অনার্স দ্বিতীয় বর্ষ ২০২৩ বিভাগ উদ্ভিদবিজ্ঞান বিষয় উদ্ভিদ শরীরবিদ্যা ও ভ্রূণবিদ্যা: ২২৩০০৫ রকেট স্পেশাল সাজেশন

রকেট সাজেশন

ক_বিভাগ (অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন) [যেকোন দশটি প্রশ্নের উত্তর দাও।]

১। স্পোর চতুষ্টয় কী?
উঃ চারটি স্পোর একত্রে অবস্থান করলে তাদেরকে একত্রে স্পোর চতুষ্টয় বলা হয়
২। রিব মেরিস্টেম কী?
উঃ যে ভাজক কলার কোষ শুধুমাত্র একটি তলে বিভাজিত হয় তাকে রিব মেরিস্টোম বলে।
৩। পলিনিয়া কী?
উঃ যখন অনেকগুলো পরাগরেণু একটি থলিতে আবদ্ধ থেকে একটি এককে পরিণত হয় তখন তাকে পলিনিয়া বলে।
৪। নিউসেলাস কী?
উঃ উভয় ডিম্বক ত্বকের ভিতরে অবস্থিত ডিম্বকের বাকী অংশের সম্পূর্ণ কলাকে নিউসেলাস বলে।
৫। আর্কিম্পোরিয়াল কোষ কী?
উঃ বৃহৎআকৃতি, ঘন সাইটোপ্লাজম, বৃহৎ নিউক্লিয়াস- এ সমস্ত বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন কোষ সমষ্টিকে আর্কিস্পোরিয়াল কোষ বলা হয়।
৬। পেরিডার্ম কী?
উঃ বহিঃস্টিলীয় অঞ্চলের গৌণ বৃদ্ধির নিমিত্তে সৃষ্ট গৌণ ভাজক কলাকে পেরিডার্ম বলা হয়।
৭। Embroylogy কাকে বলে?
উঃ বিজ্ঞানে যে শাখায় পুষ্প ধারণের সময় কিভাবে পুংধানী ও ডিম্বক এবং তাদের মধ্যে কি উপায়ে যথাক্রমে পুংগ্যামেট ও স্ত্রী গ্যামেট সৃষ্টি হয় এবং কি উপায়ে পরাগায়ন, নিষেক শেষে ভ্রূণ ও সস্য সৃষ্টি হয় এবং তা নিয়ে গবেষণা ও অধ্যয়ন করা হয় তাকে ভ্রূণবিজ্ঞান (Embroylogy) বলে ।
৮। মাইক্রোস্পোর কি?
উঃ পরাগ মাতৃকোষগুলো মিয়োসিস প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হয়ে যে স্পোরে পরিণত হয় তাকে মাইক্রোস্পোর বলে।
৯। পলিনিয়া কী?
উঃ যখন অনেকগুলো পরাগরেণু একটি থলিতে আবদ্ধ থেকে একটি এককে পরিণত হয় তখন তাকে পলিনিয়া বলে।
১০। বুলিফর্ম কোষ কাকে বলে?
উঃ Poaceae গোত্রের উদ্ভিদের পাতার উপরের ত্বকে পাতলা প্রাচীর বিশিষ্ট বড় ও গোলাকার বুদবুদের ন্যায় কোষসমূহকে বুলিফর্ম কোষ বলে।
১১। ফ্যাসিকুলার ক্যাম্বিয়াম কী?
উঃ দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের কাণ্ডের মুক্ত নালিকা বান্ডিলে বিদ্যমান ক্যাম্বিয়ামকে ফ্যাসিকুলার ক্যাম্বিয়াম বলে।
১২। ম্যাক্রোটিউবিউল কী?
উঃ ম্যাক্রোটিউবিউল হলো কোষ প্রাচীরের প্রধান ভিত্তি ও কাঠামো।
১৩। এপিব্লেমা কী?
উঃ উদ্ভিদের মূলের বহিঃত্বক গঠনকারী কলাস্তরকে এপিব্লেমা বলা হয়।
১৪। ফ্লোয়েম ফাইবার কী?
