সংস্কৃতি কথা :প্রবন্ধ, মোতাহের হোসেন চৌধুরী

ক-বিভাগ

মোতাহের হোসেন চৌধুরী কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর : ১৯০৩ সালে।
মোতাহের হোসেন চৌধুরী কতসালে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর : ১৯৫৬ সালে।
মোতাহের হোসেন চৌধুরী কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর : কাঞ্চনপুর, নোয়াখালি।
কর্মজীবনে তিনি কী কাজ করতেন?
উত্তর : সরকারি কলেজে অধ্যাপনা।
তিনি কোন আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিলেন?
উত্তর : বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলনের।
তিনি কোন পত্রিকার সাথে যুক্ত ছিলেন?
উত্তর : ‘শিখা পত্রিকার’ ।
তাঁর কয়েকটি সাহিত্যকর্মের নাম উল্লেখ কর।
উত্তর : সংস্কৃতি কথা, সভ্যতা, সুখ প্রভৃতি।
‘সংস্কৃতি কথা’ প্রবন্ধটি কোন গ্রন্থের অন্তর্গত?
উত্তর : সংস্কৃতি-কথা।
‘সংস্কৃতি কথা’ প্রবন্ধটি লেখার উদ্দেশ্য কী?
উত্তর : সংস্কৃতির স্বরূপ তুলে ধরা।
ধর্ম সাধারণ মানুষের কী?
উত্তর : কালচার।
কালচার কাদের ধর্ম?
উত্তর : শিক্ষিত ও মার্জিত মানুষের।
সাধারণ লোকেরা কালচার কীসের মাধ্যমে পেয়ে থাকে?
উত্তর : ধর্মের মাধ্যমে।
ধর্ম মানে কী?
উত্তর : জীবনের নিয়ন্ত্রণ।
মার্জিত লোকেরা কীসের মাধ্যমে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করে?
উত্তর : কালচারের মাধ্যমে।
সূক্ষ্মচেতনার অপর নাম কী?
উত্তর : আত্মা ।
সাহিত্য, শিল্প, সংগীত কালচারের কী?
উত্তর : উপায়।
কালচার্ড লোকেরা সবচেয়ে বেশি ঘৃণা করে কী?
উত্তর : অন্যায় আর নিষ্ঠুরতা কে।
মানুষের ন্যায় সঙ্গতভাবে শাস্তি দিকেও তাদের কী হয়?
উত্তর : বুক কাঁপে।
তাদের ভিতরের দেবতার হুকুম কী?
উত্তর : নিষ্ঠুর হয়ো না।
কালচারের আদেশ কী?
উত্তর : নিজেকে বাঁচাও, নিজেকে মহান করো, সুন্দর করো, বিচিত্র করো।
সমাজতন্ত্র কালচারের কী?
উত্তর : উপলক্ষ।
ধার্মিকের জীবন কীসে নিয়ন্ত্রণ করে?
উত্তর : ভয় আর পুরস্কারের লোভ।
ধার্মিক তার পুরস্কার লাভ করে কখন?
উত্তর : বহু পরে।
সংস্কৃতিবান কখন পুরস্কার লাভ করে?
উত্তর : হাতে হাতে।
ধর্মের কোন দিকে নজর নেই?
উত্তর : জীবনের গোলাপ ফোঁটানোর দিকে।
দিকদর্শন প্রকাশনী লিমিটেড
কালচারের ক্ষেত্রে সব চেয়ে বড় কথা কী?
উত্তর : মনুষ্যত্বের বিকাশ।
ধর্ম সাধারণ ইন্দ্রিয় সাধনার কী?
উত্তর : পরিপন্থি।
ইন্দ্রিয় সাধনা বলে কারচারের কেন্দ্র কী?
উত্তর : নারী।
বৈরাগীরা নারীকে পর করে কী করে?
উত্তর : সংস্কৃতিকে পর করে।
যে জাতি নারীকে সম্পূর্ণ আলাদা করে রাখতে চাই সে জাতি কী করে?
উত্তর : জীবনে মৃত্যুর আরাধনা করে।
নিষ্ঠুরতা থেকে মুক্তি পাওয়ার অন্যতম উপায় কী?
উত্তর : যৌনতৃপ্তি।
যৌনতৃপ্তির উপায় কী?
উত্তর : কামকে প্রেমের সাথে যুক্ত করা।
মতবাদী ধার্মিকের মত কী?
উত্তর : অসহিষ্ণু ও সংকীর্ণ।
কালচার (Culture) কী?
উত্তর : সংস্কৃতি; কৃষ্টি।
‘বহুভঙ্গিম’ কী?
উত্তর : বিচিত্রধর্মী।
Sadism কী?
উত্তর : দুঃখবাদ।

