যৌবনে দাও রাজটিকা : পবন্ধ, প্রমথ চৌধুরী

ক-বিভাগ

বাংলা সাহিত্যে প্রথম কলাকৈল্যবাদী লেখক হলেন?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরী।
প্রমথ চৌধুরীর কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর : যশোর জেলায়।
প্রমথ চৌধুরীর জন্ম ও মৃত্যু কত সালে?
উত্তর : জন্ম: ১৮৬১ সালে ৭ আগস্ট এবং মৃত্যু: ১৯৪৬ সালে।
প্রমথ চৌধুরীর স্ত্রীর নাম কী?
উত্তর : শ্রীমতি ইন্দিরা দেবী।
ইন্দিরাদেবী কে ছিলেন?
উত্তর : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দ্বিতীয় অগ্রজ সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের কন্যা।
প্রমথ চৌধুরীকে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কোন সম্মানে ভূষিত করেন?
উত্তর : ‘জগত্তারিণী’ পদকে ভূষিত করেন।
কত সালে প্রমথ চৌধুরী জগত্তারিণী পদক পান?
উত্তর : ১৯৩৮ সালে।
প্রমথ চৌধুরী কোন হলে দেশবাসী কর্তৃক সংবর্ধিত হন?
উত্তর : কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশুতোষ হলো কর্তৃক।
প্রমথ চৌধুরীর ছদ্ম নাম কী?
উত্তর : বীরবল প্রমথ চৌধুরী সম্পাদিত পত্রিকা হলো- সবুজপত্র পত্রিকা।
সবুজপত্র কত সালে প্রকাশ পায়?
উত্তর : ১৯১৪ সালে।
সবুজপত্রকে কেন্দ্র করে লেখক কী করেছিলেন?
উত্তর : বাংলা গদ্যে নব রীতির প্রবর্তন করেন।
বাংলা গদ্যের চলিত রীতির প্রবর্তক কে?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরী।
প্রমথ চৌধুরীর কয়েকটি প্রবন্ধের নাম কী?
উত্তর : তৈল-নুন-লাকড়ী’, (১৯০৬), ‘বীরবলের হালখাতা’, ‘নানাকথা’, ‘নানাচর্চা’, ‘রায়তের কথা’, ‘বীরবলের টিপ্পনী’ প্রভৃতি।
প্রমথ চৌধুরীর চলিত গদ্য রীতিতে লেখা গ্রন্থ কোনটি?
উত্তর : ‘হালখাতা’।
‘হালখাতা’ প্রবন্ধটি কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
উত্তর : ভারতী পত্রিকায়।
প্রমথ চৌধুরী যে ভাষা ভঙ্গিতে সাহিত্য রচনা করেছেন তার নাম কী?
উত্তর : ‘বীরবলী ভাষাভঙ্গি’।
তাঁর রচনার বৈশিষ্ট্য কী?
উত্তর : বিশুদ্ধ-বুদ্ধি ও শাণিত ব্যঙ্গ তাঁর রচনার বৈশিষ্ট্য।
‘বীরবলের হালখাতা’ গ্রন্থটি কোন ধরনের রচনা?
উত্তর : প্রবন্ধ গ্রন্থ
প্রমথ চৌধুরী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে কোন বিষয়ে প্রভাবিত করেছিলেন?
উত্তর : চলিত গদ্য ভাষার ব্যবহার।
‘সবুজপত্র’ পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরী ।
কোন সাহিত্য পত্রিকায় কোন বিজ্ঞাপন ছাপা হতো না?
উত্তর : ‘সবুজপত্র’ পত্রিকায়।
‘সবুজপত্র’ পত্রিকার প্রচ্ছদে কী থাকত?
উত্তর : রঙে আঁকা একটি তালপাতার ছবি।
“আমি বাঙালি জাতির বিদুষক মাত্র।”- উক্তিটি কার?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
গতমাসের সবুজপত্রে শ্রীযুক্ত সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত কী প্রস্তাব করেছেন?
উত্তর : যৌবনকে রাজটিকা দেবার।
এই প্রস্তাবের বক্ষ্যমাণ রূপ ব্যাখ্যা করেছেন কে?
উত্তর : লেখকের টিকাকার বন্ধু ।
যৌবনকে টিকা দেওয়া অবশ্য কর্তব্য কেন?
উত্তর : তাকে বসন্তের হাত থেকে রক্ষা করবার জন্য।
এখানে রাজটিকা অর্থ কী?
উত্তর : রাজা অর্থাৎ যৌবনের শাসনকর্তা কর্তৃক তার উপকারার্থে প্রদত্ত যে টিকা।
যৌবনে দাও রাজটিকা কোন সমাসে সিদ্ধ?
