ডিগ্রি ৩য় বর্ষ পরীক্ষা ২০২৩ বিষয় পদার্থবিজ্ঞান ষষ্ঠ পত্র ১৩২৭০৩ রকেট স্পেশাল সাজেশন ৯৯% কমন ইনশাল্লাহ

রকেট স্পেশাল সাজেশন
রকেট স্পেশাল সাজেশন

ক_বিভাগ (অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন)
১। ল্যাটিস বলতে কী বুঝ?
উঃ কোনো স্ফটিক বা কেলাস পদার্থের পরমাণুগলো নিয়মিত সজ্জায় সজ্জিত থাকে। আদর্শ স্ফটিক পরমাণুর এই নেট বা জালের মতো সজ্জাকে ল্যাটিস বলে।
২। চেইন বিক্রিয়া কী?
উঃ চেইন বিক্রিয়া বলতে এমন এক প্রক্রিয়া বোঝায় যা একবার আরম্ভ হলে তাকে চালিয়ে রাখার জন্য অতিরিক্ত শক্তির প্রয়োজন হয় না।
৩। একক কোষ কী?
উঃ একক কোষ হলো একটি মৌলিক একক, যা ত্রিমাত্রিক পর্যায়বৃত্ত বিন্যাসের ফলে গঠিত কেলাস।
৪। বিটা ক্ষয় কী?
উঃ তেজস্ক্রিয় পরমাণুর নিউক্লিয়াস থেকে স্ফূর্তভাবে একটি ইলেকট্রন বা পজিট্রন বেরিয়ে আসাকে বিটা ক্ষয় বলে।
৫। আইসোটোপ কাকে বলে?
উঃ যে সকল পরমাণুর নিউক্লিয়াসের প্রোটন সংখ্যা বা পারমাণবিক সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা ভিন্ন তাদেরকে আইসোটোপ বলে।
৬। ম্যাজিক সংখ্যা কী?
উঃ অনেক পরমাণুর নিউক্লিয়াসে জোড় সংখ্যক প্রোটন বা নিউট্রন থাকে আবার অনেক পরমাণুর নিউক্লিয়াসে বিজোড় সংখ্যক প্রোটন বা নিউট্রন থাকে।সাধারণত যে সকল পরমাণুর নিউক্লিয়াসে জোড় সংখ্যক প্রোটন বা নিউট্রন থাকে তারা অধিক স্থায়ী হয়। কিন্তু যে সকল পরমাণুর নিউক্লিয়াসে ২, ৮, ২০, ২৮, ৫০, ৮২ এবং ১২৬ সংখ্যক প্রোটন বা নিউট্রন থাকে তারা ব্যতিক্রমধর্মী স্থায়ী হয়। এই সংখ্যাগুলোকে ম্যাজিক সংখ্যা বলে।
৭। ব্রাগ এর সূত্রের গাণিতিক রূপ লিখ।
উঃ 2d sine = nt, যখন n একটা পূর্ণসংখ্যা এই সমীকরণটিই ব্রাগের সূত্র নামে পরিচিত।
৮। বন্ধন শক্তির সংজ্ঞা দাও।
উঃ কোনো প্রয়োজনীয় সংখ্যক নিউক্লিয়ন একত্রিত হয়ে একটি স্থায়ী নিউক্লিয়াস গঠন করতে যে পরিমাণ শক্তি নির্গত বা শোষিত হয় তাকে নিউক্লিয় বন্ধন শক্তি বা বন্ধন শক্তি বলে।
৯। আয়নিক বন্ধন কাকে বলে?
উঃ ধনাত্মক ও ঋণাত্মক আয়নের সমন্বয়ে আয়নিক Supta ক্রিস্টাল তৈরি হয়। এর মধ্যে যে বন্ধন থাকে তাকে আয়নিক বন্ধন বলে।
১০। ফিউশন কাকে বলে?
