প্রথম অধ্যায় সামাজিক গবেষণা

ক-বিভাগ

গবেষণা কাকে বলে?
উত্তর : কোনো সামাজিক প্রপঞ্চ বা সামাজিক সমস্যা বা সামাজিক ঘটনাকে যখন বিজ্ঞানসম্মতভাবে জানার চেষ্টা করা হয় তখনই তাকে গবেষণা বলা হয় ।
গবেষণার জন্য কী প্রয়োজন?
উত্তর : গবেষণার জন্য প্রয়োজন পাণ্ডিত্যপূর্ণ শৃঙ্খলাবোধ ।
গবেষণার প্রথম শর্ত কী?
উত্তর : জ্ঞান ও পাণ্ডিত্যের শৃঙ্খলাবোধ গবেষণার প্রথম শর্ত ।
বিজ্ঞানের ভিত্তি কী?
উত্তর : বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি হচ্ছে বিজ্ঞানের ভিত্তি।
সমাজবিজ্ঞানে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির অনুশীলন প্রচেষ্টা কোথা থেকে শুরু হয়েছে?
উত্তর : সমাজবিজ্ঞানে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির অনুশীলন প্রচেষ্টা অগাস্ট কোঁতের ‘দৃষ্টবাদ’ এর ধারণা হতে শুরু হয়েছে ।
সাধারণভাবে বিজ্ঞান কী?
উত্তর : সাধারণভাবে বিজ্ঞান হচ্ছে কোনো বিষয় সম্পর্কে বিশেষ জ্ঞান তথা পরীক্ষিত জ্ঞান।
সামগ্রিকভাবে বিজ্ঞান কী ধরনের ধারণা?
উত্তর : সামগ্রিকভাবে বিজ্ঞান হলো একটি বিমূর্ত ধারণা ।
টমাস হাক্সলি বিজ্ঞানকে কী বলে অভিহিত করেছেন?
বিজ্ঞান একটি প্রক্রিয়া যা জ্ঞানের স্রষ্টা।”-উক্তিটি কার?
উত্তর : টমাস হাক্সলি বিজ্ঞানকে ‘সুসংবদ্ধ জ্ঞান’ বলে অভিহিত করেছেন ।
উত্তর : উক্তিটি চার্লস সিঙ্গারের।
বিজ্ঞানের দুটি বৈশিষ্ট্য লিখ।
উত্তর : ক. বিজ্ঞান হলো অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞানের সমষ্টি, যা পরীক্ষা নিরীক্ষার দ্বারা অর্জিত হয় ও খ. বিজ্ঞান সুসংবদ্ধ জ্ঞান । এটি সুনির্দিষ্ট ও সুশৃঙ্খল বিষয় নিয়ে আলোচনা করে ।
কিভাবে একটি সাধারণ সত্য বা সূত্র প্রতিষ্ঠা করা হয়?
উত্তর : গবেষণালব্ধ প্রাপ্ত উপাত্তকে বিচারবিশ্লেষণ করে একটি সাধারণ সত্য বা সূত্র প্রতিষ্ঠা করা হয় ।
বিজ্ঞান কিসের উপর নির্ভরশীল?
উত্তর : বিজ্ঞান পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষণের উপর নির্ভরশীল ।
বিজ্ঞানের লক্ষ্য কী?
উত্তর : সকল ক্ষেত্রে প্রযোজ্য এমন তত্ত্ব প্রতিষ্ঠা করাই হলো বিজ্ঞানের লক্ষ্য ।
বিজ্ঞান কী?
উত্তর : বিজ্ঞান হলো যে কোনো বিষয় সম্পর্কে পরীক্ষা-নিরীক্ষা, পর্যবেক্ষণ ও পদ্ধতিগতভাবে লব্ধ সুশৃঙ্খল ও সুসংবদ্ধ জ্ঞা
পদ্ধতি কী?
উত্তর : পদ্ধতি হচ্ছে A standard of Judgement অর্থাৎ বিচার্য মান ।
পদ্ধতির ইংরেজি প্রতিশব্দ কী?
উত্তর : পদ্ধতির ইংরেজি প্রতিশব্দ হচ্ছে ‘Method’ ।
কোন শব্দদ্বয় থেকে ‘Method’ শব্দের উৎপত্তি হয়েছে?
উত্তর : ‘Meta’ এবং ‘Hodos’ শব্দদ্বয় থেকে ‘Method’ শব্দের উৎপত্তি হয়েছে ।
‘Meta’ এবং ‘Hodos’ কোন দেশীয় শব্দ?
উত্তর : গ্রিক শব্দ ।
Meta’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘Meta’ শব্দের অর্থ হলো সাথে ।
Hodos’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘Hodos’ শব্দের অর্থ হলো পথ বা পন্থা সাধারণভাবে গবেষণা কী?
উত্তর : সাধারণভাবে গবেষণা বলতে বুঝায় যেটি পর্যবেক্ষণ, অনুসন্ধান, পরীক্ষা-বিশ্লেষণ ইত্যাদির মাধ্যমে নতুন
কোনো তথ্য মানুষের সামনে উপস্থিত করে ।গবেষণা মানে কী?
উত্তর : গবেষণা মানে নতুন কিছু আবিষ্কারের জন্য অনুসন্ধান ।
গবেষণা কী?
উত্তর : গবেষণা হচ্ছে প্রণালিবদ্ধ তথ্য অনুসন্ধান ।
গবেষণার ইংরেজি প্রতিশব্দ কী?
উত্তর : গবেষণার ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো ‘Research’।
Research’ এর আক্ষরিক অর্থ কী?
উত্তর : ‘Research’ এর আক্ষরিক অর্থ হলো ‘পুনঃঅনুসন্ধান’ ।
ইংরেজি Research শব্দটি কোন শব্দ থেকে এসেছে?
উত্তর : ইংরেজি Research শব্দটি ফরাসি Herchercher শব্দ থেকে এসেছে ।
গবেষণার উদ্দেশ্য কী?