উত্তর : তৃতীয়া তৎপুরুষ সমাসে।
এ উভয়কে জুড়িয়ে জুতলে আর কী করা যায় না?
উত্তর : বাগ মানানো যায় না।
এদের কীভাবে পরাজিত করতে হয়?
উত্তর : প্রথম পৃথক করে পরে পরাজিত করতে হয়।
বসন্তের স্পর্শে ধরণীর সর্বাঙ্গ কেমন করে উঠে?
উত্তর : শিউরে উঠে।
শীতকে অতিক্রম করে বসন্তের কাছে আত্মসমর্পণ করায় প্রকৃতির কী অবস্থা হয়?
উত্তর : প্রকৃতি যে অর্বাচীনতার পরিচয় দেয় না তার পরিচয় ফলে।
প্রকৃতির যৌবন শাসনযোগ্য হলেও তাকে শাসন করবার ক্ষমতা কার হাতে নেই?
উত্তর : মানুষের হাতে।
মানবধর্ম শাস্ত্রবহির্ভূত কোন ধর্ম?
উত্তর : প্রকৃতির ধর্ম।
সে কারণে জ্ঞানী ব্যক্তিরা আমাদের কী পরামর্শ দেন?
উত্তর : প্রকৃতির উলটো টান টানতে।
মানুষের যৌবনকে কিসের প্রভাব থেকে দূরে রাখা আবশ্যক?
উত্তর : বসন্তের প্রভাব।
লেখকের মতে আমাদের মনে কোন বিশ্বাসটি স্থানলাভ করতে পারে?
উত্তর : যৌবন ও বসন্ত এ দুয়ের আবির্ভাব যে একই দৈবশক্তির লীলা এ বিশ্বাস।
এদেশে লোকে যৌবনের কপালে রাজটিকার পরিবর্তে কোথায় রাজটিকা প্রয়োগ করতে সদাই প্রস্তুত?
উত্তর : তার পৃষ্ঠে রাজদণ্ড প্রয়োগ করতে সদাই প্রস্তুত।
আমাদের বিশ্বাস মানবজীবনে যৌবন কী?
উত্তর : যৌবন একটা মস্ত ফাঁড়া।
এ অবস্থায় কী জ্ঞানী কী অজ্ঞানী সকলেই কী হতে চায়?
উত্তর :একসময় বাল্য হতে বার্ধক্যে উত্তীর্ণ হন।
যৌবনের নামে আমরা ভয় পাই কেন?
উত্তর : কারণ তার অন্তরে শক্তি আছে।
কার মনে শক্তি নেই?
উত্তর : বালকের মনে শক্তি নেই।
কার দেহে শক্তি নেই?
উত্তর : বৃদ্ধের দেহে।
কার জ্ঞান নেই?
উত্তর : বালকের।
কার প্রাণ নেই?
উত্তর : বৃদ্ধের।
আমরা নিয়ত কী চেষ্টা করে যাচ্ছি?
উত্তর : জড়তার সঙ্গে মনের জড়তার মিলন কারা অজ্ঞতার সঙ্গে বিজ্ঞতার সন্ধিস্থাপন করা।
আমাদের সমাজ নীতির উদ্দেশ্য কী?
উত্তর : জাগ দিয়ে পাকানো।
আমাদের উপরোক্ত চেষ্টা যে ব্যর্থ হয়নি তার প্রমাণ কী?
উত্তর : আমাদের সামাজিক জীবন।
আজকের দিনে এ দেশে রাজনীতির ক্ষেত্রে একদিকে কারা?
উত্তর : বালক।
রাজনীতির অপর ক্ষেত্রে কারা?
উত্তর : বৃদ্ধ।
সাহিত্যক্ষেত্রে একদিকে কারা?
উত্তর : স্কুলবয়।
সাহিত্যক্ষেত্রে অপরদিকে কারা?
উত্তর : স্কুলমাস্টার।
সমাজে একদিকে কী?
উত্তর : বাল্যবিবাহ ।
সমাজের অপরদিকে কী?
উত্তর : অকালমৃত্যু ।
ধর্মক্ষেত্রে একদিকে কী?
উত্তর : শুধু ইতি ইতি।
ধর্মক্ষেত্রে অপরদিকে কী?
উত্তর : শুধু নেতি নেতি।
আমাদের জীবনগ্রন্থ কেমন?
উত্তর : প্রথমে ভূমিকা আছে শেষে উপসংহার আছে ভিতরে কিছু নেই।
এ বিশ্বের জীবনের কী নেই?