উঃ যে প্রক্রিয়ায় দুটি হালকা নিউক্লিয়াস একত্রিত হয়ে অপেক্ষাকৃত ভারী একটি নিউক্লিয়াস গঠন করে তাকে নিউক্লিয়ার ফিউশন বলে।
১১। কোষ সনাক্তকরণ সূত্রটি লিখ।
উঃ কোষ সনাক্তকরণের সূত্রটি হলো N = Ni + Nc + এখানে_N; = কোষের অভ্যন্তরে বিন্দুর সংখ্যা, 2 Nf = তলে অবস্থিত বিন্দুর সংখ্যা এবং Nc = কোণায় অবস্থিত বিন্দুর সংখ্যা।
১২। ভারী পানি কী?
উঃ ভারী পানি হলো ভারী হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের সমন্বয়ে সৃষ্ট পদার্থ।
১৩। একক কোষ কী?
উঃ একক কোষ হলো একটি মৌলিক একক, যা ত্রিমাত্রিক পর্যায়বৃত্ত বিন্যাসের ফলে গঠিত কেলাস।
১৪। মিলার সূচক কী?
উঃ ক্রিস্টাল তলের অবস্থান ও অবস্থিতি তিন সংখ্যার একটি সেট দ্বারা প্রকাশ করা হয়। একে মিলার সূচক বলে।
১৫। নিউক্লিয় চুল্লি বা পারমাণবিক চুল্লি কাকে বলে?
উঃ যে যান্ত্রিক ব্যবস্থার সাহায্যে নিয়ন্ত্রিত চেইন বিক্রিয়ার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ নিউক্লিয় শক্তি উৎপন্ন হয়, তাকে নিউক্লিয় চুল্লি বা পারমাণবিক চুল্লি বলে।
১৬। গামা ক্ষয় বলতে কি বুঝ?
উঃ নিউক্লিয় বিক্রিয়ার ফলে কিংবা আলফা বা বিটা অবক্ষয়ে উদ্ভূত নিউক্লিয়াসটি অনেক সময় একটি উত্তেজিত স্তরে অবস্থান করে। এই উত্তোজিত স্তর থেকে গামা রশ্মি বিকিরণের মাধ্যমে অপেক্ষাকৃত নিম্ন শক্তিস্তরে পরিবৃত্তি ঘটে।শক্তি হারানোর এই প্রক্রিয়াকে গামা ক্ষয় বা অবক্ষয় বলে।
১৭। আলফা (a) ক্ষয় বলতে কী বোঝ?
উঃ অনেক নিউক্লিয়াস আছে যারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে একটি নতুন নিউক্লিয়াস এবং একটি আলফা কণার সৃষ্টি করে অপেক্ষাকৃতভাবে বেশি স্থায়ী অবস্থায় পৌঁছে। এরূপ ক্ষয়কে আলফা (a) ক্ষয় বলে।
১৮। ভরত্রুটি কাকে বলে?
উঃ কোন স্থায়ী নিউক্লিয়াসের ভর তার গঠনকারী উপাদানসমূহের মুক্ত অবস্থার ভরের যোগফল অপেক্ষা কিছুটা কম হয়।ভরের এই পার্থক্যকে ভর ত্রুটি বা ভর ঘাটতি বলে।
১৯। এক ইলেকট্রন-ভোল্ট কাকে বলে?
উঃ কোনো একটি ইলেকট্রনকে ১ ভোল্ট বিভব পার্থক্য অতিক্রম করতে যে পরিমাণ কাজ সম্পন্ন করতে তাকে এক ইলেকট্রন- ভোল্ট বলে।
২০। আলফা ক্ষয় কাকে বলে?
উঃ অনেক নিউক্লিয়াস আছে যারা স্বত:স্ফূর্তভাবে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে একটি নতুন নিউক্লিয়াস এবং একটি আলফা কণার সৃষ্টি করে অপেক্ষাকৃতভাবে বেশি স্থায়ী অবস্থায় পৌঁছে। এরূপ ক্ষয়কে আলফা (cc) ক্ষয় বলে।
২১। পজিট্রন নিঃসরণ কী?
