বিষয়বস্তু বিশ্লেষণের বৈশিষ্ট্য লিখ।

অথবা, আধেয় বিশ্লেষণের বৈশিষ্ট্য লিখ।
অথবা, বিষয়বস্তু বিশ্লেষণের বৈশিষ্ট্যসমূহ উল্লেখ কর।
অথবা, আধেয় বিশ্লেষণের বৈশিষ্ট্যসমূহ তুলে ধর।
অথবা, আধেয় বিশ্লেষণের বৈশিষ্ট্যগুলো উল্লেখ কর।
অথবা, বিষয়বস্তু বিশ্লেষণের বৈশিষ্ট্য তুলে ধর।
উত্তরঃ ভূমিকা :
আধেয় বিশ্লেষণে চলক পরিমাপ করা হয় না, বরং এটি যোগাযোগমূলক প্রপঞ্চের আপেক্ষিক
গুরুত্ব পদ্ধতি থেকে পৃথক করেছে।
বিষয়বস্তু/আধেয় বিশ্লেষণের বৈশিষ্ট্য :
নিম্নে এ বৈশিষ্ট্যগুলো উল্লেখ করা হলো :
১. আধেয় বিশ্লেষণ পদ্ধতি সমাজ গবেষণায় ব্যবহৃত সর্বাধুনিক পদ্ধতি ও কৌশল ।
২. এটি গবেষণার সাথে সংশ্লিষ্ট বিষয়াবলি শ্রেণিবদ্ধ করে।
৩. এ পদ্ধতি সামাজিক ঘটনা বর্ণনা ও ব্যাখ্যার জন্য একান্ত সহায়ক।
৪. এটি তথ্যকে সংখ্যাত্মকভাবে উপস্থাপন করে।
৫.এ পদ্ধতি নিজস্ব অনুসন্ধান, নকশা প্রণয়ন এবং তা অনুসরণের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকে ।
৬.এ পদ্ধতি পূর্বানুমান তৈরি ও যাচাইয়ে পরোক্ষভাবে সহায়তা করে।
৭.এটি বৈচিত্র্যময় সামাজিক বিষয় পর্যবেক্ষণ করে।
৮. এটি প্রাপ্ত তথ্যগুলোকে বা ফলাফলকে সারণিবদ্ধ করে।
উপসংহার : উপর্যুক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে বলা যায় যে, বর্তমান বিশ্ব যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে সভ্যতার ক্রমবিকাশ ঘটাচ্ছে। তাই যোগাযোগের মাধ্যমে উপযোগিতা ও ক্ষতিকর প্রভাব সমাজ জীবনে কতটা ভূমিকা রাখছে তা নিরূপণ করার জন্য সমাজ গবেষকগণ বর্তমানে এ পদ্ধতির দিকে বেশ ঝুঁকে পড়েছেন।

পরবর্তী পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে হোয়াটস্যাপ করুন: 01979786079

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*