উত্তর : আদি নেই অন্ত নেই।
দকদর্শন’ প্রকাশনী লিমিটেড
শুধু মধ্য আছে কিসের?
উত্তর : এ বিশ্বের জীবনের।
আমাদের জীবনের আদি আছে, অন্ত আছে, শুধু মধ্য নেই কোন কারণে?
উত্তর : বিশ্বের জীবনের সাথে অংশীভূত হওয়ার কারণে।
বার্ধক্যকে বাল্যের পাশে এনে ফেললেও আমরা তার কী করতে পারিনি?
উত্তর : মিলনসাধন।
ক্রিয়া বাদ দিয়ে কী করা যায় না?
উত্তর : দুটি পদকে জুড়ে এক করা যায় না।
যা আছে তা নেই বললেও কী হয় না?
উত্তর : তার অস্তিত্ব লোপ পেয়ে যায় না।
এ বিশ্বকে মায়া বললেও তা কী হয়ে যায় না?
উত্তর : অস্পৃশ্য।
অত্মাকে ছায়া বললেও তা কী হয় না?
উত্তর : অদৃশ্য হয়ে যায় না।
কোনো কোনো সত্যের দিকে পিঠ ফেরালে কী হয়?
উত্তর : তা আমাদের ঘাড়ে চলে আসে।
যে যৌবনকে আমরা সমাজে স্থান দিইনি তা এখন কোথায়?
উত্তর : নানা বিকৃতরূপে নানা ব্যক্তির দেহ অবলম্বন করে রয়েছে।
যাঁরা সমাজের সুমুখে জীবনের শুধু নান্দী ও ভরতবচন পাঠ করেন তাদের জীবনের অভিনয়টা কোথায় হয়ে থাকে?
উত্তর : যবনিকার অন্তরালেই হয়ে থাকে।
রুদ্ধ ও বদ্ধ করে রাখলে প্রথামত এই কী ঘটে?
উত্তর : আলোর ও বায়ুর সম্পর্ক হারায়।
দুষ্ট হওয়া স্বাভাবিক কোন জিনিসের পক্ষে?
উত্তর : গুপ্ত জিনিসের পক্ষে।
আমরা যে যৌবনকে গোপন করে রাখতে চাই তার জন্য দায়ী কী?
উত্তর : আমাদের প্রাচীন সাহিত্য।
কোনো বিখ্যাত ইংরেজ লেখক Literature সম্পর্কে কি বলেছেন?
উত্তর : Literature criticism of life.
ইংরেজি সাহিত্য কীসের সমালোচনা হতে পারে?
উত্তর : জীবনের।
সংস্কৃত সাহিত্য হচ্ছে –
উত্তর : যৌবনের আলোচনা।
যুবক যুবতী ব্যতীত আর কারো স্থান নেই কোন সাহিত্যে?
উত্তর : সংস্কৃত সাহিত্যে।
আমাদের কাব্যরাজ্য কী?
উত্তর : সূর্যবংশের শেষ নৃপতি অগ্নিবর্ণের রাজ্য ।
যৌবনের যে ছবি সংস্কৃত কাব্যে ফুটে উঠছে তা কেমন?
উত্তর : ভোগবিলাসের চিত্র।
সংস্কৃত কাব্যজগত কি দিয়ে গর্বিত?
উত্তর : মাল্যচন্দনবনিতা দিয়ে গর্বিত।
সংস্কৃত কাব্যজগতের স্বর্গ কী?
উত্তর : বনিতা।
সংস্কৃত কাব্যজগতে মাল্যচন্দন কী?
উত্তর : উপসর্গ।
কবিদের মতে প্রকৃতির কাজ কী?
উত্তর : রমণীদের উপমা জোগানো।
শুধু রমণীর মন জোগানো কার কাজ?
উত্তর : পুরুষের কাজ।
হিন্দুযুগের শেষকবি কে?
উত্তর : জয়দেব।
কৌশ্বাম্বির যুবরাজ কে?
উত্তর : উদয়ান।
কপিলাবস্তুর যুবরাজ কে?
উত্তর : সিদ্ধার্থ।
এই দুজনের মধ্যে প্রভেদ কী ছিল?
উত্তর : একজন হচ্ছেন ভোগের আর একজন হচ্ছেন ত্যাগের পূর্ণ অবতার।
ভগবান গৌতম বুদ্ধের জীবনের ব্রত কী ছিল?
উত্তর : মানবের মোহনাশ করে তাকে সংসারের সকল শৃঙ্খলা হতে মুক্ত করা।
বৎসরাজ উদয়নের জীবনের ব্রত কী ছিল?