উঃ অতিরিক্ত প্রোটনবিশিষ্ট নিউক্লিয়াস হতে পজিট্রন তথা ধনাত্মক আধানবিশিষ্ট ইলেক্ট্রন অপসারিত হওয়ার ঘটনাকে পজিট্রন ক্ষয় বা B+ ক্ষয় বলে। পজিটিভ বিটা (B) ক্ষয়কেই পজিট্রন নিঃসরণ বলে। নিম্নের বিক্রিয়ায় পজিট্রন ক্ষয় দেখানো হয়েছে, 6C10 → 5B10 + 1 C° + Y পজিট্রন ক্ষয়
২২। ইলেকট্রন গ্রাস বলতে কি বুঝ?
উঃ ভারী নিউক্লিয়াসবিশিষ্ট পরমাণুর ইকেট্রনের কক্ষপথগুলো খুব কাছাকাছি থাকে এবং নিউক্লিয়াসের খুবই নিকটবর্তী হয়, তাই মাঝে মাঝে তেজস্ক্রিয় নিউক্লিয়াসের অতিরিক্ত পজিটিভ চার্জ কক্ষীয় ইলেকট্রন গ্রাস করে নিউট্রাল হয়। এ ঘটনাকে ইলেকট্রন গ্রাস বলে।
২৩। নিউক্লিয়ার বন্ধনশক্তি কাকে বলে?
উঃ কোনো প্রয়োজনীয় সংখ্যক নিউক্লিয়ন একত্রিত হয়ে একটি স্থায়ী নিউক্লিয়াস গঠন করতে যে পরিমাণ শক্তি নির্গত বা শোষিত হয় তাকে নিউক্লিয় বন্ধন শক্তি বা বন্ধন শক্তি বলে।
২৪। এক ইলেকট্রন ভোল্ট কাকে বলে?
উঃ কোনো একটি ইলেকট্রনকে ১ ভোল্ট বিভব পার্থক্য অতিক্রম করতে যে পরিমাণ কাজ সম্পন্ন করতে হয় তাকে এক ইলেকট্রন– ভোল্ট বলে।
২৫। ব্রাগের সূত্রটি লিখ।
উঃ 2d sine = nt, যখন n একটা পূর্ণসংখ্যা। এই সমীকরণটিই ব্রাগের সূত্র নামে পরিচিত।
২৬। আইসোটোন কী?
উঃ সমসংখ্যাক নিউট্রনবিশিষ্ট নিউক্লিয়াসসমূহকে আইসোটোন বলে।
২৭। গামা রশ্মি বলতে কী বুঝ?
উঃ আলফা বা বিটা ক্ষয়ের পর উত্তেজিত নিউক্লিয়াস তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ নিঃসৃত করে ভূমি স্তরে গমন করে।এই নিঃসৃত তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণকে গামা রশ্মি বা গামা বিকিরণ বলে।
২৮। হল ক্রিয়া কী?
উঃ কোনো তড়িৎবাহী পরিবাহীকে তড়িৎ প্রবাহের দিকের সাথে সমকোণে স্থাপিত চৌম্বক ক্ষেত্রে রাখলে প্রবাহ ও চৌম্বকক্ষেত্র উভয়ের সাথে অভিলম্ব বরাবর একটি বিভব পার্থক্য সৃষ্টি হয়। এ প্রক্রিয়াকে হল ক্রিয়া বলে।
২৯। বিপরীত ল্যাটিস কাকে বলে?
উঃ ”একটি সাধারণ মূল থেকে ক্রিস্টালের প্রত্যেক তলের উপর লম্ব অংকন করা হয়। মূল বিন্দু থেকে Adhki দূরূত্বে প্রতিটি লম্বের উপর একটি করে বিন্দু নেওয়া হয়।এরূপ বিন্দুগুলো একটি পর্যায়ক্রমিক সজ্জা গঠন করে।এই সজ্জাকেই বলা হয় উল্টা ল্যাটিস।
৩০। ক্রিস্টাল কী?
উঃ যে সকল কঠিন পদার্থের মধ্যে পরমাণুসমূহ সুশৃঙ্খল ও পর্যায়ক্রমিকভাবে সাজানো থাকে তাদেরকে ক্রিস্টাল বা কেলাস বা স্ফটিক বলে।
৩১। নিউক্লিয় বল কী?
