অথবা, উইমেন্স স্টাডিজের গবেষণায় ব্যবহৃত গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতিগুলো সংক্ষেপে আলোচনা কর।
অথবা, নারী শিক্ষার গবেষণায় ব্যবহৃত তিনটি পদ্ধতি সংক্ষেপে লিখ।
অথবা, নারী শিক্ষায় গবেষণায় ব্যবহৃত কয়েকটি পদ্ধতি তুলে ধর।
অথবা, নারীর শিক্ষায় গবেষণার জন্য প্রয়োজন এমন কতগুলো পদ্ধতির ধারণা দাও।
অথবা, নারী শিক্ষার গবেষণার জন্য দরকারি কিছু পদ্ধতির সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।
উত্তর ভূমিকা : স্বাভাবিক এবং বাস্তব পরিবেশে দুজন গবেষক ও সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠীর মধ্যে ব্যক্তিগতভাবে ভাব, ভাষা ও তথ্যের নিম্নমুখী আদান প্রদান ঘটে। ফলে গবেষণার ফল ও সিদ্ধান্ত বস্তুনিষ্ঠ এবং জীবনের কাছাকাছি এসে যায়। তাছাড়া এমন কতকগুলো ব্যক্তিঘটিত ও ব্যক্তিগত বিষয় আছে যেগুলোতে অংশগ্রহণে গবেষণার গত্যন্তর নেই। উইমেন্স স্টাডিজের গবেষণা পদ্ধতি : নিম্নে উইমেন্স স্টাডিসের গবেষণার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো :
১. কর্মশালা ও দলীয় আলোচনা : গবেষণার পদ্ধতিতে কর্মশালা ও দলীয় আলোচনা অন্যতম শর্ত। এ প্রক্রিয়ায় গবেষক আলোচনার সূত্র ধরে দেয়, অংশগ্রহণকারীরা মূল আলোচনা চালিয়ে যান, যার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠীর মতামত ও সমস্যাগুলো বেরিয়ে আসে।
২. জীবন বৃত্তান্ত : যে কোনো গবেষণা পদ্ধতিতে গবেষণার অন্যতম উপাদান হলো জীবন বৃত্তাত্ত। এ প্রক্রিয়ায় গবেষক তার গবেষণার সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ বা জনগোষ্ঠীর মধ্য থেকে প্রতিনিধি নির্বাচন এবং তাদের সাথে সংশ্লিষ্ট যোগাযোগ স্থাপন করেন, এড়াবে তাদের অতীত জীবন ও বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানেন।
৩. সংশ্লিষ্টদের থেকে তথ্য : উইমেন্স স্টাডিজ গবেষণা করতে সংশ্লিষ্ট মহিলাদের বিবৃতি ও রচনা প্রয়োজন হয়। ব্যক্তিবিশেষের রোজনামচা, পত্রাদি এবং কাব্য তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং বিশ্বাস তথা মতবাদের প্রতিফলন। এ ধরনের গবেষণা খুবই বাস্তব এবং কৃত্রিমতা বর্জিত হয়ে থাকে ।
উপসংহার : আলোচনার আলোকে আমরা বলতে পারি, বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক মন্দা, আন্তর্জাতিক চাপ, বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা, নারীর জীবনে কেমন প্রভাব বিস্তার করে ইত্যাদি বিষয়ে গবেষণা করে নারী শিক্ষা। তাই নারী সমস্যা সমাধানকল্পে নারী শিক্ষা গবেষণায় কতকগুলো পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।
উইমেন্স স্টাডিজের গবেষণায় ব্যবহৃত কয়েকটি পদ্ধতি উল্লেখ কর।
পরবর্তী পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে হোয়াটস্যাপ করুন: 01979786079
Leave a Reply