উত্তর : গবেষণার মূলকথা হলো সমস্যা; সমস্যা আছে, তার সমাধানের তাগিদে বিশেষ পদ্ধতিতে চিন্তার নামই গবেষণা ।
গ্রিন (Green) প্রদত্ত গবেষণার সংজ্ঞাটি দাও।
উত্তর : গ্রিন (Green) প্রদত্ত গবেষণার সংজ্ঞাটি হলো অনুসন্ধানের জন্য মানসম্মত পদ্ধতির প্রয়োগকেই গবেষণা
হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা যায় ।
উত্তর : গবেষণার উদ্দেশ্য সত্যকে আবিষ্কার করা ।
গবেষণা কী ধরনের কাজ?
উত্তর : গবেষণা একটি মৌলিক কাজ ।
প্রকৃতপক্ষে কোনটি গবেষণা তাগিদ সৃষ্টি হয়?
উত্তর : প্রকৃতপক্ষে দার্শনিক চিন্তাধারা থেকে গবেষণার গোড়াপত্তন ।
কিসের মাধ্যমে গবেষণা তাগিদ সৃষ্টি হয়?
উত্তর : মানব মনে জগৎ ও জীবন সম্পর্কে বাস্তবতা অনুসন্ধানের মাধ্যমে গবেষণা তাগিদ সৃষ্টি হয় ।
কোন বিশেষ বিষয়ে সুশৃঙ্খল, ধারাবাহিক ও পরীক্ষামূলক অনুসন্ধান প্রক্রিয়ার নাম কী?
উত্তর : কোনো বিশেষ বিষয়ে সুশৃঙ্খল, ধারাবাহিক ও পরীক্ষামূলক অনুসন্ধান প্রক্রিয়ার নাম গবেষণা ।
গবেষণা সত্য অনুসন্ধান কী ধরনের প্রক্রিয়া?
উত্তর : গবেষণা সত্য অনুসন্ধান বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া ।
গবেষণার মূলকথা কী?
উত্তর; গবেষণা একটি মৌলিক কাজ।
গবেষণা কিসের স্বাক্ষর বহন করে?
উত্তর : গবেষণা গবেষকের মৌলিকতার স্বাক্ষর বহন করে ।
গবেষণার মান কিসের উপর নির্ভর করে?
উত্তর : গবেষণার মান নির্ভর করে গবেষকের কৌতূহলী ও অনুসন্ধিৎসু দৃষ্টিভঙ্গির উপর ।
উত্তর : সামাজিক গবেষণার মূল উদ্দেশ্য হলো সমাজস্থ মানুষের আচার-আচরণ এবং সমাজে বিদ্যমান নানাবিধ সমস্যা নিয়ে আলোচনা ও ব্যাখ্যা করা।
সামাজিক গবেষণার উদ্দেশ্য কী?
উত্তর : সামাজিক গবেষণার উদ্দেশ্য হলো পূর্বানুমান গঠন, প্রত্যয় এবং তত্ত্বের যথার্থতা যাচাই করা ।
গবেষণা কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য কী করতে হয়?
উত্তর : গবেষণা কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য কতকগুলো ধাপ বা পর্যায় অনুসরণ করতে হয় ।
Nachmias and Nachmias সামাজিক গবেষণার ধাপগুলোকে কয়টি পর্যায়ে ভাগ করেন?
উত্তর: Nachmias and Nachmias সামাজিক গবেষণার ধাপগুলোকে ৭টি পর্যায়ে ভাগ করেন।
Nachmias and Nachmias সামাজিক গবেষণার ধাপগুলোকে কোন গ্রন্থে সাতটি পর্যায়ে ভাগ করেন?
উত্তর : Nachmias and Nachmias সামাজিক গবেষণার ধাপগুলোকে তাদের ‘Research Methods in Social Science’ গ্রন্থে সাতটি পর্যায়ে ভাগ করেন ।
পূর্বানুমান কী?
গবেষণা প্রচলিত জ্ঞানের সাথে কিসের সংযোজন ঘটায়?
উত্তর : গবেষণা প্রচলিত জ্ঞানের সাথে নতুন জ্ঞানের সংযোজন ঘটায় ।
সামাজিক গবেষণা বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : সামাজিক গবেষণা বলতে বুঝায় সমাজ ও ব্যক্তির বিশ্লেষণ ।
সামাজিক গবেষণা কাকে বলে?
উত্তর : সামাজিক গবেষণা হচ্ছে সামাজিক ঘটনাবলি আচরণ বা সমস্যা সম্বন্ধে প্রণালিবদ্ধ ও যুক্তিনিষ্ঠ জ্ঞানের পরিবর্ধন।
‘Metahodos of Social Research’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উত্তর : কে. ডি. বেইলি (K. D. Bailey)।
কে. ডি. বেইলি (K. D. Bailey) এর মতে, সামাজিক গবেষণা কী?
উত্তর : কে. ডি. বেইলি (K. D. Bailey) এর মতে, “সামাজিক গবেষণা উপাত্ত সংগ্রহের সাথে সম্পৃক্ত, যা সমাজের বিভিন্ন উপাদান সম্বন্ধে প্রশ্নের উত্তর দিতে সহায়তা করে।”
সামাজিক গবেষণা কী ধরনের পদ্ধতি?
উত্তর : সামাজিক গবেষণা একটি সুশৃঙ্খল তথ্য অনুসন্ধান পদ্ধতি ।
সামাজিক গবেষণার মূল উদ্দেশ্য কী?
উত্তর : পূর্বানুমান হচ্ছে একটি পরীক্ষণীয় উক্তি যা সমস্যার একটি সমাধান ।
সামাজিক গবেষণার একটি কার্যকরী ধাপের নাম লিখ।
উত্তর : সামাজিক গবেষণার একটি কার্যকরী ধাপের নাম পূর্বানুমান গঠন ।
গবেষণা নকশা কাকে বলে?
উত্তর : গবেষণা নকশা হলো গবেষণা প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার জন্য গবেষকের কর্ম পরিকল্পনা, গবেষণা নকশায়
গবেষণার বিষয়বস্তুর লক্ষ্য, উদ্দেশ্য, যৌক্তিকতা, তথ্যের উৎস, সময়, বাজেট ইত্যাদি উপস্থাপন করা হয়ে থাকে ।
সমগ্ৰক বা তথ্যবিশ্ব কাকে বলে?