খ-বিভাগ

প্রশ্ন॥১॥ প্রাবন্ধিক মোতাহের হোসেন সম্পর্কে তোমার মতামত দাও।
প্রশ্ন॥২॥ ‘সংস্কৃতি কথা’ প্রবন্ধের মূল বক্তব্য আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৩॥ ধর্ম ও মতবাদ সংস্কৃতির পরিপন্থী কেন আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৪॥ ধর্ম কী? ধর্মের স্বরূপ তুলে ধর।
প্রশ্ন॥৫॥ ধার্মিক ও সংস্কৃতিবানের মধ্যে পার্থক্য তুলে ধর।
প্রশ্ন॥৬॥ “নিজের চিন্তা, নিজের ভাবনা, নিজের কল্পনার বিকাশ না হলে সংস্কৃতিবান হওয়া যায় না।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥৭॥ “সে চায় নিজের সৌন্দর্যবোধের সম্পূর্ণ উন্মোচন, নিজের প্রতিভার সম্পূর্ণ বিকাশ। নিজের কাছ থেকে ষোল আনা আদায় করে না নিতে পারলে সে খুশি হয় না।”- ব্যাখ্যা কর।
প্ৰশ্ন৷৮৷ “সংস্কৃতি মানে সুন্দরভাবে, বিচিত্রভাবে, মহৎভাবে বাঁচা।”— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।৯।“ধর্ম চায় মানুষকে পাপ থেকে, পতন থেকে রক্ষা করতে, মানুষকে বিকশিত করতে নয়।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন ১০॥ “সে তার নিজের স্বর্গটি নিজেই সৃষ্টি করে নেয়। বাইরের স্বর্গের জন্য তাকে হা করে তাকিয়ে থাকতে হয় না।”— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।১১।“মনুষ্যত্বের বিকাশই বড় কথা, চলার পথে যে স্খলন পতন তা থেকে রক্ষা পাওয়াটাই বড় কথা নয়।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।১২।“ধর্ম সাধারণ লোকের কালচার, আর কালচার শিক্ষিত, মার্জিত লোকের ধর্ম।”- ব্যাখ্যা কর
প্রশ্ন॥১৩॥ “সাহিত্য, শিল্প, সঙ্গীত কালচারের উদ্দেশ্য নয়- উপায়। উদ্দেশ্য, নিজের ভেতরে একটা ঈশ্বর বা আল্লাহ সৃষ্টি করা।”— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।১৪।“কামের চেয়ে প্রেম বড়, ভোগের চেয়ে উপভোগ।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন ১৫॥ “অমৃতকে কামনা, তথা প্রেমকে কামনা, সৌন্দর্য কামনা উচ্চতর জীবনকে কামনা এটাইতো সংস্কৃতি।”— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥১৬।আদৰ্শন প্রকাশনী লিমিটেড ‘চোখের মানে ছবির সাধনা, কানের সাধনা গানের।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥১৭॥ “যাত্রাপথে নারীর জয়ধ্বনিই পুরুষের পথের শ্রেষ্ঠ পাথেয়।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥১৮।যেখানে ফ্রি থিংকিং নেই সেখানে কালচার নেই।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥১৯৷ “ধার্মিকের জীবন নিয়ন্ত্রণ করে ভয় আর পুরস্কারের লোভ।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।২০।“ইন্দ্রিয়ের পঞ্চপ্রদীপ জ্বেলে জীবন সাধনারই অপর নাম কালচার।”— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।২১।“যে বিনা কারণে নিজেকে দুঃখ দেয়, অপরকে দুঃখ দিতে তার তিলমাত্র বাধে না।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন৷২২।“নিষিদ্ধ বস্তু সাধারণত ভীতি ও আকর্ষণ এ দুই মনোবৃত্তির সংঘর্ষ বাধিয়ে জীবনের বিচ্যুতি ঘটায়।”— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন ২৩॥ “সভ্যতা শুধু প্রগতি নয়, আরো কিছু। প্রগতির সাথে প্রেমের সম্বন্ধ, সৌন্দর্যের সম্বন্ধ স্থাপিত না হলে সভ্যতা হয় না।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন৷২৪৷ “অমৃত কামনা তথা প্রেমকে কামনা, সৌন্দর্যকে কামনাই উচ্চতর জীবনকে কামনা এটাইতো সংস্কৃতি।”— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন ২৫॥ “সংস্কারমুক্তি ছাড়াও সংস্কৃতি হতে পারে, কিন্তু মূল্যবোধ ছাড়া সংস্কৃতি অসম্ভব।”- ব্যাখ্যা কর।

গ-বিভাগ

প্রশ্ন।১।মোতাহের হোসেন চৌধুরীর ‘সংস্কৃতি কথা’ প্রবন্ধের মূলবক্তব্য লেখ।
প্রশ্ন॥২॥ “ধর্ম, সাধারণ লোকের কালচার, আর কালচার শিক্ষিত মার্জিত লোকের ধর্ম”- এ উক্তির আলোকে সংস্কৃতির সাথে ধর্মের পার্থক্য নির্ণয় কর।
প্রশ্না।৩।“সবার পরশে পবিত্র করা তীর্থ নীরে’ স্নাত না হলে সংস্কৃতিবান হওয়া যায় না”- মোতাহের হোসেন চৌধুরীর ‘সংস্কৃতি কথা’ অবলম্বনে মন্তব্যটি বিচার।
প্রশ্ন॥৪॥ সংস্কৃতির সাথে ধর্ম, প্রগতি, সভ্যতার সম্পর্ক কী? ‘সংস্কৃতি কথা’ প্রবন্ধ অবলম্বনে সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য নির্ণয় প্রসঙ্গে এ প্রশ্নের জবাব দাও।
প্রশ্ন॥৫৷ সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য কী? মোতাহের হোসেন চৌধুরীর ‘সংস্কৃতি কথা’ প্ৰবন্ধ অবলম্বনে বিশ্লষণ কর।
প্রশ্ন৷৬৷ “সংস্কৃতি মানে জীবনের Values সম্বন্ধে ধারণা”- মোতাহের হোসেন চৌধুরীর ‘সংস্কৃতি কথা’ অবলম্বনে উপর্যুক্ত মন্তব্যটি বিচার কর।
প্ৰশ্ন৷৭।ধার্মিক আর কালচার্ড মানুষের মাঝে পার্থক্য কী? সংস্কৃতির সাথে মূল্যবোধের সম্পর্ক কী? ‘সংস্কৃতি কথা’ প্রবন্ধ অনুসরণে এসব প্রশ্নের উত্তর দাও।

পরবর্তী পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে হোয়াটস্যাপ করুন: 01979786079

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*