উঃ গৌণ বৃদ্ধির ফলে উৎপন্ন গৌণ ফ্লোয়েমে বিদ্যমান স্ক্লেরেনকাইমা ফাইবারকে ফ্লোয়েম ফাইবার বলে।এই কোষগুলো মৃত, লম্বা ও সরু। এর কোষ প্রাচীর স্কুল এবং প্রাচীরে কূপ বিদ্যমান।
১৫। উদ্ভিদের কোন অঞ্চলে গৌণ বৃদ্ধি ঘটে?
উঃ উদ্ভিদ অক্ষের মূল ও কাণ্ড অগ্রপ্রাপ্ত হতে নিচের দিকের কিছুটা দূরবর্তী স্থানে গৌণ বৃদ্ধি হয়ে থাকে।
১৬। হাইডাথোড কাকে বলে?
উঃ পাতায় পানির বহিঃক্ষরণকারী ছিদ্রপথকে হাইডাথেডে বলে।
১৭। প্রো-ক্যাম্বিয়াম কাকে বলে?
উঃ উদ্ভিদদেহ ভাস্কুলার ক্যাম্বিয়াম নামক গৌণ ভাজক কলা বা টিস্যু গঠনকারী কলা বা টিস্যুকে প্রো-ক্যাম্বিয়াম বলা হয়।
১৮। জাইলেমের মৃত উপাদান কী কী?
উঃ জাইলেমের মৃত উপাদান হলো জাইলেম ফাইবার।
১৯। যান্ত্রিক টিস্যু কী?
উঃ যেসকল টিস্যু বা কোষ জীবদেহের সমস্ত যান্ত্রিক কার্যসম্পন্ন করে থাকে তাদের যান্ত্রিক টিস্যু বলা হয়।
২০। ‘Embryologic der Angiospermen’ বইটির লেখক কে?
উঃ Karl schnarf নামক বিজ্ঞানী।
২১। সীভপ্লেট কাকে বলে?
উঃ সীভরদ্ধ বিশিষ্ট প্রস্থপ্রাচীরকে সীভপ্লেট বলে।
২২। মাইক্রোফাইব্রিল কী?
উঃ কোষের দৈর্ঘ্য ও অক্ষ বরাবর সুনির্দিষ্ট গুচ্ছ বা বান্ডিলে বিন্যস্ত থাকে।এই গুচ্ছ বা বান্ডিলকে মাইক্রোফাইব্রিল বলে।
২৩। ক্যাম্বিয়াম কী?
উঃ ক্যাম্বিয়াম (Cambium) এক ধরনের ভাজক টিস্যু যা দ্বিবীজপত্রী ব্যক্তবীজী উদ্ভিদের কাণ্ডে জাইলেম ও ফ্লোয়েম টিস্যুর মাঝখানে অবস্থান করে।
২৪। এপোমিক্সিস কী?
উঃ নিষেক ছাড়া ভ্রূণ সৃষ্টি হবার প্রক্রিয়াকে এপোমিক্সিস বলে।
২৫। ভ্রান্ত বা মেকী ভ্রুণথলি কাকে বলে?
উঃ একাধিক নিউসেলাসে বিদ্যমান ভ্রূণথলি পরবর্তীতে মিলিত হয়ে একাধিক ভ্রূণ উৎপন্ন করলে তাকে মেকী ভ্রূণথলি বলে।
২৬। ওসেলি কী?
২৭। মূল-কাণ্ড ট্রানজিশন বলতে কী বুঝ?
উঃ যে প্রক্রিয়ায় মূলের অরীয় পরিবহন বা রেডিয়েল ভাস্কুলার তন্ত্র হতে কাণ্ডের সংযুক্ত তন্ত্রে পরিবর্তন ঘটে তাকে মূলকাণ্ড ট্রানজিশন বলে।
২৮। ট্যাপেটাম কী?
উঃ মধ্যস্তরের নিচে অবস্থিত মাইক্রোস্পোরাঞ্জিয়ামের তৃতীয় ও ভেতরের প্রাচীর বিশিষ্ট কলাকে ট্যাপেটাম বলা হয়।
২৯। অসঙ্গজনি কী?