উঃ যে বল দ্বারা নিউক্লিয়াসের মধ্যে প্রোটন ও নিউট্রনসমূহ দৃঢ়ভাবে সংযুক্ত থেকে নিউক্লিয়াস গঠন করে তাকে নিউক্লিয়ার বল বলে।
৩২। ইলেকট্রন গ্রাস বলতে কী বুঝ?
উঃ ভারী নিউক্লিয়াসবিশিষ্ট পরমাণুর ইকেট্রনের কক্ষপথগুলো খুব কাছাকাছি থাকে এবং নিউক্লিয়াসের খুবই নিকটবর্তী হয়, তাই মাঝে মাঝে তেজস্ক্রিয় নিউক্লিয়াসের অতিরিক্ত পজিটিভ চার্জ কক্ষীয় ইলেকট্রন গ্রাস করে নিউট্রাল হয়। এ ঘটনাকে ইলেকট্রন গ্রাস বলে।
৩৩। তাপ নিউক্লিয় বিক্রিয়া কী?
উঃ হাইড্রোজেনের আইসোটোপ ডিউটেরিয়াম ও ট্রিটিয়াম মিশ্রণের একটি প্লাজমার উষ্ণতার দশ কোটি কেলভিনে উন্নিত করলে এদের কিউক্লিয়াসের মধ্যে স্বনির্ভর বিক্রিয়া সংঘটিত হয় এবং 17.6 MeV শক্তির নির্গমন ঘটে। নির্গত শক্তির (17.6MeV) সিংহভাগই নিউট্রন কর্তৃক বাহিত হয়। অতিশয় উচ্চ তাপমাত্রায় নিউক্লিয়াসের এরূপ স্বনির্ভর ফিউশন বিক্রিয়াকে তাপ নিউক্লিয় বিক্রিয়া (Thermonuclear reaction) বলে।
৩৪। পারমাণবিক সংখ্যা কাকে বলে?
উঃ নিউক্লিয়াসের প্রোটন সংখ্যাকে পারমাণবিক সংখ্যা বলে।
৩৫। নিউক্লিয়াস কাকে বলে?
উঃ পরমাণুর সমস্ত ধনাত্মক আধান এবং এর ভর যে স্থানে কেন্দ্রীভূত থাকে তাকে নিউক্লিয়াস বলে।
৩৬। আইসোবার কী?
উঃ যাদের নিউক্লিয়াসের ভরসংখ্যা বা পরমাণবিক ওজন একই কিন্তু পারমাণবিক সংখ্যা ভিন্ন তাদেরকে আইসোবার বলে।
৩৭। ভর ত্রুটি কী?
উঃ কোন স্থায়ী নিউক্লিয়াসের ভর তার গঠনকারী উপাদানসমূহের মুক্ত অবস্থার ভরের যোগফল অপেক্ষা কিছুটা কম হয়। ভরের এই পার্থক্যকে ভরত্রুটি বা ভর ঘাটতি বলে।
৩৮। নিউক্লিয়াসের গড়ন কাকে বলে?
উঃ নিউক্লিয়াস প্রোটন ও নিউট্রন সমন্বয়ে গঠিত । প্রোটন ও নিউট্রনকে একত্রে নিউক্লিয়ন বলা হয়। নিউক্লিয়নসমূহ যেভাবে নিউক্লিয়াসে বণ্টিত থাকে তাকে নিউক্লিয়াসের গড়ন বলা হয়।
৩৯। তেজন্ত্রিয়তা কি?
অথবা, তেজস্ক্রিয় কাকে বলে?
উঃ তেজস্ক্রিয় পরমাণু থেকে তেজস্ক্রিয় রশ্মি নির্গমনের ঘটনাকে বলা হয় তেজস্ক্রিয়তা।
৪০। কৃত্রিম তেজস্ক্রিয় কী?
অথবা, কৃত্রিম তেজস্ক্রিয়তা কাকে বলে?
উঃ a-কণা নিউট্রন, প্রোট্রন এবং অন্যান্য কণা বিকিরণ কোন মৌলের উপর নিক্ষিপ্ত করে মৌলের মধ্যে যে তেজস্ক্রিয়তার আবেশ তৈরি করা হয় তাকে কৃত্রিম তেজস্ক্রিয়তা বলে।
৪১। গামা অবক্ষয় বা ক্ষয় বলতে কি বুঝ?
