অনার্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষা ২০২৩ বিভাগ পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ঃ পদার্থের ধর্ম তরঙ্গ ও স্পন্দন ২১২৭০৩ রকেট স্পেশাল সাজেশন

অনার্স প্রথম বর্ষ রকেট স্পেশাল সাজেশন
অনার্স প্রথম বর্ষ রকেট স্পেশাল সাজেশন

ক_বিভাগ (অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন)
১। মুক্তিবেগ কাকে বলে?
উঃ সর্বনিম্ন যে বেগে কোনো বস্তুকে উপরের দিকে নিক্ষেপ করলে তা আর পৃথিবীতে ফিরে আসে না তাকে মুক্তিবেগ বলে।
২। মহাকর্ষ প্রাবল্য কাকে বলে?
উঃ মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রে কোনো বিন্দুতে একক ভরের কোনো বস্তু স্থাপন করলে এর উপর যে বল প্রযুক্ত হয়, উহাকে ঐ মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রে উক্ত বিন্দুর মহাকর্ষীয় প্রাবল্য বলে।
৩। এস.আই. পদ্ধতিতে মহাকর্ষ ধ্রুবকের মান লিখ।
উঃ 6.67×10-11 N-m2 kg2.
৪। গ্রহের গতি সম্পর্কিত কেপলারের ৩য় সূত্রটি বিবৃত লিখ।
উঃ সূর্যের চারিদিকে প্রতিটি গ্রহের পর্যায়কালের বর্গ সূর্য থেকে ঐ গ্রহের গড় দূরত্বের ঘনফলের সমানুপাতিক।
৫। কেপলারের কক্ষপথের সূত্রটি লিখ।
উঃ কেপলারের কক্ষপথের সূত্রটি হলো- প্রথম সূত্র। সূত্রটি নিম্নরূপ : ‘সূর্যকে’ একটি ফোকাসে রেখে গ্রহ উপবৃত্তাকার কক্ষপথে পরিভ্রমণ করে।”
৬। ভূ-স্থির উপগ্রহ কী?
উঃ কোনো কৃত্রিম উপগ্রহের আবর্তনকাল যদি পৃথিবীর আহ্নিক গতির সমান হয় (২৪ ঘন্টা) তা হলে পৃথিবীর একজন পর্যবেক্ষকের কাছে ঐ উপগ্রহটিকে সবসময়ই স্থির মনে হয়, তাই উহাকে ভূ-স্থির উপগ্রহ বলা হয় ।
৭। পূর্ণ স্থিতিস্থাপক বস্তু কি?
উঃ বাহ্যিক বলের ক্রিয়ায় যদি কোনো বস্তুর বিকৃতি হয় এবং বিকৃতিকারী বল অপসারিত হলে যে সকল বস্তু সম্পূর্ণরূপে পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে, তাকে পূর্ণ স্থিতিস্থাপক বস্তু বলে ।
৮। দৃঢ়তার গুণাঙ্ক কাকে বলে?
উঃ স্থিতিস্থাপক সীমার মধ্যে কৃত্তন পীড়ন ও কৃত্তন বিকৃতির অনুপাত একটি ধ্রুব সংখ্যা। এই ধ্রুব সংখ্যাকে কৃন্তন বা দৃঢ়তা বা কাঠিন্যের গুণাঙ্ক বলে ।
৯। স্থিতিস্থাপক সীমা কাকে বলে?
উঃ বাহ্যিক বলের সর্বোচ্চ যে সীমা পর্যন্ত কোনো বস্তু সম্পূর্ণ স্থিতিস্থাপক বস্তুর ন্যায় আচরণ করে তাকে স্থিতিস্থাপক সীমা বলে ।
১০। পঁয়সনের অনুপাত কী?
১১। ইয়ং-এর গুণাংক Y, দৃঢ়তার গুণাংক n ও পঁয়সনের অনুপাত ০-এর মধ্যে সম্পর্ক লিখ।
১২। কৈশিকতা কি?
উঃ কৈশিক নলের মধ্যে তরলের উঠা বা নামার এই ধর্মকে কৈশিকতা বলে ।
১৩। স্পর্শ কোণ কাকে বলে?
উঃ কঠিন ও তরলের স্পর্শ বিন্দু হতে বক্র তরলতলে অংকিত স্পর্শক কঠিন পদার্থের দেয়ালের সাথে তরলের মধ্যে যে কোণ উৎপন্ন করে, তাকে উক্ত কঠিন ও তরল পদার্থের মধ্যকার স্পর্শকোণ বলে।
১৪। আণবিক পাল্লা কি?
