর্কের সাথে ৩টি পক্ষ জড়িত থাকে।
১৫। অসদাচরণ কী?
উঃ অসৎ উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে পেশাগত
ক্ষেত্রে কৃত কোনো কাজকে অসদাচরণ বলে ।
১৬। ট্রেড ইউনিয়ন কি?
উঃ শ্রমিকগণ নিজেদের স্বার্থ রক্ষা, অবস্থার
উন্নতি, চাকরির শর্তাবলী উন্নতি সাধন এবং যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে নিয়োগকর্তার সাথে দরকষাকষি করে মজুরি বৃদ্ধির জন্য যে স্থায়ী প্রতিষ্ঠান গঠন। করে তাকে ট্রেড ইউনিয়ন/শ্রমিক সংঘ বলে।
১৭। যৌথ দরকষাকষি কি?
উঃ কোনো বিষয়ে আপোষ করা বা আপোষের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য শ্রমিক এবং ব্যবস্থাপনা প্রতিনিধির কার্যক্রমকে যৌথ দরকষাকষি বলে।
১৮। যৌথ দরকষাকষি প্রতিনিধি কে?
উঃ শিল্প কারখানায় শ্রমিকদের কার্য, কার্যের পরিবেশ, কার্যের শর্তসমূহ এবং কার্য সম্পর্কিত অন্যান্য বিষয়ে যৌথ দরকষাকষির জন্য নিয়োজিত শ্রমিক সংঘকে যৌথ দরকষাকষি প্রতিনিধি বলে।
১৯। যৌথ চুক্তিসমূহ কি কি?
উঃ মজুরি ও বেতন, বোনাস, চিকিৎসা সুবিধা, ছুটি, পেনশন, ওভারটাইম, কাজের পরে জেষ্ঠ্যতা নির্ধারণ প্রভৃতি হলো যৌথ চুক্তি।
২০। সরকার বলতে কি বুঝ?
উঃ কোনো রাষ্ট্র ব্যবস্থায় যে সকল ব্যক্তি বা
ব্যক্তিবর্গ রাষ্ট্র পরিচালনায় অংশগ্রহণ করে তাদের নিয়ে যে সংস্থা গঠিত হয় তাই সরকার ।
২১। কোন শতাব্দিতে শিল্প বিপ্লব সংঘটিত হয়েছে?
উঃ ১৭৫০-১৮৩২ সালব্যাপী সময় জুড়ে ব্রিটেনে শিল্প বিপ্লব সংঘটিত হয়।
২২। শ্রম আইন কী?
উঃ শ্রমিকদের কল্যাণ ও স্বার্থ রক্ষার জন্য সরকার কর্তৃক প্রণীত আইনকে শ্রম আইন বলা হয়।
২৩। সালিশি কি?
উঃ তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপের দ্বারা বিবাদমান দলগুলোর মধ্যকার বিরোধ নিষ্পত্তির প্রক্রিয়াকে সালিশি বলে।
২৪। ধর্মঘট কি?
উঃ যখন কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠানের একদল কর্মচারি একসঙ্গে কার্য সম্পাদন হতে বিরত থাকে তখন তাকে ধর্মঘট বলে।
২৫। লে-অফ কি?
উঃ বিদ্যুৎ, জ্বালানি, কাঁচামালের ঘাটতি, যান্ত্রিক ত্রুটি অথবা অন্য কোনো কারণে নিয়োগকর্তা শ্রমিকদের কাজ দিতে ব্যর্থ হলে অথবা অস্বীকৃতি জানালে তাকে লে-অফ বলে।
২৬। অধিকার বিরোধ কি?
উঃ যে সব শিল্প বিরোধ শ্রমিকদের অভাব অভিযোগকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি হয় তাকে অধিকার বিরোধ বলে ।
২৭। কনসিলিয়েশন কি?