উঃ নিউক্লিয় বিক্রিয়ার ফলে কিংবা আলফা বা বিটা অবক্ষয়ে উদ্ভূত নিউক্লিয়াসটি অনেক সময় একটি উত্তেজিত স্তরে অবস্থান করে। এই উত্তোজিত স্তর থেকে গামা রশ্মি বিকিরণের মাধ্যমে অপেক্ষাকৃত নিম্ন শক্তিস্তরে পরিবৃত্তি ঘটে। শক্তি হারানোর এই প্রক্রিয়াকে গামা ক্ষয় বা অবক্ষয় বলে ।
৪২। তাপীয় নিউট্রন বলতে কি বুঝ? ৯৯%
উঃ নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় মন্থরকের একটি পরমাণুর যে তাপীয় শক্তি থাকে, ক্রমাগত শক্তি ক্ষয়ের ফলে নিউট্রনের শক্তি যখন সেই শক্তির সমান হয় সেই অবস্থাকে তাপীয় নিউট্রন বলে ।
৪৩। ধাতব বন্ধন কাকে বলে?
উঃ কোনো ধাতব ক্রিস্টালের মধ্যে যে বন্ধন থাকে তাকে ধাতব বন্ধন বলে।

খ-বিভাগ (সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন)

১। বিটা ক্ষয় কেন ঘটে? ব্যাখ্যা কর। ১০০%
২। ভরত্রুটি কী? একে বন্ধনশক্তি দ্বারা প্রকাশ কর। ১০০%
৩। নিউক্লিয় ফিশন ও ফিউশনের মধ্যে পার্থক্য লিখ। ১০০%
৪। নিঃসৃত আলফা কণার গতিশক্তির রাশিমালা প্রতিপাদন কর। ১০০%
৫। মিলার সূচকের সাহায্যে ল্যাটিসের আন্তঃতলীয় দূরত্ব নির্ণয় কর। ১০০%
৬। ল্যাটিস ভাইব্রেশন ও ফোনন ব্যাখ্যা কর। ১০০%
৭। সংক্ষেপে হাইড্রোজেন বন্ধন আলোচনা কর। ১০০%
৮। আলফা, বিটা ও গামা কণার মধ্যে পার্থক্য লিখ। ১০০%
৯। নিউক্লিয় বিক্রিয়ায় Q মান বলতে কী বুঝ? উদাহরণসহ ব্যাখ্যা কর। ১০০%
১০। অর্ধায়ু এবং গড় আয়ু বলতে কি বুঝ? এদের মধ্যে সম্পর্ক নির্ণয় কর। ১০০%
১১। গাইগার-ন্যূটল সূত্রটি বিবৃত ও ব্যাখ্যা কর। ১০০%
১২। পয়েন্ট গ্রুপ ও স্পেস গ্রুপ ব্যাখ্যা কর। ৯৯%
১৩। রেডিও আইসোটোপের ব্যবহার লিখ। ৯৯%
১৪। নিউক্লীয় ফিশান এর ক্ষেত্রে নির্গত শক্তির পরিমাণ নির্ণয়। ৯৯%
১৫। ক্রিস্টাল দ্বারা X রশ্মির অপবর্তনের ক্ষেত্রে ব্র্যাগের সূত্র প্রতিষ্ঠা কর। ৯৯%
১৬। ভ্যান্ডার ওয়ালস বন্ধন ও আয়নিক বন্ধনের পার্থক্য লিখ। ৯৮%
১৭। দেখাও যে, প্রতিটি উল্টো ল্যাটিস ভেক্টর ডাইরেক্ট ল্যাটিস তলের উপর লম্ব। ৯৮%

গ-বিভাগ (রচনামূলক প্রশ্ন)

১। নিউক্লিয়াসের তরল ফোঁটা মডেলের মূল বক্তব্যসমূহ আলোচনা কর। ১০০%
অথবা, তরল ফোটা মডেলের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো বর্ণনা কর।
২। (ক) আলফা, বিটা ও গামা ক্ষয় এর মধ্যে পার্থক্যগুলো বর্ণনা কর। ১০০%