তরলের দুইটি অণুর মধ্যে ক্রিয়াশীল সংশক্তি বল সর্বোচ্চ যে দূরত্ব পর্যন্ত অনুভূত হয় তাকে আনবিক পাল্লা বলে । এই পাল্লার মান 10-10m.
১৫। পৃষ্ঠটান কাকে বলে?
উঃ কোনো তরলের মুক্ততলের উপর একটি রেখা কল্পনা করলে তরল তলের স্পর্শকরূপে ঐ রেখার প্রতি একক দৈর্ঘ্যে উভয় পার্শ্বে লম্বভাবে যে বল ক্রিয়াশীল হয় তাকে পৃষ্ঠটান বলে ।
১৬। আসঞ্জন বল কি?
উঃ বিভিন্ন পদার্থের অণুর ভিতর পারস্পারিক আকর্ষণ বলকে আসঞ্জন বল বলে।
১৭। সান্দ্রতা কি?
উঃ যে ধর্মের জন্য প্রবাহীর অভ্যন্তরস্থ বিভিন্ন স্তরের আপেক্ষিক গতিতে বাঁধার সৃষ্টি হয় তাকে ঐ প্রবাহীর সান্দ্রতা বলে ।
১৮। সান্দ্ৰতা সহগ কী?
উঃ একক বেগ অবক্রমে গতিশীল কোনো প্রবাহীর একক ক্ষেত্রফলের উপর প্রবাহীর স্তরের স্পর্শক বরাবর যে পরিমাণ সান্দ্র বল ক্রিয়া করে, তাকে ঐ প্রবাহীর সান্দ্রতা গুণাংক বা সান্দ্রতা সহগ বলে।
১৯। সান্দ্রতা গুণাংকের মাত্রা সমীকরণ লিখ।
উঃ সান্দ্রতা গুণাংকের মাত্রা [n] = [ML T]
২০। সান্দ্রতা গুণাংকের একক কি?
উঃ সি.জি. এস পদ্ধতিতে সান্দ্রতা গুণাংকের একক পয়েস ।
২১। ক্রান্তি বেগ কাকে বলে?
উঃ প্রবাহী যে সর্বোচ্চ বেগ অতিক্রম করলে ধারারেখ প্রবাহ বিক্ষিপ্ত প্রবাহে পরিণত হয় তাকে প্রবাহীর ক্রান্তি বেগ বলে।
২২। কোনো তরলের বিক্ষিপ্ত প্রবাহের সংজ্ঞা দাও।
উঃ গতিকালে প্রবাহীর বিভিন্ন স্তর যদি পরস্পর সমান্তরাল না থাকে অথবা প্রবাহীর কণাসমূহ যদি পূর্ববর্তী কণার গতি সম্পূর্ণ অনুসরণ না করে তবে ঐ গতিকে বা প্রবাহকে বিক্ষিপ্ত গতি বা প্রবাহ বলে ।
২৩। রেনল্ডের সংখ্যা কী?
২৪। প্রান্তিক বেগ কি?
উঃ তরল বা গ্যাসীয় প্রবাহীর মধ্যদিয়ে পড়ন্ত বস্তুর ক্ষেত্রে . নিম্নমুখী অভিকর্ষ বল এবং উর্ধ্বমুখী সান্দ্রতাজনিত বলের মান পরস্পর সমান হলে পড়ন্ত বস্তু যে স্থিরবেগে পড়তে থাকে, তাকে প্রান্তিক বেগ বলে ।
২৫। সংকট বেগ কাকে বলে?
উঃ প্রবাহীর সেই সর্বাধিক বেগ যাহা অতিক্রম করিলে শান্ত প্রবাহ অশান্ত প্রবাহে পরিণত হয়, উহাকে সংকট বেগ বলে ।
২৬। জটিল তরঙ্গ কাকে বলে?
উঃ দুই বা ততোধিক ভিন্ন কম্পাংক ও বিস্তার বিশিষ্ট সরল তরঙ্গের উপরিপাতনে সৃষ্ট লব্ধি তরঙ্গকে জটিল তরঙ্গ বলে।
২৭। দশা কি?
উঃ যে রাশি তরঙ্গের উপরস্থ কোনো একটি কণার যেকোনো মুহূর্তের অবস্থান এবং গতির সার্বিক অবস্থা ও দিক নির্দেশ করে তাকে দশা বলে ।
২৮। তরঙ্গমুখ কাকে বলে?