উঃ যে প্রক্রিয়ায় নিষেক ছাড়া ভ্রূণ সৃষ্টি হয় সেই প্রক্রিয়াকে অসঙ্গজনি (Apomixis) বলে।
৩০। রুমিনেট শস্য কাকে বলে?
উঃ কোন শস্য পূর্ণতা লাভ করার পর তার বহিরাবণ মসৃণনা হয়ে খাঁজযুক্ত হলে তাকে রুমিনেট শস্য বলে।
৩১। বীজের সুপ্ততা কী?
উঃ পারিপার্শ্বিক অবস্থা স্বাভাবিক থাকা সত্ত্বেও কোনো বীজ কতগুলো অভ্যন্তরীণ কারণে অংকুরিত না হলে এ অবস্থাকে বীজের সুপ্ততা বা সুপ্তাবস্থা বলা হয়।
৩২। প্লাজমোডেসমাটা কী?
উঃ অতি সূক্ষ্ম, সাইটোপ্লাজমীয় সূত্র দ্বারা একটি কোষের প্রোটোপ্লাস্ট পার্শ্ববর্তী অপর কোষের সাথে সংযুক্ত থাকে যাদের প্লাজমোডেসমাটা বলা হয়।
৩৩। মেসোফিল কলা বলতে কী বুঝ?
উঃ উদ্ভিদের পাতার মধ্যে অবস্থিত কলাকে মেসোফিল কলা বলে।
৩৪। টেট্রাস্পোরিক ভ্রূণথলী বলতে কি বোঝ?
উঃ চারটি কার্যকারী মেগাস্পোর নিউক্লিয়াস ভ্রূণথলি গঠনে অংশ নিলে সৃষ্ট ভ্রূণথলিকে টেট্রাস্পোরিক ভ্রূণথলী বলা হয়।
৩৫। ভ্রুণমুকুল বীজ পত্রাধিকাণ্ড কাকে বলে?
উঃ ভ্রূণমূল থেকে নির্গত যে অংশ ৰীজপত্র ধারণ করে তাকে বীজ পত্রাধিকাণ্ড বলে।
৩৬। টিম্বার বলতে কী বুঝ?
উঃ কাঠকে বাণিজ্যিক দৃষ্টিকোণ থেকে টিম্বার বলা হয়।
৩৭। শীর্ষস্থ ভাজক কলা বলতে কি বুঝ?
উঃ উদ্ভিদের বর্ধিষ্ণু অঞ্চলে অর্থাৎ মূল ও কাণ্ড শীর্ষে অবস্থিত ভাজক কলাকে শীর্ষস্থ ভাজক কলা বলে।
৩৮। ক্যালাজোগ্যামী কি?
উঃ পরাগানল যখন ডিম্বকের ক্যালাজা প্রান্ত দিয়ে ডিম্বকে প্রবেশ করে তখন তাকে ক্যালজোগ্যামী বলা হয়।
৩৯। অস্থানিক ভ্রূণ কী?
উঃ যে সকল ভ্রূণ ভ্রূণথলির বাইরে ডিম্বকের যেকোনো কোষ থেকে ভ্রূণ গঠিত হলে সেই ভ্রূণকে অস্থানিক ভ্রূণ বলে।
৪০। এন্ড্রোজেনেসিস কাকে বলে?
উঃ যে প্রক্রিয়ায় সক্রিয় পরাগরেণু থেকে যে ধারাবাহিক কোষ বিভাজন ও বিভক্তি করণের মাধ্যমে হ্যাপয়েড উদ্ভিদের বিকাশ ঘটে তাকে এন্ড্রোজেনেসিস বলে।
৪১। লেন্টিসেল কাকে বলে?
উঃ সুবেরিনের প্রাচীর সমন্বিত কর্কের মৃত কোষগুলোর মধ্য দিয়ে গ্যাসের আদান-প্রদান সম্ভব হয় না।তাই কাণ্ডের গায়ে কিছু কিছু রন্ধ্র তৈরি হয়। বাইরের থেকে রন্ধ্রগুলোকে ছোট ছোট গুটির মত দেখায় এগুলোকে লেন্টিসেল বলা হয়।
৪২। স্ক্লেরোটিক কোষ কী?
