গুণানুক্রমিক সহসম্পর্ক সহগের সুবিধা ও বৈশিষ্ট্য লিখ ।

অথবা, গুণানুক্রমিক সহসম্পর্ক সহগের সবল দিক ও বৈশিষ্ট্যসমূহ ব্যাখ্যা কর।
অথবা, গুণানুক্রমিক সহসম্পর্ক সহগেরসহগের সুবিধা ও বৈশিষ্ট্যসমূহ আলোচনা কর।
উত্তর :
ব্রিটিশ মনোবিজ্ঞানী Charles Edward Spearman ১৯০৪ সালে দুটি চলকের মধ্যে সহসম্পর্ক নির্ণয়ের একটি পদ্ধতি উদ্ভাবন করেন যা Rank Correlation বা গুণানুক্রমিক সহসম্পর্ক নামে পরিচিত।
১. এটি নির্ণয়ে গণনা কার্য অত্যন্ত সহজ। কারো এতে জটিল কোন গাণিতিক কার্য নেই।
২. চলকের মান সংখ্যায় প্রকাশিত না হলেও এ পদ্ধতি ব্যবহার করা যায়।
৩. চলকের মানগুলো অনিয়মিত এবং ক্রান্তিক মানগুলো সঠিক না হলেও এ পদ্ধতি প্রয়োগ করা যায়।
গুণানত্ৰমিক সহ-সম্পর্কের অসুবিধা :
১. এ পদ্ধতির অসুবিধা হলো গুণগুলো ক্রমিক নম্বর প্রদানের নির্দিষ্ট কোন রীতি অনুসরণ করা হয় না ।
২. এটি খিঁচলক গণসংখ্যা সারণির ক্ষেত্রে নির্ণয় করা যায় না ।
সংশ্লেষাঙ্কের বৈশিষ্ট্য : সংশ্লেষাঙ্কের কতকগুলো গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা তাকে সম্পর্কের অন্যান্য পরিমাপ থেকে পৃথক করেছে। নিম্নে এর বৈশিষ্ট্যসমূহ উল্লেখ করা হলো :
১. সহ-সম্পর্কের সহগ সকল তথ্য মানের উপর ভিত্তি করে নির্ণয় করা হয়।
২. এর মান ১ থেকে + ১ এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে, অর্থা-1751
৩. এটি একটি আপেক্ষিক পরিমাপ বিধায় তুলনার জন্য বিশেষ উপযোগী।
৪. সহ-সম্পর্কের সহগের চলক নিরপেক্ষ । অর্থাৎ Txy=Txy
৫. সহ-সম্পর্কের মান কখনো ১০০ বেশি হবে না ।
৬. দুটি চলক পরস্পর স্বাধীন হলে সহ-সম্পর্কের মান শূন্য হয়। অর্থাৎ 7 = 0
৭. সহসম্পর্ক সহগের দুটি চলক মূলবিন্দু ও মাপনীর উপর নির্ভরশীল ।

https://topsuggestionbd.com/%e0%a6%aa%e0%a6%9e%e0%a7%8d%e0%a6%9a%e0%a6%ae-%e0%a6%85%e0%a6%a7%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%b8%e0%a6%82%e0%a6%b6%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a7%87%e0%a6%b7%e0%a6%a3-%e0%a6%8f/
পরবর্তী পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে হোয়াটস্যাপ করুন: 01979786079

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*