উঃ তরঙ্গ সঞ্চালনকালে কোনো তরঙ্গের উপরস্থ কোনো সমতলের সকল কম্পনশীল কণার দশা সমান হলে ঐ সমতলকে তরঙ্গমুখ বলে ।
২৯। তরঙ্গের উপরিপাতন নীতি লিখ।
উঃ কোনো মাধ্যমে কোনো একটি কণা একই সময়ে দুই বা ততোধিক তরঙ্গ দ্বারা আন্দোলিত হলে কণাটির লব্ধি সরণ হবে তরঙ্গগুলোর জন্য সৃষ্ট কণাটির পৃথক পৃথক সরণের ভেক্টর যোগের সমান।
৩০। শব্দের ব্যতিচারের সংজ্ঞা দাও।
উঃ সমান বিস্তার ও কম্পাংকের দুটি শব্দ তরঙ্গ একই দিকে গতিশীল হলে পরস্পর উপরিপাতনের ফলে কোনো স্থানে নিরবতা ও কোনো স্থানে প্রবলতর শব্দ সৃষ্টির প্রক্রিয়াকে শব্দের ব্যতিচার বলে ।
৩১। গঠনমূলক ব্যতিচার কী?
উঃ সমান বিস্তার ও কম্পাংকের দুটি শব্দ তরঙ্গ একই দিকে গতিশীল হয়ে পরস্পর উপরিপাতনের ফলে যেখানে সমদশায় মিলিত হয় সেখানে তীব্রতা
সর্বাধিক হয় এবং প্রবলতর শব্দ সৃষ্টি হয়। এ ধরনের ব্যতিচারকে গঠনমূলক ব্যতিচার বলে।
৩২। অনুনাদ কী?
উঃ কোনো বস্তুর নিজস্ব কম্পাংক এবং তার উপর আরোপিত পর্যায়বৃত্ত স্পন্দনের কম্পাংক সমান হলে বস্তুটি সর্বোচ্চ বিস্তারে কম্পিত হয়। এ ধরনের কম্পনকে অনুনাদ বলে।
৩৩। তরঙ্গদৈর্ঘ্য কাকে বলে?
উঃ জড় মাধ্যমের কম্পনরত কণা যে সময়ে একটা পূর্ণ কম্পন সম্পন্ন করে সে সময়ে উৎপন্ন তরঙ্গ মাধ্যমে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে তরঙ্গদৈর্ঘ্য বলে। অথবা, পর্যায়কালের সমান সমে তরঙ্গের অতিক্রান্ত দূরত্বকে তরঙ্গদৈর্ঘ্য বলে।
৩৪। এক ডেসিবেলের সংজ্ঞা দাও।
উঃ প্রমাণ তীব্রতা থেকে ১০ গুণ তীব্রতা সম্পন্ন কোনো শব্দের তীব্রতা লেভেলকে ১ বেল বলে। এক বেলের এক দশমাংশকে এক ডেসিবেল বলে।
৩৫। তরঙ্গের তীব্রতার সংজ্ঞা দাও।
উঃ তরঙ্গ প্রবাহের সমকোণে একক ক্ষেত্রফলের মধ্য দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ শক্তি প্রবাহিত হয়, তাকে তরঙ্গের তীব্রতা বলে ।
৩৬। তীব্রতার লেভেলের সংজ্ঞা দাও।
উঃ কোনো শব্দের তীব্রতা ও প্রমাণ তীব্রতার অনুপাতের লগারিদমকে ঐ শব্দের তীব্রতা লেভেল বলে। শব্দের তীব্রতা I এবং প্রমাণ তীব্রতা I বলে তীব্রতা লেভেল হবে, B = log in
৩৭। স্বর কি?
উঃ কোনো শব্দ উৎস হতে নিঃসৃত তরঙ্গে একাধিক কম্পাংক থাকলে সেই একাধিক কম্পাংক বিশিষ্ট শব্দকে স্বর বলে।
৩৮। সরল ছন্দিত স্পন্দন গতি কী?
উঃ পর্যায়বৃত্ত গতিসম্পন্ন কোনো বস্তুকণার ত্বরণ যদি এর গতিপথের নির্দিষ্ট বিন্দু অভিমুখী হয় এবং ত্বরণের মান ঐ বিন্দু হতে বস্তুকণার সরণের সমানুপাতিক হয় তবে বস্তুকণার এরূপ গতিকে সরল ছন্দিত গতি বলে ।
৩৯। দমিত ছন্দিত গতি কি?