উঃ স্ক্লেরাইড বা স্ক্লেরোটিক কোষগুলো ছোট এবং সাধারণত সমব্যাসীয় হয়, অবশ্য ফাইবারের ন্যায় এদের কোনো নির্দিষ্ট আকার বা আকৃতি থাকে না।
৪৩। ত্রি-মিলনের সংজ্ঞা দাও।
উঃ দ্বিতীয় পুং গ্যামেটটি যখন সেকেন্ডারি নিউক্লিয়াসের সঙ্গে মিলিত হয় তখন তাকে ত্ৰি-মিলন বলে।
৪৪। ভাজক টিস্যু কি?
উঃ বিভাজন ক্ষমতা সম্পন্ন যে কলার কোষ বিভাজিত হয়ে নতুন কোষ সৃষ্টি করে তাকে ভাজক কলা বলা হয়।
৪৫। ট্যাপেটাম কী?
উঃ মধ্যস্তরের নিচে অবস্থিত মাইক্রোস্পোরাঞ্জিয়ামের তৃতীয় ও ভেতরের প্রাচীর বিশিষ্ট কলাকে ট্যাপেটাম বলা হয়।
৪৬। যৌগিক পরাগ বলতে কী বুঝ?
উঃ অসংখ্য পরাগরেণু যখন পরস্পর জোড় সংখ্যায় সংযুক্ত হয়ে একত্রে অবস্থান করে যে যৌগিক কোষে পরিণত হয় তাকে যৌগিক পরাগ বলে।
৪৭। পারথেনোকারপি কী?
উঃ যে উপায়ে কোনো নিষেক ছাড়াই ফল উৎপন্ন হয় তাকে অনিষিক্ত ফল এবং এই পদ্ধতিকে পারথোনোকারপি বলে।
৪৮। ভ্রূণজনি কাকে বলে?
উঃ জাইগোট বিভাজিত ও পরিস্ফুটিত হয়ে ভ্রূণ উৎপত্তি হবার ধারাবাহিক প্রক্রিয়াকে ভ্রূণজনিতা (Embryogenesis) বলা হয়।
৪৯। টাইলোসিস কী?
উঃ অসার কাষ্ঠ যখন সার কাষ্ঠে পরিবর্তিত হতে থাকে, তখন ভেসেলের উপাদানগুলোর চারপাশের জীবিত প্যারেনকাইমা কোষগুলো থেকে কিছু অংশ বেড়ে কূপের ভেতর দিয়ে ভেসেলের উপাদানগুলোর মধ্যে ঢুকে যায়। বেলুনাকার এ বাড়তি অংশগুলো ভেসেলের গহ্বর প্রায় পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়। বেলুনাকার এ বাড়তি অংশকে টাইলোজ বা টাইলোসিস বলা হয়।
৫০। স্থায়ী কলার সংজ্ঞা দাও।
উঃ বিভাজন ক্ষমতা বিবর্জিত কলাকে স্থায়ী কলা বা Permanent Tissue বলে।
খ-বিভাগ (সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন) [যে-কোনো পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দাও।]
১। গৌণ বৃদ্ধির গুরুত্ব আলোচনা কর। ১০০%
২। বহুভ্ৰণিতা কী? বহুভ্রূণিতার কারণ লিখ। ১০০%
৩। বহুভ্রুণিতার প্রয়োজনীয়তা/গুরুত্ব উল্লেখ কর। ১০০%
৪। ভাজক কলার/টিস্যুর বৈশিষ্ট্য লিখ ১০০%
৫৷ টিউনিকা-কর্পাস মতবাদ অনুসারে শীর্ষস্থ ভাজক কলার বিভক্তিকরণ সংক্ষেপে বর্ণনা কর। ১০০%
৬। সার কাষ্ঠ ও অসার কাষ্ঠের মধ্যে পার্থক্য লিখ। ১০০%
৭। বর্ষ বলয় কী? বর্ষ বলয় সৃষ্টি প্রক্রিয়া লিখ। ১০০%
৮। অস্বাভাবিক গৌণবৃদ্ধির কারণসমূহ উল্লেখ কর। ১০০%