উত্তর : ঘোষবতী বীণার সাহায্যে অরণ্যের গজকামিনী এবং পুরের গজগামিনীদের প্রথমে মুগ্ধ করে পরে নিজের ভোগের জন্য
তাদের অবরুদ্ধ করা।
সংস্কৃত কাব্যে কিসের স্থান নেই?
উত্তর : বুদ্ধচরিতের।
উদয়নকথায় পরিপূর্ণ কী?
উত্তর : সংস্কৃত কাব্য ।
সংস্কৃত ভাষায় বুদ্ধের জীবনচরিত লিখেছেন কে?
উত্তর : অশ্বঘোষ।
উদয়ন বাসবদত্তার কথা অবলম্বন করে কারা কাব্য রচনা করেছেন?
উত্তর : ভাস, গুনগ্য ও শ্রীহর্ষ এদের বাদ দিলে।
উদয়নকথা সম্পর্কে কালিদাস কী বলেছেন?
উত্তর : কৌশাম্বির গ্রামবৃদ্ধেরা উদয়নকথা শুনতে ও বলতে ভালোবাসতেন।
বৌদ্ধধর্মের অনুশীলনের ফলে রাজা অশোক কী লাভ করেছিলেন?
উত্তর : সাম্রাজ্য।
উদয়নধর্মের অনুশীলন করে রাজা অগ্নিবর্ণ কী লাভ করেছিলেন?
উত্তর : রাজরক্ষা।
সংস্কৃত কবিরা কোন সত্যটি উপেক্ষা করেছিলেন?
উত্তর : ভোগের ন্যায় ত্যাগও যৌবনেরই ধর্ম।
বার্ধক্য কিছু অর্জন করতে পারে না হলে কী হয়?
উত্তর : কিছু বর্জনও করতে পারে না।
বার্ধক্য কিছু কাড়তে পারে না বলে-
কিছু ছাড়তেও পারে না।
“আমার মতে যা সত্য তা গোপন করা সুনীতি নয় এবং তা প্রকাশ করাও দুর্নীতি নয় কার উক্তি?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
সংস্কৃত কাব্যের প্রধান দোষ কী?
উত্তর : একদেশদর্শিতা ও অত্যুক্তি।
যৌবনের স্থূল শরীরকে অত আশকারা দিলে তা কী হয়?
উত্তর : উত্তরোত্তর স্থূল হতে স্থূলতর হয়ে উঠে।
তার সূক্ষ্ম শরীরটি কেমন হয়?
উত্তর : সূক্ষ্ম হতে এত সূক্ষ্মতম হয়ে উঠে যে তা খুঁজে পাওয়াই ভার হয়।
দেহকে প্রাধান্য দিলে কী হয়?
উত্তর : মন পদার্থটি বিগড়ে যায়।
এর ফলে দেহ ও মনের কী অবস্থা হয়?
উত্তর : পৃথক হয়ে যায়।
উভয়ের মধ্যে আত্মীয়তার পরিবর্তে কী ঘটে?
উত্তর : জ্ঞাতিশত্রুতা জন্মায়।
-এ কথার প্রমাণ কোথায় পাওয়া যায়?
উত্তর : জীবনে ও সাহিত্যে নিত্য পাওয়া যায়।
স্ত্রী নিন্দুকের রাজা কারা?
উত্তর : রাজকবি ভর্তৃহরি ও রাজকবি সোলেমান।
প্রাচীন ভারতবর্ষের চিন্তার রাজ্যে দেহ মনের যে পরস্পর বিচ্ছেদ ঘটেছিল তার প্রমাণ কী?
উত্তর : প্রাচীন সমাজের একদিকে বিলাসি অপরদিকে সন্ন্যাসী একদিকে পতন অপরদিকে বন একদিকে রঙলয় অ
হিমালয়,এককথায় একদিকে কামশাস্ত্র অপরদিকে মোহশাস্ত্র।
অভ্যাসবশত কথায় ও কাজে বেশি অসংযত কারা?
উত্তর : ত্যাগীর অপেক্ষা ভোগীরা।
যাঁরা স্ত্রী জাতিকে কেবলমাত্র ভোগের সামগ্রী মনে করেন তাঁরাই কী?
উত্তর : স্ত্রী নিন্দার ওস্তাদ।
চরম ভোগবিলাসে পরম চরিতার্থতা লাভ করতে না পেরে এঁরা শেষ বয়সে কী করেছেন?
উত্তর : স্ত্রী জাতির উপর গায়ের ঝাল ঝেড়েছেন।
যাঁরা বনিতাকে মালা চন্দন হিসাবে ব্যবহার করেন তাঁরা শুকিয়ে গেলে সেই বনিতাকে কী করেন?