উঃ কোনো বস্তুকণা সরল দোলন গতিতে চলতে থাকলে গতিপথে এর গতি বাধাপ্রাপ্ত হয় এবং বিস্তার ধীরে ধীরে হ্রাস পায়। এরূপ বস্তুকণার গতিকে দমিত ছন্দিত গতি বলে ।
৪০। সুর বিরাম কি?
উঃ স্বর মধ্যস্থ দুটি সুরের কম্পাংকের অনুপাতকে সুর বিরাম বলে।
৪১। মুক্ত কম্পন কি?
উঃ যে কোনো আকার, গঠন ও আকৃতির বস্তুকে আন্দোলিত করলে তা একটি নিজস্ব কম্পাংক রক্ষা করে স্পন্দিত হয়। এই স্পন্দনকে মুক্ত কম্পন বলে।
৪২। পরবশ কম্পন কি?
উঃ কোনো বস্তুর উপর আরোপিত পর্যায়বৃত্ত স্পন্দনের কম্পাংক বস্তুর স্বাভাবিক কম্পনের কম্পাংকের চেয়ে ভিন্ন হলে বস্তুটি প্রথমে অনিয়মিতভাবে কম্পিত হয় পরে আরোপিত কম্পনের কম্পাংকে কম্পিত হতে থাকে। এ ধরনের কম্পনকে আরোপিত বা পরবশ কম্পন বলে।
৪৩। মূল সুরের কম্পাংকের সাথে উপসুরের কম্পাংকের সম্পর্ক কি?
উঃ উপসুরের কম্পাংক মূলসুরের কম্পাংকের সরল গুণিতক।
৪৪। হারমোনিক বা সমমেল কি?
উঃ যে সকল উপসুরের কম্পাংক মূলসুরের কম্পাংকের সরল গুণিতক তাদেরকে সমমেল বলে।
৪৫। সংনম্যতা কাকে বলে?
উ: স্থিতিস্থাপক সীমার মধ্যে আয়তন বিকৃতি ও আয়তন পীড়নের অনুপাতকে সংনম্যতা বলে। একে B দ্বারা প্রকাশ করা হয়।

খ-বিভাগ (সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন)
১। তরলের পৃষ্ঠটান ও পৃষ্ঠশক্তির মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন কর। ১০০%
২। শব্দের বেগের উপর তাপমাত্রার প্রভাব আলোচনা কর। ১০০%
৩। কেপলারের সূত্র থেকে নিউটনের মহাকর্ষ সূত্র প্রতিপাদন কর। ১০০%
৪। দেখাও যে, দ্বি-বস্তু দোলন ছন্দিত দোলন গতির বৈশিষ্ট্য বহন করে।
৫। আড় তরঙ্গ ও দীঘল তরঙ্গের পার্থক্য কর।
৬। গ্রহের গতি সম্পর্কিত কেপলারের সূত্রগুলো বিবৃত ও ব্যাখ্যা কর।
৭। পৃথিবীর কেন্দ্রে অভিকর্ষীয় ত্বরণ ‘g’ এর মান শূন্য ব্যাখ্যা কর।
৮। অগ্রগামী তরঙ্গের ব্যবকলনীয় সমীকরণ প্রতিপাদন কর।
৯। অগ্রগামী তরঙ্গ এবং স্থির তরঙ্গের মধ্যে পার্থক্য লিখ।
১০। পঁয়সনের অনুপাত কাকে বলে? দেখাও যে ইহার কোনো একক ও মাত্রা নেই। ৯৯%
১১। আড় তরঙ্গ ও দীঘল তরঙ্গের পার্থক্য কর।
১২। ধারারেখ গতি এবং বিক্ষিপ্ত গতির মধ্যে পার্থক্য কর।
১৩। গ্যাসের সান্দ্রতার উপর তাপমাত্রার প্রভাব আলোচনা কর।
১৪। সরল নোল গতিসম্পন্ন বস্তুকণার বেগ ও পর্যায়কালের রাশিমালা বের কর। ৯৯%
১৫।গ্যাসীয় মাধ্যমে শব্দের বেগের উপর আর্দ্রতার প্রভাব বর্ণনা কর।

গ-বিভাগ (রচনামূলক প্রশ্ন)
১। (ক) ভারকেন্দ্র ও ভরকেন্দ্র বলতে কী বুঝ?