উত্তর : গবেষণার জন্য যে সমস্ত উপাদান থেকে উপাত্ত সংগ্রহ করা হয় এবং সংগৃহীত উপাত্তের ভিত্তিতে গৃহীত সিদ্ধান্ত যে অনুসন্ধান ক্ষেত্রের প্রতিটি উপাদানসমূহের উপর প্রযোজ্য হয় তাকে সমগ্রক বা তথ্যবিশ্ব বলে ।
নমুনা কাকে বলে?
উত্তর : সমগ্রকের অন্তর্গত প্রতিনিধিত্বশীল রাশি বা অংশকে নমুনা বলে ।
নমুনায়ন কাকে বলে?
উত্তর : যে পদ্ধতিতে বিস্তৃত অনুসন্ধান ক্ষেত্র হতে গবেষণার জন্য নির্দিষ্ট সংখ্যক বিষয় বা উপাদান নির্বাচন করা হয় তাকে নমুনায়ন বলে ।
প্রশ্নমালার সম্পাদনা কী?
উত্তর : প্রশ্নমালার প্রতিটি বিষয়কে গবেষণার উদ্দেশ্য অনুযায়ী খতিয়ে দেখাই হচ্ছে প্রশ্নমালার সম্পাদনা ।
গবেষণার অভীষ্টের বিভিন্নতা অনুযায়ী গবেষণাকে কয়টি দলে ভাগ করা যায়?
উত্তর : গবেষণার অভীষ্টের বিভিন্নতা অনুযায়ী গবেষণাকে নিম্নোক্ত দুটি দলে ভাগ করা যায়। যথা : ক. প্রথম দলে থাকে মৌলিক গবেষণা, খ. দ্বিতীয় দলে থাকে ফলিত গবেষণা ।
মৌলিক গবেষণা দলে কী রয়েছে?
উত্তর : মৌলিক গবেষণা দলে রয়েছে- ক. বিশুদ্ধ গবেষণা, খ. তাত্ত্বিক গবেষণা, গ. বিষয়কেন্দ্ৰিক গবেষণা ।
পূর্বানুমান প্রণয়ন কী?
উত্তর : পর্যবেক্ষণ ও তথ্য সংগ্রহের পর্যায়ে যে ফলাফল পাওয়া যায় তার ভিত্তিতে সমস্যা সম্পর্কে একটি ধারণা দেয়াই হচ্ছে পূর্বানুমান প্রণয়ন । সামাজিক গবেষণায় বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রথম ও প্রধান আলোচ্যবিষয় কী?
উত্তর : সামাজিক গবেষণায় বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রথম ও প্রধান আলোচ্যবিষয় হলো ঘটনা
শ্রেণিকরণ কী?
উত্তর : উপাত্তগুলোকে শ্রেণি ও বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী সাজানোই হচ্ছে শ্রেণিকরণ ।
বিশ্লেষণ বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : বিশ্লেষণ বলতে গবেষণার প্রশ্ন ও পূর্বানুমানের দৃষ্টিকোণ থেকে উপাত্তকে দেখা এবং তা হতে সিদ্ধান্তে৷ উপনীত হওয়াকে বুঝায় ।
পূর্বানুমান যাচাই বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : পূর্বানুমান যাচাই বলতে অনুমিত বিবৃতিটির গ্রহণ বা বর্জন উভয়কেই বুঝায় ।
সামাজিক গবেষণার সর্বশেষ ধাপ কোনটি?
উত্তর : সামাজিক গবেষণার সর্বশেষ ধাপ হলো প্রতিবেদন লিখন
সামাজিক গবেষণা কী?
উত্তর : সামাজিক গবেষণা হচ্ছে জ্ঞানের ক্ষেত্রে নতুন কিছু সংযোজন ।
গবেষণার প্রকারভেদ আলোচনাকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : গবেষণার প্রকারভেদ আলোচনাকে তিন ভাগে ভাগ করা যায় ।
গবেষণার প্রকারভেদ আলোচনাকে কোন তিন ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : গবেষণার প্রকারভেদ আলোচনাকে নিম্নোক্ত তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা : ক. গবেষণার ব্যবহৃত পদ্ধতির বিভিন্নতা অনুযায়ী হতে পারে। খ. গবেষণার অভীষ্টের বিভিন্নতা অনুযায়ী হতে পারে এবং গ. গবেষণা
নকশায় উল্লিখিত গবেষণা প্রশ্নের প্রকৃতির বিভিন্নতা অনুযায়ী হতে পারে ।
গবেষণায় ব্যবহৃত পদ্ধতির বিভিন্নতা অনুযায়ী গবেষণার শ্রেণিবিভাজন কর।
উত্তর : গবেষণায় ব্যবহৃত পদ্ধতির বিভিন্নতা অনুযায়ী গবেষণার শ্রেণিবিভাজন নিম্নরূপ : ক. পরীক্ষামূলক গবেষণা,
খ. জরিপ গবেষণা, গ. আর্কাইভাল গবেষণা, ঘ. ঐতিহাসিক গবেষণা, ঙ. ঘটনা সমীক্ষা ।
সামাজিক গবেষণায় ‘ঘটনাকে’ কে সর্বপ্রথম আলোচনায় স্থান দেন?
উত্তর : সামাজিক গবেষণায় ‘ঘটনাকে’ সমাজবিজ্ঞানী ডুরখেইম সর্বপ্রথম আলোচনায় স্থান দেন গুড ও হ্যাট ঘটনাকে কী বলে চিহ্নিত করেন?
উত্তর : গুড ও হ্যাট ঘটনাকে তত্ত্বের উৎপাদন বলে চিহ্নিত করেন ।
সাধারণ অর্থে প্রত্যয় বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : সাধারণ অর্থে প্রত্যয় বলতে কোন ধারণা বা বিশ্বাসকে বুঝায় ।
সমাজ গবেষকগণ প্রত্যয়কে কী হিসেবে মনে করেন?
উত্তর : সমাজ গবেষকগণ প্রত্যয়কে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান পদ্ধতির একটি মৌলিক উপাদান হিসেবে মনে করেন ।
কয়েকটি প্রত্যয় উল্লেখ কর।
উত্তর : ওজন, শক্তি, বল প্রয়োগ ইত্যাদি হলো প্রত্যয় ।
অর্জন, ক্ষমতা ও বুদ্ধিমত্তা এগুলো কী?