উত্তর : মাল্যচন্দনের মতোই ভূতলে নিক্ষেপ করেন।
প্রথম বয়সে মধুর রস অতিমাত্রায় চর্চা করলে শেষ বয়সে জীবন কী হবে?
উত্তর : তিতো হয়ে উঠবে।
এ শ্রেণির লোকের হাতে শৃঙ্গার শতকের পরেই কী রচিত হয়?
উত্তর : বৈরাগ্য শতক।
যাঁরা যৌবনকে ভোগের উপকরণ বলে মনে করেন তাদের মুখে কী লেগে থাকে?
উত্তর : যৌবন নিন্দা লেগে থাকারই কথা।
যাঁরা যৌবন জোয়ারে গা ভাসিয়ে দেন তাঁরা ভাটার সময় কী করে?
উত্তর : পাঁকে পড়ে গত জোয়ারের প্রতি কটুকাব্য প্রয়োগ করেন।
যৌবনের উপর তাঁদের রাগ কী কারণে?
উত্তর : তা পালিয়ে যায় এবং একবার চলে গেলে আর ফেরে না।
য্যাতি কার কাছে ভিক্ষা করে যৌবন ফিরে পেয়েছিলেন?
উত্তর : গুরুর কাছে।
যযাতি কাঙ্ক্ষিত যৌবনের প্রধান অভিযোগ কী?
উত্তর : তা অনিত্য।
এ বিষয়ে কারা একমত?
উত্তর : ব্রাহ্মণ ও শ্রমণ, নগ্নক্ষপণক ও নাগরিক সকলেই একমত।
যৌবন ক্ষণস্থায়ী, এ আক্ষেপ কোথায় দেখতে পাওয়া যায়?
উত্তর : এদেশের কাব্য ও সংগীতে।
কোন গান আজও হিন্দুস্থানের পথে ঘাটে করুণ সুরে গাওয়া হয়?
উত্তর : ফাগুন গয়ী হয়, বহরা কিরি অয়ী হয়, গায়ে রে যৌবন, কিরি আওত নাহি ।
ভারতবর্ষে কোন আপসোস রাখার জায়গা নেই?
উত্তর : যৌবন যে চিরদিন থাকে না।
কোন জিনিসের স্থায়িত্ব বাড়াবার চেষ্টা মানুষের পক্ষে স্বাভাবিক?
উত্তর : যা অতি প্রিয় এবং অতি ক্ষণস্থায়ী।
এ দেশে যৌবন শৈশবের উপর আক্রমণ করেছিল কেন?
উত্তর : সম্ভবত নিজের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যেই।
বাল্যবিবাহের মূলে কী আছে?
উত্তর : যৌবনের মেয়াদ বাড়াবার ইচ্ছাটাই বর্তমান।
জীবনের গতিটি উল্টো দিকে ফেরাবার ভিতর কী আছে?
উত্তর : একটা মহা আর্ট আছে।
পৃথিবীর অপর সব দেশের লোকেরা গাছ সম্পর্কে কী জানে?
উত্তর : গাছকে কিভাবে বড় করতে হয়।
গাছকে কিভাবে ছোট করতে হয় এ কৌশল কারা জানে?
উত্তর : জাপানিরাই ।
একটা বটগাছকে জাপানিরা চিরজীবন কিসের ভিতর পুরে রেখে দিতে পারে?
উত্তর : একটা টবের ভিতর।
বামন বট কোন ধরনের বট?
উত্তর : অক্ষয়বট।
গাছ সম্পর্কে জাপানিরা কী বিশ্বাস করে?
উত্তর : গাছকে হ্রস্ব করলে তা আর বৃদ্ধ হয় না।
মনুষ্যত্বের চর্চা সম্বন্ধে আমাদের কী জানা আছে?
উত্তর : জাপানি আর্ট ।
এ যুগে যখন কেউ যৌবনকে রাজটিকা দেবার প্রস্তাব করেন তখন তিনি কার কথা ভাবেন?
উত্তর : সমাজের কথা।
মানব জীবনের পূর্ণ অভিব্যক্তি কী?
উত্তর : যৌবন।
যৌবনে মানুষের বাহ্যেন্দ্রিয় কর্মেন্দ্রিয় ও অন্তরিন্দ্রিয় কী হয়?
উত্তর : সব সজাগ হয়ে উঠে ।
সৃষ্টির মূলে যে প্রেরণা আছে মানুষ সেই প্রেরণা কোথায় অনুভব করে?
উত্তর : সকল অঙ্গে সকল মনে।
আমাদের চিন্তার রাজ্য প্রতিষ্ঠিত কিসের উপর?