(খ) মুক্তি বেগের রাশিমালা প্রতিপাদন কর। ১০০%
২। (ক)সূক্ষ্ম কোণ কী? কৌশিক নলে উত্থানের দরুণ তরলের পৃষ্ঠটানের রাশিমালা বের কর। ১০০%
(খ)ডপলারের ক্রিয়া কি? শব্দ উৎস ও শ্রোতা উভয়েই পরস্পর হতে দূরে সরে গেলে আপাত কম্পাংকের রাশিমালা নির্ণয় কর।
৩। (ক) সরল ছন্দিত গতির বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী?
(খ) সান্দ্র তরলের প্রবাহ সম্পর্কিত নিউটনের সূত্র বিবৃত কর এবং উহা হতে সান্দ্রতা সহগের সংজ্ঞা দাও।
৪। (ক) অস্তঃবেগ কাকে বলে? এর রাশিমালা প্রতিপাদন কর।
(ক) মাত্রা সমীকরণের সাহায্যে স্টোক্স এর সূত্রটি প্রতিপাদন কর। ১০০%
৫। (ক) স্থির তরঙ্গের বৈশিষ্ট্যগুলো লিখ ।
(খ) উৎস স্থির শ্রোতার দিকে অগ্রসর হলে শ্রুত শব্দের আপাত কম্পাঙ্কের একটি রাশিমালা বের কর ।
৬। (ক) পৃষ্ঠটান কি?
(খ) কোনো তরল পদার্থের বক্রতলে অতিরিক্ত চাপের রাশিমালা প্রতিপাদন কর। ৯৯%
৭। ক) একটি অগ্রগামী তরঙ্গের সমীকরণ প্রতিপাদন কর ।
(খ) ব্যতিচার সৃষ্টির শর্তাবলি আলোচনা কর ।
৮। (ক) তরঙ্গের উপরিপাতন নীতি ব্যাখ্যা কর।
(খ) অগ্রগামী লম্বিক তরঙ্গের শক্তি ঘনত্বের রাশিমালা প্রতিপাদন কর।
৯। (ক) পয়সনের অনুপাতের সংজ্ঞা দাও ।
(খ) ভার-সম্প্রসারণ লেখের সাহায্যে কঠিন পদার্থের স্থিতিস্থাপকতার আচরণ ব্যাখ্যা কর।
১০। (ক) মুক্ত কম্পন ও পরবশ কম্পন কী? খ)স্থিতিস্থাপক স্থিতিশক্তি ব্যাখ্যা কর। ৯৯%
১১। (ক) মহাকর্ষীয় বিভব কী?
(খ) বার্ণোলীর উপপাদ্য প্রয়োগ করে দেখাও যে, তরলের নির্গমন বেগ v = √2gh; এখানে প্রতিকগুলো প্রচলিত অর্থ বহন করে ।
১২। (ক) তরলের প্রবাহের হার নির্ণয়ের জন্য একটি ভেঞ্চুরিমিটারের বর্ণনা কর।
(খ) প্রতি সেকেডে উৎপন্ন বীট সংখ্যা বাঁট উৎপন্নকারী শব্দ উৎস দুটির কম্পাঙ্কের পার্থক্যের সমান প্রমাণ কর। ৯৯%
১৩। (ক)সান্দ্রতা সহগের সংজ্ঞা দাও ।
(খ)একটি ক্যান্টিলিভারের মুক্ত প্রান্তে ভর চাপালে ঐ প্রান্তের অবনমনের রাশিমালা বের কর। ৯৯%
১৪। (ক) ক্যাটার দোলকের গঠন বর্ণনা কর এবং এর সাহায্যে কিভাবে ‘g’ -এর মান নির্ণয় করা যায়? বর্ণনা কর ।
(খ) পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে উপরের দিকে অভিকর্ষজ ত্বরণের মান কীভাবে পরিবর্তন ঘটে তা গাণিতিকভাবে দেখাও।
১৫। (ক) শব্দের ক্ষেত্রে ডপলার ক্রিয়া ব্যাখ্যা কর।
(খ) শব্দের বেগ সম্পর্কিত নিউটনের সূত্র বিবৃত ও ব্যাখ্যা কর। ল্যাপলাস কেন ও কিভাবে নিউটনের সূত্রের সংশোধন করেন?

পরবর্তী পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে হোয়াটস্যাপ করুন: 01979786079

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*