(খ) পদার্থের গামা রশ্মি শোষণের রাশিমালা প্রতিপাদন কর। ১০০%
৩। (ক) বিটা ক্ষয়ের নিউট্রিনো তত্ত্ব আলোচনা কর। ১০০%
অথবা, আলফা ক্ষয়ের তত্ত্বটি আলোচনা কর।
(খ) গামা/বিটা রশ্মির বৈশিষ্ট্যসমূহ উল্লেখ কর। ১০০%
৪। (ক) নিউক্লিয় রিয়্যাক্টর কী? এর গঠন ও কার্যপ্রণালী বর্ণনা কর। ১০০%
(খ) পারমাণবিক চুল্লীর ব্যবহার লিখ। ১০০%
৫। (ক) আদিকোষ ও অ-আদিকোষের মধ্যে পার্থক্য লিখ। ১০০%
(খ) ল্যাটিসের বিভিন্ন প্রকার প্রতিসাম্য অপারেশন বর্ণনা দাও। ১০০%
৬। (ক) fcc/bcc ল্যাটিসের প্যাকিং ভগ্নাংশ নির্ণয় কর। ১০০%
(খ) দেখাও যে, লাউয়ের সমীকরণ হতে ব্রাগের সূত্র প্রতিপাদতন করা যায়। ১০০%
৭। (ক) ল্যাটিস তাপ ধারকত্বের আইনস্টাইন মডেল বর্ণনা কর। ১০০%
(খ) ধাতুর মুক্ত ইলেক্ট্রন তত্ত্বের ব্যর্থতাসমূহ আলোচনা কর। ১০০%
৮। (ক) তেজস্ক্রিয় ক্ষয় সূত্রটি বিবৃত ও প্রমাণ কর। ১০০%
(খ) গামা বিকিরণের তত্ত্ব আলোচনা কর। ১০০%
৯। (ক) শেল কি? শেল মডেলের তত্ত্ব আলোচনা কর। ১০০%
(খ) শেল মডেলের সাফল্য ও ব্যর্থতা আলোচনা কর। ১০০%
১০। (ক) গামা রশ্মির শক্তির রাশিমালা প্রতিষ্ঠা কর। ১০০%
(খ) নিয়ন্ত্রিত ও অনিয়ন্ত্রিত শৃঙ্খল বিক্রিয়া ব্যাখ্যা কর। (১০০%
১১। (ক) ভরত্রুটি এবং প্যাকিং ভগ্নাংশের মধ্যে পার্থক্য লিখ। ৯৯%
(খ) C1³⁵ নিউক্লিয়াসের বন্ধনশক্তি 289 MeV হলে নিউক্লিয়াসটির ভর বের কর। ৯৯%
১২। (ক) আপেক্ষিক তাপ সংক্রান্ত আইনস্টাইনের মডেলের সাফল্য ও ব্যর্থতাগুলো উল্লেখ কর। ৯৯%
(খ) কঠিন বস্তুর আপেক্ষিক তাপ তত্ত্বের আইনস্টাইন তত্ত্ব ও ডিবাই তত্ত্বের মূল পার্থক্য উল্লেখ কর। ৯৯%
১৩। (ক) মুক্ত ইলেকট্রনের জন্য হল ভোল্টেজের রাশিমালা বের কর। ৯৯%
(খ) যৌগিক নিউক্লিয়াস ও যৌগিক নিউক্লিয় বিক্রিয়া উদাহরণসহ ব্যাখ্যা কর। ৯৯%
১৪। (ক) উদাহরণসহ মিলার সূচক ব্যাখ্যা কর। ৯৯%
(খ) ব্রাভাইস ল্যাটিসের শ্রেণিবিভাগ আলোচনা কর। ৯৯%
১৫। (ক) ক) কিউবিক ল্যাটিসের বৈশিষ্ট্যগুলি বর্ণনা কর। ৯৮%
(খ) একটি আয়নিক ক্রিস্টালের প্রতি অণুতে বন্ধন শক্তির রাশিমালা নির্ণয় কর। ৯৮%

পরবর্তী পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে হোয়াটস্যাপ করুন: 01979786079

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*