উত্তর : অর্জন, ক্ষমতা ও বুদ্ধিমত্তা এগুলো প্রত্যয় ।
গুড ও হ্যাট প্রত্যয় সম্পর্কিত ধারণাকে কয়টি নিয়মের মাধ্যমে বিধৃত করেছেন?
উত্তর : গুড ও হ্যাট প্রত্যয় সম্পর্কিত ধারণাকে ৬টি নিয়মের মাধ্যমে বিধৃত করেছেন।
প্রত্যয়ের দুটি কাজ লিখ ।
উত্তর : প্রত্যয়ের দুটি কাজ হলো : ক. প্রত্যয় সাধারণ ভাষা তৈরি করে যাতে বিজ্ঞানীরা একে অন্যের সাথে
যোগাযোগ করতে সক্ষম হয় ও খ. প্রত্যয় বিজ্ঞানীদের দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করে।
প্রত্যয় প্রধানত কত প্রকার ও কী কী?
উত্তর : প্রত্যয় প্রধানত দুই প্রকার। যথা : ক. মূর্ত প্রত্যয়, খ. বিমূর্ত প্রত্যয় ।
মূর্ত প্রত্যয় কাকে বলে?
উত্তর : মূর্ত প্রত্যয়কে পর্যবেক্ষণ করা যায়, ধরাছোঁয়া যায় এবং যার অবস্থিতি আছে সেসব প্রত্যয়কে মূর্ত প্রত্যয় বলে ।
মূর্ত প্রত্যয়ের উদাহরণ দাও।
উত্তর : গুণ বা বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে যেসব প্রত্যয়কে বুঝা যায় না, অবস্থিতি নেই, শুধু অনুভব করা যায় তাকে বিমূর্ত
প্রত্যয় বলে ।
বিমূর্ত প্রত্যয়ের উদাহরণ দাও।
উত্তর : হাসি-কান্না, সুখ-দুঃখ, সামাজিক শ্রেণি ইত্যাদি হলো বিমূর্ত প্রত্যয়ের উদাহরণ ।
প্রত্যয় কী?
উত্তর : প্রত্যয় হলো মানুষের উচ্চগামী উপলব্ধির প্রমাণ ।
সমাজবিজ্ঞানে কোন প্রত্যয় অনস্বীকার্য?
উত্তর : সামজবিজ্ঞানে কোন বিষয় বা সমস্যা সম্পর্কে তত্ত্ব গঠন এবং পূর্বানুমান পরীক্ষণ বা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে
প্রত্যয়ের প্রয়োজন অনস্বীকার্য ।
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির সবচেয়ে ক্ষুদ্র ও তাৎপর্যপূর্ণ উপাদন কোনটি?
উত্তর : বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির সবচেয়ে ক্ষুদ্র ও তাৎপর্যপূর্ণ উপাদান হলো চলক ।
চলক মূলত কী?
উত্তর : চলক মূলত পরিবর্তনশীল রাশি ।
যা পরিবর্তন হয় তা কী?
উত্তর : যা পরির্তন হয় তা চলক ।
চলকের উদাহরণ দাও।
উত্তর : উচ্চতা, ওজন, আয়, বয়স, সংস্কৃতি, মনোভাব, বুদ্ধি ইত্যাদি চলকের উদাহরণ ।
চলক কী?
উত্তর : গুণগত বা পরিমাণগত যে কোনো পরিবর্তনের সূচকই হচ্ছে চলক ।
চলকের বৈশিষ্ট্য লিখ।
উত্তর : চলকের বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ : ক. এটি এক ধরনের গুণ বা বৈশিষ্ট্য, খ. এর মূল্যমান পরিবর্তনশীল এবং গ.
এটি সংখ্যাতাত্ত্বিক বিশ্লেষণের জন্য সুবিধাজনক।
প্রকৃতিগত দিক থেকে চলক কত প্রকার ও কী কী?
উত্তর : প্রকৃতিগত দিক থেকে চলক দুই প্রকার । যথা : ক. গুণগত চলক এবং খ. সংখ্যাবাচক চলক ।
গুণবাচক চলক কাকে বলে?
উত্তর : যেসব চলক গুণবাচক বৈশিষ্ট্যর প্রতিনিধিত্ব করে এবং সরাসরি সংখ্যাতাত্ত্বিকভাবে উপস্থাপিত করা হয় না
তাকে গুণবাচক চলক বলে ।
গুণবাচক চলকের উদাহরণ দাও।
উত্তর : সংস্কৃতি, সেবা, ধর্ম, আবেগ, মনোভাব ইত্যাদি হলো গুণবাচক চলকের উদাহরণ ।
সংখ্যাবাচক চলক কাকে বলে?
উত্তর : তথ্যের যেসব বৈশিষ্ট্য সংখ্যায় পরিমাপ করা যায় তাদেরকে সংখ্যাবাচক চলক বলে ।
সংখ্যাবাচক চলকের উদাহরণ দাও।
উত্তর : সংখ্যাবাচক চলকের উদাহরণ হলো ওজন, বয়স, উচ্চতা, আয়-ব্যয় ইত্যাদি ।
গতিপথ অনুযায়ী চলক কত প্রকার ও কী কী?
উত্তর : গতিপথ অনুযায়ী চলক দুই প্রকার। যথা : ক. বিচ্ছিন্ন চলক এবং খ, অবিচ্ছিন্ন চলক বিচ্ছিন্ন চলক কাকে বলে?
উত্তর : যেসব চলক ভেঙে পরিমাপ বা প্রকাশ করা যায় না তাদেরকে বিচ্ছিন্ন চলক বলে।
অবিচ্ছিন্ন চলক কাকে বলে?
উত্তর : যে চলক একটি পরিসীমার মধ্যে যে কোনো সংখ্যা মানের হতে পারে তাকে অবিচ্ছিন্ন চলক বলে।
অবিচ্ছিন্ন চলকের উদাহরণ দাও।
উত্তর : আয়, উৎপাদন, বয়স ইত্যাদি হলো অবিচ্ছিন্ন চলকের উদাহরণ।
পদ্ধতি অনুযায়ী চলক কত প্রকার ও কী কী?