উঃ যে পদ্ধতিতে সরকার শ্রম অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সহায়তায় শ্রমিক ও ব্যবস্থাপনার মধ্যে বিদ্যমান বিরোধ নিষ্পত্তি করার প্রচেষ্টা চালায় তাকেই কনসিলিয়েশন বা আপসরফা বা সালিশি সেবা বলে ।
২৮। শ্রম আদালত কি?
উঃ যৌথ দরকষাকষি ও কনসিলিয়েশন প্রক্রিয়া বার্থ হবার পর শ্রমিক বা মালিক পক্ষ দ্বন্দ্ব বা বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য যে আদালতের আশ্রয়গ্রহণ করে তাকে শ্রম আদালত বলে।
২৯। শ্রম আদালতের কাজ কি?
উঃ শ্রম আদালতের কাজ ৪টি। যথা- ১. শিল্প বিরোধ নিষ্পত্তি ও বিচার করা, ২. মীমাংসা চুক্তি বাস্তবায়ন ও ভঙ্গকরণের বিষয় নিষ্পত্তি করা, ৩.IRO – ১৯৬৯ অনুযায়ী বিভিন্ন অপরাধসমূহের বিচার করা ও ৪. IRO – ১৯৬৯ বা অন্য যেকোনো আইনের অধীনে ন্যস্ত বা প্রাপ্ত
৩০। শ্রম নীতি কী?
উঃ সরকার কর্তৃক প্রণীত যে নীতিতে শ্রমিক নিয়োগ, শ্রমিকের মজুরি, কাজের পরিবেশ, কর্মরত অবস্থায় শ্রমিকের দূর্ঘটনার ক্ষতিপূরণ প্রদানের দিক- নির্দেশনা দেওয়া থাকে তাকে শ্রম নীতি বলা হয় ৷
৩১। শিল্পীয় গণতন্ত্রের মূল কথা কী?
উঃ শিল্পীয় গণতন্ত্রের মূলকথা হলো গণতান্ত্রিক ভিত্তিতে এবং শান্তিপূর্ণভাবে ব্যবস্থাপনায় শ্রমিকদের অংশগ্রহণ।
৩২। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনা কি?
উঃ যে ব্যবস্থাপনা পদ্ধতিতে ব্যবস্থাপক দলগত আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন তাকেই গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনা বলে ৷
৩৩। স্ব-ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি কাকে বলে?
উঃ স্ব-ব্যবস্থাপনা হলো ব্যবস্থাপনার এমন একটি স্বতন্ত্র রূপ যা পুরোপুরি শ্রমিক শ্রেণির নিয়ন্ত্রণে ও কর্তৃত্বাধীনে পরিচালিত হয় ।
৩৪। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (ILO) কী?
উঃ আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা হলো জাতিসংঘের একটি বিশেষায়িত সংস্থা যা কর্মক্ষেত্রে নারী ও পুরুষকে সুযোগ-সুবিধা প্রদানে নীতি প্রণয়ন করে।
৩৫। বাংলাদেশ কত সালে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সদস্য হয়?
উঃ বাংলাদেশ ১৯৭২ সালের ২২ জুন আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সদস্য হয়।
৩৬। বাংলাদেশ ILO এর কততম সদস্য?
উঃ বাংলাদেশ ILO এর ১২৩ তম সদস্য।
৩৭। ILO প্রতিনিধি দেশে কত জন প্রতিনিধি প্রেরণ করতে পারে?
উঃ ILO প্রতিনিধি দেশে ৪ জন প্রতিনিধি প্রেরণ করতে পারে।
৩৮। এ্যাডজুডিকেশন কার্যক্রম কি?
উঃ কনসিলিয়েশন প্রক্রিয়া ব্যর্থ হলে শিল্প বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য যে প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয় তাকে এ্যাডজুডিকেশন বা ফয়সালা বলে ।
৩৯। এ্যাডজুডিকেশন প্রক্রিয়া কয় ধরনের।
উঃ এ্যাডজুডিকেশন প্রক্রিয়া ৩ ধরনের ।
৪০। ন্যায্য মঞ্জুরি কাকে বলে?