উত্তর : দেহ মনের পার্থক্যের উপরেই।
যৌবনের সাথে কোন যৌবনের একটা যোগাযোগ আছে?
উত্তর : মনের যৌবনের ।
দৈহিক যৌবন ও মানসিক যৌবন কেমন?
উত্তর : স্বতন্ত্র।
এই মানসিক যৌবন লাভ করতে পারলেই আমরা কী করব?
উত্তর : আমরা তা সমাজে প্রতিষ্ঠা করতে পারবো।
দেহ কেমন?
উত্তর : সংকীর্ণ ও পরিচ্ছন্ন।
মন কেমন?
উত্তর : উদার ও ব্যাপক।
একের দেহের যৌবন অপরের দেহে প্রবেশ করিয়ে দেওয়া যায় কি না?
উত্তর : যায় না।
একের মনের যৌবন লক্ষ লোকের মনে কী করে দেওয়া যেতে পারে?
উত্তর : সংক্রমণ করে দেওয়া যেতে পারে।
দেহ ও মনের সম্বন্ধ কেমন?
উত্তর : অবিচ্ছেদ্য।
জড় ও চৈতন্যের যোগসাধন করে কী?
উত্তর : একমাত্র প্রাণশক্তি ।
যেখানে প্রাণ নেই সেখানে কী দেখা যায় না?
উত্তর : জড় ও চৈতন্যের মিলন দেখা যায় না।
আমাদের দেহ ও মনের মধ্যস্থতা করছে কে?
উত্তর : প্রাণ ।
প্রাণে পায়ের নিচে কী আছে?
উত্তর : জড়জগত ।
প্রাণের মাথার উপরে কী আছে?
উত্তর : মনোজগত ।
প্রাণের ধর্ম কী?
জীবন প্রবাহ রক্ষা করা, নব নব সৃষ্টির দ্বারা
উত্তর : সৃষ্টি রক্ষা করা।
প্রাণের আর একটা ধৰ্ম আছে সেটা কী?
উত্তর : প্রাণ প্রতিমুহূর্তে রূপান্তরিত হয়
প্রাণের গতি কেমন?
উত্তর : উভয়মুখী।
প্রাণের পক্ষে মনোময় কোষে উঠা এবং অন্নময় কোষে উঠা কেমন?
উত্তর : দুই-ই সম্ভব।
প্রাণ অধোগতি প্রাপ্ত হয়ে কোথায় অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়?
উত্তর : জড়জগতের।
প্রাণ উন্নত হয়ে কোথায় অন্তর্ভুক্ত হয়?
উত্তর : মনোজগতের।
মনকে প্রাণের পরিণতি এবং জড়কে প্রাণের বিকৃতি বললেও কী হয় না?
উত্তর : অত্যুক্তি হয় না।
প্রাণের স্বাভাবিক গতি কোন দিকে?
উত্তর : মনোজগতের দিকে।
প্রাণের স্বাভাবিক স্ফুর্তিতে বাধা দিলে তা কী হয়?
উত্তর : জড়তা প্রাপ্ত হয়।
কে নিজের অভিব্যক্তির নিয়ম নিজে গড়ে নেয়?
উত্তর : প্রাণ ।
বাইরের নিয়ম প্রাণকে বদ্ধ করাতেই সে কিসের অধীন হয়ে পড়ে?
উত্তর : জড়জগতের।
পুরাতনকে আঁকড়ে থাকাই কী?
উত্তর : বার্ধক্য।
মানসিক যৌবন লাভের প্রথম আবশ্যক কোনটি?
উত্তর : প্রাণশক্তি যে দৈবশক্তি এই বিশ্বাস।
“মানসিক যৌবনই সমাজে প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে আমাদের উদ্দেশ্য”-কার উক্তি?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরী।
আমরা সমগ্র সমাজকে একটি ব্যক্তি হিসাবে দেখলেও আসলে মানব সমাজ হচ্ছে-
উত্তর : বহুব্যক্তির সমষ্টি।
কোন সমাজের যৌবন আছে?
উত্তর : যে সমাজে বহু ব্যক্তির মানসিক যৌবন আছে ।
দেহের যৌবনের সঙ্গে সঙ্গে কোন যৌবনের আবির্ভাব হয়?
উত্তর : মনের যৌবনের।
মানসিক যৌবনকে স্থায়ী করতে হলে কী করতে হবে?
উত্তর : শৈশব নয় বার্ধক্যের দেশ আক্রমণ এবং অধিকার করতে হয়।
ব্যক্তিগত জীবনে একবার ফাল্গুন চলে গেলে কী হয়?