৯। বিষমপৃষ্ঠ ও সমদ্বিপৃষ্ঠ পাতার অভ্যন্তরীণ গঠনের পার্থক্য লিখ। ১০০%
১০। পত্ররন্ধ্রের উৎপত্তি ও বিকাশ সম্পর্কে আলোচনা কর। ১০০%
১১। মেগাস্পোর টেট্রাডের সজ্জারীতি সম্পর্কে আলোচনা কর। ৯৯%
১২। নিউক্লিয়াস ও সেলুলার সস্যের পার্থক্য লিখ। ৯৯%
১৩। বীজ কী? বীজের অর্থনৈতিক গুরুত্ব লিখ। ৯৯%
১৪। মেগা বা স্ত্রীরেণু সৃষ্টি বা স্পোরোজেনেসিস কী? চিত্রের সাহায্যে দেখাও। ৯৯%
১৫। স্পোরোজেনেসিস ও গ্যামেটোজেনেসিস বলতে কী বুঝ? ৯৯%

গ-বিভাগ (রচনামূলক প্রশ্ন) [যে-কোনো পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দাও।]
১। কাঁটানটে ও ড্রাসিনা কাণ্ডের অস্বাভাবিক গৌণ বৃদ্ধি সম্পর্কে আলোচনা কর। ১০০%
অথবা, পুনর্ণভা কাণ্ডের অস্বাভাবিক গৌণ বৃদ্ধি বর্ণনা কর।
২। লুক্কায়িত পত্ররন্ধ্র কী? Levitt (1974) এর আধুনিক মতবাদ অনুসারে পত্ররন্ধ্র খোলা ও বন্ধ হওয়ার কৌশল আলোচনা কর। ১০০%
৩। কাঠ কী? কাঠের ভৌত ও রাসায়নিক গুণাবলি উল্লেখ কর। ১০০%
৪। আবৃতবীজী উদ্ভিদের পুং এবং স্ত্রী গ্যামেটোফাইটের বিকাশ চিত্রসহ বর্ণনা কর। ১০০%
৫। উদ্ভিদ কোষ প্রাচীরের উৎপত্তি ও বিকাশ চিত্রসহ বর্ণনা কর। ১০০%
৬। শীর্ষস্থ ভাজক কলার বিভক্তিকরণের উপর যে কোনো দুইটি মতবাদ সচিত্র বর্ণনা দাও। ১০০%
৭। একটি দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের ভ্রূণের ক্রমবিকাশের বর্ণনা দাও। ১০০%
৮। উদহরণসহ বিভিন্ন ধরনের এপোমিক্সিসের বর্ণনা কর। ১০০%
অথবা, Apomisis এর কারণ ও গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর।
৯। নিঃস্রাবী কলা কি? নিঃস্রাবী/ক্ষরণকারী কলার শ্রেণিবিন্যাস ব্যাখ্যা কর। ১০০%
১০। পরাগরেণু আবাদ কী? পরাগরেণু আবাদ কৌশল ও প্রয়োগক্ষেত্র বর্ণনা কর। ১০০%
১১। দ্বি-নিষেক কী? নিষেকের ক্রিয়াকৌশল বর্ণনা কর। ৯৯%
১২। সস্য কী? গুপ্তবীজী উদ্ভিদের বিভিন্ন প্রকার সস্যের বর্ণনা দাও। ৯৯%
১৩। পত্ররন্ধ্র বলতে কি বুঝ? পত্ররন্ধ্রের প্রকারভেদগুলো গঠনসহ ব্যাখ্যা কর। ৯৯%
১৪। পরাগায়নের সংজ্ঞা দাও। উদাহরণসহ বিভিন্ন অজীবজ ও জীবজ পরাগায়নের বর্ণনা দাও। ৯৯%

পরবর্তী পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে হোয়াটস্যাপ করুন: 01979786079

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*