উঃ একজন শ্রমিক ও তার পরিবারের কয়েকজন সদস্যের স্বাভাবিক ও যুক্তিযুক্ত জীবনধারনের জন্য যে পরিমাণ মজুরি আবশ্যক তাকে ন্যায্য মজুরি বলে।
৪১। সময়ভিত্তিক মজুরি পদ্ধতি কি?
উঃ যে পদ্ধতিতে নির্দিষ্ট সময় যথা : দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক এবং মাসিক কাজের জন্য নির্দিষ্ট হারে মজুরি দেওয়া হয় তাকে সময়ভিত্তিক মজুরি পদ্ধতি বলে।
৪২। তালাবদ্ধ কি?
উঃ মালিক পক্ষ যখন কর্মস্থল আংশিক বা সামগ্রিকভাবে বন্ধ করে দেয় এবং শ্রমিকদের কাজ করতে দিতে অস্বীকৃতি জানায় তখন তাকে তালাবদ্ধ বলে।
৪৩। ঘেরাও অভিযান কি?
উঃ শ্রমিক-কর্মচারীগণ মালিক বা ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের শীর্ষ স্থানীয় ব্যক্তিদের চারিদিকে বেষ্টন বা অফিস কক্ষে অবরুদ্ধ করে রাখাকে ঘেরাও অভিযান বলে।
৪৪। টোকেন ধর্মঘট কি?
উঃ পূর্ণ কর্মবিরতিতে যাওয়ার পূর্বে শ্রমিকেরা তাদের ক্ষোভ প্রকাশকল্পে অত্যন্ত স্বল্প সময়ের জন্য যে ধর্মঘট পালন করে থাকে তাকে টোকেন ধর্মঘট বলে।
৪৫। হরতাল কি?
উঃ শ্রমিক সংঘ উহার দাবীর প্রতি অন্য সকল প্রচেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হওয়ার পর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত এবং সর্বশেষ ব্যবস্থা হিসেবে সারা দেশব্যাপী যে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দেয় তাকে হরতাল বলে।
৪৬। স্বার্থ বিরোধ কি?
উঃ যৌথ আলাপ-আলোচনা ও মীমাংসার প্রচেষ্টায় অচলাবস্থা সৃষ্টির পরিপ্রেক্ষিতে যে বিরোধের উদ্ভব হয় তাকে স্বার্থ বিরোধ বলে।
৪৭। স্বেচ্ছামূলক পদ্ধতি কি?
উঃ শ্রমিক ও ব্যবস্থাপনা উভয় পক্ষই সৃষ্ট বিরোধ নিরসনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে সম্মতি প্রকাশ করলে তাকে স্বেচ্ছামূলক পদ্ধতি বলে।
৪৮। বাধ্যতামূলক পদ্ধতি কি?
উঃ যে পদ্ধতিতে গৃহীত সিদ্ধান্ত শ্রম ব্যবস্থাপনা উভয় পক্ষ মেনে নিতে বাধ্য থাকে তাকে বাধ্যতামূলক পদ্ধতি বলে ।
৪৯। ধীরে চল কী?
উঃ মালিক পক্ষকে দাবী দাওয়া পূরণে বাধ্য করার জন্য স্বাভাবিক গতির চেয়ে কম গতিতে কাজ করতে থাকলে তাকে ধীরে চল নীতি বলা হয়।
৫০। শিল্প বিরোধের অর্থনৈতিক কারণ কি কি?