উত্তর : পদ্ধতি অনুযায়ী চলক তিন প্রকার। যথা : ক. স্বাধীন চলক, খ. নির্ভরশীল চলক এবং গ. মধ্যবর্তী চলক।
স্বাধীন চলক কাকে বলে?
উত্তর : যে চলক অন্য কোনো চলকের সাহায্য ছাড়া ঘটনার উপর প্রভাব সৃষ্টি করতে পারে তাকে স্বাধীন চলক বলে ।
নির্ভরশীল চলক কাকে বলে?
উত্তর : স্বাধীন চলকের উপস্থিতি ও পরিবর্তনের ফলে যে চলকের উপস্থিতি ও পরিবর্তন নির্ভর করে তাকে নির্ভরশীল বা অধীন চলক বলে ।
মধ্যবর্তী চলক কাকে বলে?
উত্তর : যে চলক স্বাধীন ও নির্ভরশীল চলকের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে সেসব চলককে বলা হয় মধ্যবর্তী চলক।
মধ্যবর্তী চলকের অপর নাম কী?
উত্তর : মধ্যবর্তী চলকের অপর নাম নিয়ন্ত্রিত চলক।
মধ্যবর্তী চলককে নিয়ন্ত্রিত চলক বলা হয় কেন?
উত্তর : গবেষক মধ্যবর্তী চলকের প্রভাব নিয়ন্ত্রণে রাখেন বলে এদেরকে নিয়ন্ত্রিত চলক বলা হয় ।
গবেষণার ভাষায় নিয়ন্ত্রিত চলককে কী বলা হয়?
উত্তর : গবেষণায় ভাষায় নিয়ন্ত্রিত চলককে অন্তবর্তী বলা হয় ।
পূর্বানুমান কাকে বলে?
উত্তর : যে কোনো বিষয়ে গবেষণা পরিচালনার জন্য দুই বা ততোধিক চলকের মধ্যে কার্যকারণ সম্পর্ক
প্রমাণকরণের জন্য প্রাথমিকভাকে যে ব্যক্তিক ও সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় তাকে পূর্বানুমান বলে।
পূর্বানুমান বৈজ্ঞানিকভাবে লিখিত হলে কেমন হয়?
উত্তর : পূর্বানুমান বৈজ্ঞানিকভাবে লিখিত হলে সংক্ষিপ্ত হয়।
অনুমান মূলত কী?
উত্তর : অনুমান এক ধরনের প্রস্তাবনা ।
অনুমান কী?
উত্তর : অনুমান হচ্ছে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে কোনো বিষয়ে গবেষণা করার ক্ষেত্রে দুটি প্রত্যয় বা ধারণার মধ্যকার সম্পর্ক সম্বন্ধে একটি বিবৃতি যা নির্দিষ্ট গবেষণায় সত্য বলে গ্রহণ করা হয় ।
লিলিয়ান রিপ্পলি প্রদত্ত অনুমানের সংজ্ঞাটি দাও।
উত্তর : অনুমান হলো কোনো বিশেষ অনুসন্ধান যেভাবে ব্যক্ত রয়েছে সেভাবেই গৃহীত কোনো প্রস্তাবনা ।
অনুমানকে প্রধানত কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : তিনভাগে ভাগ করা যায় ।
-আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার মৌলিক উপাদান কোনটি?-
উত্তর : আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার মৌলিক উপাদান হলো অনুকল্প বা পূর্বানুমান।অনুকল্প বা পূর্বানুমান কাকে বলে?
উত্তর : বিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণায় অবতীর্ণ হওয়ার পূর্ব জ্ঞাত ও পর্যবেক্ষণকৃত পূর্বতন জ্ঞানের ভিত্তিতে গবেষক তার
গবেষণাধীন বিষয় সম্পর্কে যে সাময়িক সিদ্ধান্তে উপনীত হন তাকে অনুকল্প বা পূর্বানুমান বলে ।
কোনটির উপর ভিত্তি করে সকল গবেষণার গতি বা স্থিতি পরিচালিত হয়?
উত্তর : পূর্বানুমানের উপর ভিত্তি করে সকল গবেষণার গতি বা স্থিতি পরিচালিত হয়।
সামাজিক গবেষণার একটি অন্যতম হাতিয়ারের নাম লিখ।
উত্তর : সামাজিক গবেষণার একটি অন্যতম হাতিয়ারের নাম হলো পূর্বানুমান বা অনুকল্প
পূর্বানুমানের ইংরেজি প্রতিশব্দ কী।
উত্তর : পূর্বানুমানের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Hypothesis.
Hypothesis শব্দটি কোন শব্দ থেকে এসেছে?
উত্তর : Hypothesis শব্দটি গ্রিক Hypo এবং Tithemi শব্দ দুটি থেকে এসেছে।
উৎপত্তিগত অর্থে পূর্বানুমান কী?
উত্তর : উৎপত্তিগত অর্থে পূর্বানুমান হচ্ছে “Place under know facts of the problem to explain relationship between them.”
ম্যাক্স ওয়েবার (Max Weber) এর মতে পূর্বানুমান কী?
উত্তর : ম্যাক্স ওয়েবার (Max Weber) এর মতে, “পূর্বানুমান হলো ক্ষণস্থায়ী ব্যাখ্যা যা এর যৌক্তিক কিংবা বাস্তবিক ফলাফল প্রণয়নে বা পরীক্ষার জন্য প্রণীত মত। বর্তমানে উপস্থিত প্রমাণসমূহের অপর্যাপ্ততার কারণে
পূর্বানুমান একটি পরীক্ষণাধীন বাখ্যা।”
পূর্বানুমানের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য কী?
উত্তর : পূর্বানুমানের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য হলো, পূর্বানুমানটি প্রমাণসাপেক্ষে হতে হবে
পূর্বানুমান যাচাই পদ্ধতি কত প্রকার ও কী কী?
উত্তর : পূর্বানুমাণ যাচই পদ্ধতি দুই প্রকার। যথা : ক. পরামাত্রিক যাচাই পদ্ধতি এবং খ. অপরামত্রিক যাচাই পদ্ধতি
পরামাত্রিক যাচাই পদ্ধতি কাকে বলে?