উত্তর : আবার ফিরে আসে না।
কোথায় ফাল্গুন চিরদিন বিরাজ করছে?
উত্তর : সমগ্র সমাজে।
নতুন প্রাণ, নতুন মণ নিত্য জন্মলাভ করছে কোথায়?
উত্তর : সমাজে।
নিত্য কী উদয় হচ্ছে?
উত্তর : নতুন সুখ-দুঃখ, নতুন আশা, নতুন ভালোবাসা, নতুন কর্তব্য, নতুন চিন্তা।
কার মনের যৌবন আর ক্ষয়ের আশঙ্কা নেই?
উত্তর : সমগ্র সমাজের এই জীবন প্রবাহ যিনি নিজের অন্তরে টেনে নিতে পারবেন।
তিনিই আবার কথায় ও কাজে সেই যৌবনকে কোথায় ফিরিয়ে দিতে পারবেন?
উত্তর : সমাজে।
যৌবনের কপালে রাজটিকা দিতে আপত্তি করবেন কারা?
উত্তর : এক জড়বাদী আর এক মায়াবাদী।
কারা উভয়েই এক মন?
উত্তর : এক জড়বাদী আর এক মায়াবাদী।
ফাঁড়া কী?
উত্তর : ফাঁড়া হলো বিপদসঙ্কুল।

খ-বিভাগ

প্রশ্ন॥১॥ প্রাবন্ধিক প্রমথ চৌধুরী সম্পর্কে তোমার মতামত দাও।
প্রশ্ন॥২॥ ‘যৌবনে দাও রাজটিকা’ প্রবন্ধের মূল বক্তব্য লেখ।
প্রশ্ন।৩।“তাই আমাদের শিক্ষানীতির উদ্দেশ্য হচ্ছে ইচড়ে পাকানো, আর আমাদের রাজনীতির উদ্দেশ্য হচ্ছে জাগ দিয়ে পাকানো।” – ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥৪॥ প্রাবন্ধিক কোন জাতীয় যৌবনকে সমাজে প্রতিষ্ঠা করতে চান?
প্রশ্ন॥৫॥” প্রাবন্ধিক যৌবনকে বাঁধাগ্রস্ত করার জন্য সংস্কৃত সাহিত্যকে কেন দায়ী করেছেন?
প্রশ্ন॥৬॥“ভোগের ন্যায় ত্যাগও যৌবনের ধর্ম। বার্ধক্য কিছু অর্জন করতে পারে না বলে কিছু বর্জন ও করতে পারে না।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥৭॥ প্রাবন্ধিক কোন জাতীয় যৌবনকে সবক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠার কথা বলেছেন?
প্রশ্ন॥৮॥ ‘যৌবনে দাও রাজটিকা’ প্রবন্ধ অবলম্বনে শারীরিক এবং মানসিক ও যৌবনের পরিচয় দাও।
প্রশ্ন॥৯॥ প্রাবন্ধিক কেন মানসিক যৌবনের কপালে রাজটিকা পরাতে চান?
প্রশ্ন।১০৷“এ দেশে লোকে যে যৌবনের কপালে রাজটিকার পরিবর্তে তার পৃষ্ঠে রাজদণ্ড প্রয়োগ করতে সদাই প্রস্তুত, সে বিষয়ে আর কোনো সন্দেহ নেই।”— ব্যাখ্যা কর
প্রশ্ন॥১১॥ “যে যৌবনকে আমরা সমাজে স্থান দেইনি, তা এখন নানা বিকৃতরূপে নানা ব্যক্তির দেহ অবলম্বন করে রয়েছে।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥ ১২॥ “সংস্কৃত কবিরা এ সত্যটি উপেক্ষা করেছিলেন যে, ভোগের ন্যায় ত্যাগও যৌবনের ধর্ম।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন ১৩॥ “আমাদের জীবনগ্রন্থে প্রথমে ভূমিকা আছে, শেষে উপসংহার আছে, ভিতরে কিছু নেই।”— বুঝিয়ে দাও।
প্রশ্ন৷ ১৪॥ “সংস্কৃত কাব্যজগৎ মাল্যচন্দনবনিতা নিয়ে গঠিত এবং সে জগতে বনিতাই হচ্ছে স্বর্গ এবং মাল্যচন্দন তার উপসর্গ।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥ ১৫৷ “যে সমাজে বহু ব্যক্তির মানসিক যৌবন আছে, সে সমাজেরই যৌবন আছে।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥ ১৬॥ “যে যৌবন যযাতি নিজের পুত্রের কাছে ভিক্ষা করেছিলেন, সংস্কৃত কবিরা সে যৌবনেরই রূপ, গুণ বর্ণনা করেছেন।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥১৭॥ “মনকে প্রাণের পরিণতি এবং জড়কে প্রাণের বিকৃতি বললেও অত্যুক্তি হয় না।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥১৮৷ “ব্যক্তিগত জীবনে ফাল্গুন একবার চলে গেলে আবার ফিরে আসে না, কিন্তু সমগ্র সমাজে ফাল্গুন চিরদিন বিরাজ করছে।