উঃ বেতন ও মজুরি, ভাতাদি, বোনাস, মুনাফায় অংশগ্রহণ, পেনশন, বিমা, ঋণ সুবিধা ইত্যাদি হলো শিল্প বিরোধের অর্থনৈতিক কারণ।

খ-বিভাগ (সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন)
১। শ্রম আদালতের কার্যাবলি আলোচনা কর। ১০০%
২। ট্রেড ইউনিয়নের উদ্দেশ্যাবলি লিখ। ১০০%
৩। যৌথ দরকষাকষির বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। ১০০%
৪। শিল্প সম্পর্ক উন্নয়নে সরকারের ভূমিকা আলোচনা কর। ১০০%
৫। অংশগ্রহণমূলক ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব বর্ণনা কর। ১০০%
৬। দুর্বল শিল্প সম্পর্কের কারণসমূহ লিখ। ১০০%
৭। শিল্প সম্পর্কের গুরুত্ব আলোচনা কর। ১০০%
৮। বস্ত্রকল মালিক সমিতির কার্যাবলি লিখ। ১০০%
৯। অংশগ্রহণমূলক ব্যবস্থাপনার অসুবিধাসমূহ লিখ। ৯৯%
১০। শ্রম আইনের বৈশিষ্ট্যসমূহ লিখ। ৯৯%
১১। শিল্প সম্পর্কের উপর শিল্পবিপ্লবের প্রভাব আলোচনা কর। ৯৯%
১২। ধর্মঘট ও লক আউটের মধ্যে পার্থক্য দেখাও। ৯৯%
১৩। শ্রম আদালতের কার্যাবলি ও ক্ষমতার বর্ণনা দাও। ৯৯%

গ-বিভাগ (রচনামূলক প্রশ্ন) [যেকোন পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দাও।]
১। (ক) শিল্প সম্পর্কের পক্ষসমূহ কারা? ১০০%
(খ) শিল্প সম্পর্কের উপর প্রভাব বিস্তারকারী উপাদানসমূহ আলোচনা কর। ১০০%
২। (ক) বণিক সভার গুরুত্ব লিখ। ১০০%
(খ) শিল্প ও বণিক সভার কার্যাবলি আলোচনা কর। ১০০%
৩। (ক) মালিক বা নিয়োগকর্তা বলতে কি বুঝ? ১০০%
(খ) বাংলাদেশী নিয়োগকর্তাগণের রূপরেখা বর্ণনা কর। ১০০%
৪। (ক) যৌথ দরকণাকষি প্রক্রিয়াটি আলোচনা কর। ১০০%
(খ) যৌথ দরকষাকষিতে শিল্পের শান্তি বজায় থাকার কারণ কি? ১০০%
৫। (ক) শিল্পীয় গণতন্ত্র বলতে কী বুঝ? ১০০%
(খ) শিল্পীয় গণতন্ত্রের পূর্বশর্তসমূহ কি কি? ১০০%
৬। (ক) শ্রমিক সংঘের সীমাবদ্ধতা বর্ণনা কর। ১০০%
(খ) শ্রমিক সংঘ ও ব্যবস্থাপনা পর্ষদের মধ্যে পার্থক্য দেখাও। ১০০%
৭। শিল্প বিরোধ হ্রাসের উপায়সমূহ লিখ। ১০০%
৮। (ক) আপসরফা প্রক্রিয়া বর্ণনা কর। ১০০%
(খ) আপসরফা ব্যর্থ হওয়ার কারণসমূহ উল্লেখ কর। ৯৯%
৯। (ক) শিল্পীয় গণতন্ত্রের গুরুত্ব আলোচনা কর। ৯৯%
(খ) অংশগ্রহণমূলক ব্যবস্থাপনা এবং পরামর্শমূলক ব্যবস্থাপনার মধ্যে পার্থক্য দেখাও। ৯৯%
১০। (ক) আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা কি? ৯৯%
(খ) আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার কার্যাবলি আলোচনা কর। ৯৯%
১১। (ক) আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার উদ্দেশ্যাবলি বর্ণনা কর। ৯৯%
(খ) আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার কাঠামো কি ধরনের? ৯৯%
১২। (ক) সময়ভিত্তিক মজুরি কি? ৯৯%
(খ) উত্তম মজুরি কাঠামোর গুরুত্ব আলোচনা কর। ৯৯%

পরবর্তী পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে হোয়াটস্যাপ করুন: 01979786079

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*