উত্তর : যে যাচাই পদ্ধতি তথ্যবিশ্ব বা সমগ্রকের পরমান সম্পর্কে পূর্বে ধারণা করা হয় এবং নমুনার যাচাই বলতে
তা যাচাই করা হয়, তাকে পরামাত্রিক যাচাই বলে ।
অপরামাত্রিক যাচাই পদ্ধতি কাকে বলে?
উত্তর : যে যাচাই পদ্ধতিতে তথ্যবিশ্বের বা সমগ্রকের মান সম্পর্কে কোনো ধারণা থাকে না, শুধু নমুনার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য পর্যালোচনা করে সমগ্রক সম্বন্ধে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় তাকে অপরামাত্রিক যাচাই পদ্ধতি বলে ।
প্রথম প্রকারের ভুল কাকে বলে?
উত্তর : নাস্তি কল্পনা (Ho) সঠিক হওয়া সত্ত্বেও যদি প্রাপ্ত যাচাই নমুনাজ মানের ভিত্তিতে একে বাতিল করা হয় তবে যে ভুলের সৃষ্টি হয় তাকে প্রথম প্রকারের ভুল বলে ।
প্রথম প্রকারের ভুল কী দ্বারা প্রকাশ করা হয়?
উত্তর : প্রথম প্রকারের ভুল ‘c’ দ্বারা প্রকাশ করা হয় ।
দ্বিতীয় প্রকারের ভুল কাকে বলে?
উত্তর : নাস্তি কল্পনা বাতিলযোগ্য হলেও যদি একে যাচাই নুমনাজ মানের ভিত্তিতে গ্রহণ করা হয়, তবে যে ভুলে৷সৃষ্টি হয় তাকে দ্বিতীয় প্রকারের ভুল বলে ।
দ্বিতীয় প্রকারের ভুলকে কী দ্বারা প্রকাশ করা হয়?
উত্তর : দ্বিতীয় প্রকারের ভুলকে ‘B’ দ্বারা প্রকাশ করা হয়
পূর্বানুমান যাচাইয়ে কয় ধরনের ফলাফলের সম্ভাবনা রয়েছে?
উত্তর : পূর্বানুমান যাচাইয়ে চার ধরনের ফলাফলের সম্ভবনা রয়েছে ।
পূর্বানুমান প্রণয়নের প্রথম পদক্ষেপ কী?
উত্তর : পূর্বানুমান প্রণয়নের প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে একটি যথার্থ পূর্বানুমান প্রণয়ন যা পরীক্ষা করা হয় ।
নাস্তি কল্পনা কাকে বলে?
উত্তর : যে পরিসংখ্যানিক কল্পনা সত্যতা যাচাইয়ের জন্য গৃহীত হয় তাকে নাস্তি কল্পনা বলা হয় ।
নাস্তি কল্পনাকে কী দ্বারা প্রকাশ করা হয়?
উত্তর : নাস্তি কল্পনাকে (Ho) দ্বারা প্রকাশ করা হয় ।
বিকল্প কাকে বলে?
উত্তর : যে কল্পনার বিপক্ষে নাস্তি কল্পনা যাচাই করা হয় তাকে বিকল্প কল্পনা বলে । বিকল্প কল্পনা কী দ্বারা প্রকাশ করা হয়?
উত্তর : বিকল্প কল্পনা H। দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
নাস্তি কল্পনা গ্রহণ বা বাতিলের জন্য কী প্রয়োজন?
উত্তর : নাস্তি কল্পনা গ্রহণ বা বাতিলের জন্য উপাত্ত সংগ্রহ করা প্রয়োজন ।
পূর্বানুমান যাচাই পদ্ধতির তৃতীয় পদক্ষেপ বা ধাপ কোনটি?
উত্তর : পূর্বানুমান যাচাই পদ্ধতির তৃতীয় পদক্ষেপ বা ধাপ হলো সুবিধামতো যথার্থতা যাচাই পর্যায় সৃষ্টি করা ।
সাধারণত কত শতাংশ সংশয় মাত্রা প্রয়োগ করে গবেষণা করা হয়ে থাকে?
উত্তর : সাধারণত ৫% বা ১% শতাংশ সংশয় মাত্রা প্রয়োগ করে গবেষণা করা হয়ে থাকে ।
পরীক্ষাযোগ্য পরিসংখ্যানের সূত্র লিখ।
উত্তর : পরীক্ষাযোগ্য পরিসংখ্যান
নমুনা পরিসংখ্যান-কল্পিত পরমাণ
পরিসংখ্যানের পরিমিত ভুল
সংশয় এলাকা কাকে বলে?
উত্তর : যাচাই নমুনাজ মানের ভিত্তিতে নাস্তি কল্পনা বাতিল হলে, এটি যেসব মানের জন্য বাতি হয় তাদের সমন্বয়ে গঠিত অঞ্চলকে সংশয় এলাকা বলা হয় ।
পূর্বানুমান যাচাইয়ের সর্বশেষ ধাপ কোনটি?
উত্তর : পূর্বানুমান যাচাইয়ের সর্বশেষ ধাপ হলো সিদ্ধান্ত গ্রহণ
সামাজিক গবেষণায় তত্ত্ব কী ধরনের প্রত্যয়?
উত্তর : একটি মৌল প্রত্যয় ।
তত্ত্ব কী?
তত্ত্ব সামাজিক গবেষণার ক্ষেত্রে কী করে?
উত্তর : ত্বরান্বিত করে।
উত্তর : তত্ত্ব হচ্ছে কতকগুলো প্রস্তাবনার সমষ্টি যেগুলো বাস্তবতার নিরিখে পরীক্ষা নিরীক্ষা করা যায় ।
কয়েকজন ধ্রুপদী সমাজবিজ্ঞানীর নাম লিখ।
উত্তর : মার্কস, ওয়েবার, ডুরখেইম প্রমুখ ।
ধ্রুপদী সমাজবিজ্ঞানীদের মতে, তত্ত্ব কী?
উত্তর : তত্ত্ব হলো অপরীক্ষাযোগ্য বিবৃতির সমষ্টি।
“Theory is a set of untestable statements”-উক্তিটি কাদের?
উত্তর : উক্তিটি ধ্রুপদী সমাজবিজ্ঞানীদের।
বর্তমান কালের সমাজ গবেষকগণের মতে, তত্ত্ব কী?