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।১৯।“যাঁরা যৌবনকে কেবলমাত্র ভোগের উপকরণ মনে করেন, তাদের মুখে যৌবন নিন্দা লেগে থাকবারই কথা।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।২০।“বিশ্বের জীবনের আদি নেই, অন্ত নেই, শুধু মধ্য আছে, কিন্তু তারই অংশীভূত আমাদের জীবনের আদি আছে, অন্ত আছে, শুধু মধ্য নেই।”-ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন৷২১৷ “আমাদের শিক্ষানীতির উদ্দেশ্য হচ্ছে ইঁচড়ে পাকানো, আমাদের সমাজনীতির উদ্দেশ্য হচ্ছে জাগ দিয়ে পাকানো।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন৷ ২২॥ “বার্ধক্য কিছু অর্জন করতে পারে না বলে কিছু বর্জনও করতে পারে না।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন৷২৩৷ “শীতকে অতিক্রম করে বসন্তের কাছে আত্মসমর্পণ করায় প্রকৃতি যে অর্বাচীনতার পরিচয় দেয় না তার পরিচয় ফলে।”— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥২৪॥ “পুরাতনকে আঁকড়ে থাকাই বার্ধক্য অর্থাৎ জড়তা।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন৷২৫৷ ‘দেহের যৌবনের সাথে মনের যৌবনের একটা যোগাযোগ থাকলেও দৈহিক যৌবন ও মানসিক যৌবন স্বতন্ত্র।”— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥২৬॥ “যৌবনের নামে আমরা ভয় পাই, কেননা তার অন্তরে শক্তি আছে।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥২৭৷ “রুদ্ধ ও বদ্ধ করে রাখলে পদার্থমাত্রই আলো ও বায়ুর সম্পর্ক হারায়।”— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন৷ ২৮॥ “যা অতি প্রিয় এবং অতি ক্ষণস্থায়ী তার স্থায়িত্ব বাড়াবার চেষ্টা মানুষের পক্ষে স্বাভাবিক।”- ব্যাখ্যা কর।

গ-বিভাগ

প্রশ্ন।১।প্রমথ চৌধুরীর ‘যৌবনে দাও রাজটিকা’ প্রবন্ধের মূলবক্তব্য তোমার নিজে ভাষায় লিখ।
প্রশ্ন।২।প্রমথ চৌধুরী তার ‘যৌবনে দাও রাজটিকা’ প্রবন্ধটিতে কীভাবে এবং কেন যৌবনকে রাজটিকা পরাতে চেয়েছেন? আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৩॥ ‘যৌবনে দাও রাজটিকা’ অবলম্বনে দেহের যৌবন ও মনের যৌবনের মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ করে প্রমথ চৌধুরীর মূলবক্তব্য বিশ্লেষণ কর।
প্রশ্ন॥৪॥ “কী উপায়ে যৌবনকে সমাজের যৌবরাজ্যে অভিষিক্ত করা যেতে পারে তাই হচ্ছে বিবেচ্য ও বিচার্য”- ‘যৌবনে দাও রাজটিকা’ প্রবন্ধ অবলম্বনে প্রমথ চৌধুরীর এ উক্তির তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর।
প্রশ্ন।৫।যৌবনকে রাজটিকা প্রদানের পক্ষে প্রমথ চৌধুরী যেসব যুক্তির অবতারণা করেছেন তা নিজের ভাষায় লিখ।
প্রশ্না।৬।“এ যৌবনের কপালে রাজটিকা দিতে আপত্তি করবেন, এক জড়বাদী আর এক মায়াবাদী কারণ এঁরা উভয়েই একমন।”- ‘যৌবনে দাও রাজটিকা’ অবলম্বনে প্রমথ চৌধুরীর এ উক্তির তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর।
প্রশ্ন॥৭॥ ‘যৌবনে দাও রাজটিকা’ প্রবন্ধে প্রমথ চৌধুরী যৌবনের প্রতি এদেশের পণ্ডিতদের যে মনোভাবের কথা বলেছেন তা আলোচনা কর।

পরবর্তী পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে হোয়াটস্যাপ করুন: 01979786079

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*