উত্তর : নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর জড়োকৃত ঘটনার সমষ্টি হলো বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ।
সমাজবিজ্ঞানী টার্নার তত্ত্বের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে কী বলেন?
উত্তর : “কোনো সত্য নীতি বা কোনো কিছু ঘটনার সাধারণীকরণের লক্ষ্যে সাধারণত তত্ত্ব গঠিত হয়।”
“তত্ত্ব হলো সাধারণ পর্যবেক্ষণযোগ্য কোনো একটি প্রক্রিয়া।”-উক্তিটি কার?
উত্তর : উক্তিটি ল্যুন্ডবার্গ (Lundberg) এর ।
গুড এবং হেট এর মতে, তত্ত্ব কী?
উত্তর : “সামাজিক গবেষণার ক্ষেত্রে তত্ত্ব একটি অনুসন্ধান মূলক কার্যক্রম ।”
“Modern Sociological Theory”-গ্রন্থটির লেখক কে?
উত্তর : ফ্রান্সিস আব্রাহাম (Fransis Abraham).
“Modern Social Theory” গ্রন্থটির লেখক কে?
উত্তর : সমাজবিজ্ঞানী কোহেন (Cohen)।
কল্পনাশ্রয়ী তত্ত্ব কাকে বলে?
উত্তর : দর্শন তথা কল্পনা থেকে সমাজ সম্পর্কে যে তত্ত্ব প্রদান করা হয় তাকে কল্পনাশ্রয়ী তত্ত্ব বলে।
অবরোহমূলক তত্ত্ব কাকে বলে?
উত্তর : অবরোহমূলক তত্ত্ব হলো সাধারণ উপসংহার থেকে বিশেষ পর্যবেক্ষণে পৌছানো।
সামান্য থেকে বিশেষে উত্তরণের প্রক্রিয়া কোন তত্ত্ব?
উত্তর : অবরোহমূলক তত্ত্ব ।
বিশেষ থেকে সামন্যে উত্তরণের প্রক্রিয়া কোন তত্ত্ব?
উত্তর : আরোহমূলক তত্ত্ব ।
আরোহমূলক তত্ত্ব কী?
উত্তর : আরোহমূলক তত্ত্ব হলো কোনো নির্দিষ্ট পর্যবেক্ষণ থেকে সাধারণ উপসংহারে উপনীত হওয়া ।
সমাজবিজ্ঞানের প্রাণকেন্দ্র কোনটি?
উত্তর : Theory বা তত্ত্ব ।
ঘটনাবলি সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক উপায়ে একটি সর্বজনীন সর্বজনীন সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়াকে কী বলে?
উত্তর : তত্ত্ব বলে ।
প্রত্যয় গঠনের উদ্দেশ্য কী?
উত্তর : অনুসন্ধান কার্যকে সহায়তা করা ।
সংজ্ঞা কী?
উত্তর : সংজ্ঞা বলতে কোনো শব্দ বা প্রত্যয়ের অর্থ সম্পর্কে সঠিক তৎপর্য নির্ধারণ ও তার ব্যাখ্যা বুঝায় ।
‘চলক হলো বিচ্ছিন্ন গুণের সমাবেশ”-উক্তিটি কার?
উত্তর : উক্তিটি B. F. Anderson এর।
প্রস্তবনা কী?
উত্তর : প্রস্তাবনা হলো এক বা একাধিক প্রত্যয়ের বা চলকের বর্ণনা ।

খ-বিভাগ

প্রশ্ন॥০১॥ গবেষণার সংজ্ঞা দাও ।
প্রশ্ন॥০২ গবেষণার বৈশিষ্ট্যসমূহ লিখ ।
প্রশ্ন৷৩৷৷ সামাজিক গবেষণা বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন।৪।, সামাজিক গবেষণার বৈশিষ্ট্যসমূহ তুলে ধর ।
প্রশ্ন॥৫॥ সামাজিক গবেষণার গুরুত্ব লিখ ।
প্রশ্ন। ৬৷ সামাজিক গবেষণার সীমাবদ্ধতা উল্লেখ কর ।
প্রশ্ন।৭। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি বলতে কী বুঝ?
প্ৰশ্ন৷০৮৷ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লিখ ।
প্ৰশ্ন৷০৯৷৷ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির নীতিমালাগুলো উল্লেখ কর
প্রশ্ন॥১০৷ সামাজিক গবেষণায় বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির গুরুত্ব লিখ ।
প্ৰশ্ন৷১১৷ সামাজিক গবেষণার সীমাবদ্ধতা লিখ ।
প্ৰশ্ন৷১২৷৷ঘটনা কী?
প্ৰশ্ন৷৷১৩৷৷প্ৰত্যয় কী?
প্রশ্ন॥১৪৷ সামাজিক গবেষণায় ধারণার গুরুত্ব লিখ ।
প্রশ্ন॥১৫৷ প্ৰত্যয় কত প্রকার ও কী কী?
প্রশ্ন॥১৬৷ প্রত্যয়ের কার্যাবলি উল্লেখ কর।
প্রশ্ন॥১৭॥ প্রত্যয় মূল্যায়নের মানদন্ড কী?
প্রশ্ন ১৮ ॥ চলক বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন॥১৯৷ চলক কত প্রকার ও কী কী?
প্রশ্না২০৷ বিচ্ছিন্ন চলক ও অবচ্ছিন্ন চলকের মধ্যে পার্থক্য লিখ ।
প্রশ্ন৷২১৷৷ গবেষণায় অনুমানের গুরুত্ব লিখ।প্রশ্ন।

২২। পূর্বানুমানের সংজ্ঞা দাও ।
প্রশ্ন॥২৩৷৷পূর্বানুমানের বৈশিষ্ট্য লিখ ।
প্রশ্ন৷২৪৷ পূর্বানুমানের উৎসসমূহ লিখ ।
প্রশ্ন৷২৫৷ সংক্ষেপে পূর্বানুমানের গুরুত্ব লিখ ।
প্ৰশ্ন৷২৬৷৷ তত্ত্ব বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন৷২৭৷ তত্ত্বের বৈশিষ্ট্যগুলো লিখ ।
প্ৰশ্ন৷২৮৷সামাজিক গবেষণায় তত্ত্বের ভূমিকা উল্লেখ কর ।
প্রশ্ন৷৷২৯৷ তত্ত্বের গঠনের অপরিহার্য উপাদানগুলো লিখ ।
প্রশ্ন৷৩০॥ গবেষণা ও তত্ত্বের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক আলোচনা কর।


প্ৰশ্ন৷৷৩১৷ অনুমান বলতে কী বুঝায়?
প্ৰশ্ন৷৩২৷৷ সামাজিক অনুশীলনে সামাজিক গবেষণার গুরুত্ব লিখ ।
প্ৰশ্ন৷৩৩৷৷ নৃতাত্ত্বিক পদ্ধতি বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন৷৩৪৷ তত্ত্বের সাথে অনুকল্পের সম্পর্ক কী?
প্রশ্ন৷৩৫৷ সামাজিক গবেষণাকে সামাজিক সমস্যা বিশ্লেষণের হাতিয়ার বলা হয় কেন?

গ-বিভাগ

প্রশ্ন ॥০১ ৷৷গবেষণার সংজ্ঞা দাও । গবেষণার বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর ।
প্রশ্ন।০২৷ সামাজিক গবেষণা বলতে কী বুঝ? সামাজিক গবেষণার বৈশিষ্ট্যসমূহ আলোচনা কর ।
প্রশ্ন।০৩।সামাজিক গবেষণার সংজ্ঞা দাও । সামাজিক গবেষণার গুরুত্ব আলোচনা কর।
প্রশ্ন।০৪। সামাজিক গবেষণার প্রকৃতি ও উদ্দেশ্য আলোচনা কর।
প্রশ্ন।০৫৷ সামাজিক গবেষণার বিভিন্ন উপাদান আলোচনা কর ।
প্রশ্ন।০৬।সামাজিক গবেষণার সীমাবদ্ধতা আলোচনা কর ।
প্রশ্ন৷০৭৷ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি হিসেবে সামাজিক গবেষণা মূল্যায়ন কর।
প্রশ্ন।০৮।সামাজিক গবেষণা কিভাবে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণ করে বর্ণনা কর ।
প্রশ্ন৷০৯৷ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি কী? বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির নীতিমালা কী আলোচনা কর ।
প্রশ্নধ॥১০৷৷ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির উপাদানগুলো কী কী? এদের আন্তঃসম্পর্ক উদাহরণসহ আলোচনা কর ।
প্ৰশ্ন৷১১৷ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির কতিপয় মৌলিক ধারণাসমূহ আলোচনা কর ।
প্ৰশ্ন৷১২৷৷ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি কী? বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির বৈশিষ্ট্যগুলো বর্ণনা কর ।
প্রশ্ন ১৩।।সামাজিক গবেষণায় বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি প্রয়োগের ধাপসমূহ আলোচনা কর ।
প্রশ্ন॥১৪৷ · সামাজিক গবেষণায় বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির গুরুত্ব বর্ণনা কর ।
প্রশ্ন॥১৫। চলকের সংজ্ঞা দাও । চলকের প্রকারভেদসমূহ বর্ণনা কর ।
প্ৰশ্ন৷৷১৬৷৷ চলক বলতে কী বুঝ? বিচ্ছিন্ন ও অবিচ্ছন্ন চলকের মধ্যে পার্থক্য দেখাও।
প্রশ্ন॥১৭৷ পূর্বানুমানের সংজ্ঞা দাও । পূর্বানুমানের বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর ।
প্রশ্ন॥১৮৷৷ পূর্বানুমানের উৎস ও গুরুত্ব আলোচনা কর ।
প্রশ্ন॥১৯৷ পূর্বানুমানের উৎস উল্লেখপূর্বক একটি নির্ভরযোগ্য পূর্বানুমানের বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর ।
প্রশ্ন৷২০৷৷ পূর্বানুমান পরীক্ষণের ধাপগুলো আলোচনা কর ।
প্রশ্ন॥২১৷ তত্ত্বের সংজ্ঞা দাও । তত্ত্বের বৈশিষ্ট্যগুলো আলোচনা কর ।
প্রশ্ন৷২২৷ তত্ত্বের সংজ্ঞা দাও । তত্ত্বের শ্রেণিবিভাগ বর্ণনা কর ।
প্রশ্ন॥২৩৷৷ গবেষণা ও তত্ত্বের সম্পর্ক আলোচনা কর ।
প্রশ্ন৷২৪৷ সমাজ গবেষণায় তত্ত্বের কার্যাবলি আলোচনা কর ।
প্রশ্ন৷২৫৷ তত্ত্ব গঠনে গবেষণার অবদান আলোচনা কর ।
প্রশ্ন। ২৬। সামাজিক গবেষণায় তত্ত্বের উপাদানসমূহ আলোচনা কর ।
প্রশ্ন৷২৭৷৷ পরিসংখ্যানের পরিধি বা ক্ষেত্রগুলো আলোচনা কর ।
প্রশ্ন৷২৮। অনুকল্প (Hypothesis) বলতে কী বুঝ? সামাজিক গবেষণায় অনুকল্পের ভূমিকা আলোচনা কর ।
প্রশ্ন৷২৯৷৷ পরিসংখ্যান কী? এর শ্রেণিবিভাগগুলো আলোচনা কর ।
প্ৰশ্ন৷৩০৷ তত্ত্ব কী? সমাজ গবেষণায় তত্ত্বের কার্যাবলি ও ভূমিকা আলোচনা কর ।
প্ৰশ্ন৷৩১ ৷৷নমুনায়ন কাকে বলে? নমুনায়নের প্রকারভেদ আলোচনা কর ।
প্ৰশ্ন৷৩২৷৷ নমুনায়ন কী? নমুনায়নের সুবিধা ও অসুবিধা আলোচনা কর ।
প্ৰশ্ন৷৩৩ ৷৷ নমুনায়ন কী? সম্ভাবনা নমুনায়ন ও নিঃসম্ভাবনা নমুনায়নের মধ্যে পার্থক্য আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷৩৪৷ নমুনায়নের সংজ্ঞা দাও । গুচ্ছ নমুনায়ন ও স্তরিত নমুনায়নের মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ কর।

পরবর্তী পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে হোয়াটস্যাপ করুন: 01979786079

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*