সাক্ষাৎকারের প্রকারভেদ লিখ ।

অথবা, সাক্ষাৎকারের ধরনগুলো তুলে ধর।
অথবা, সাক্ষাৎকারের শ্রেণিবিভাগ উল্লেখ কর।
অথবা, সাক্ষাৎকার পদ্ধতিকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়।
উত্তর৷ ভূমিকা :
সামাজিক মানুষের চিন্তাচেতনা ও মনের ভাব আদান-প্রদানের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে তার মৌখিক ভাষা বা কথোপকথন । বৈজ্ঞানিক সমাজ অনুসন্ধান তথ্যসংগ্রহের একটি উল্লেখযোগ্য কৌশল হলো সাক্ষাৎকার। এর মাধ্যমে সংগৃহীত তথ্যাবলি সন্তোষজনকভাবে যথার্থ ও নির্ভরযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে । তথ্যসংগ্রহের এ পদ্ধতি অত্যন্ত যৌক্তিক ও ফলদায়ক।
সাক্ষাৎকারের প্রকারভেদ : সাক্ষাৎকারের ভূমিকাগত দিক, সাক্ষাৎকারের উপস্থিতি, ব্যক্তিবর্গের সংখ্যা, সাক্ষাৎকারের কার্যকাল এবং প্রক্রিয়াগত প্রকারভেদ বিবেচনা করে সাক্ষাৎকারকে বেশ কয়েকটি ভাগে বিভক্ত করা যায়। বস্তুত অবস্থা বিবেচনা করে সাক্ষাৎকারকে বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করে উপস্থাপন করা হয়েছে-

এছাড়া বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানে বহুল প্রচলিত ও তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকার কৌশলের ধরনগুলো হলো :
১. সম্পূর্ণ মানসম্মত, নির্দেশনাত্মক বা কাঠামোবদ্ধ সাক্ষাৎকার ।
২. কাঠামোহীন বা অনির্দেশাত্মক সাক্ষাৎকার ।
৩. ফোকাসড বা আধা কাঠামোবদ্ধ সাক্ষাৎকার এবং নিদানিক সাক্ষাৎকার ।
উপসংহার: পরিশেষে বলা যায় যে, উল্লিখিত যে কোনো ধরনের সাক্ষাৎকার পদ্ধতি গ্রহণ করে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করা হয়ে থাকে । তবে মাঝে মাঝে গবেষণার বিষয়বস্তুর প্রয়োজনে একাধিক সাক্ষাৎকার পদ্ধতি গ্রহণ করা হয় ।

পরবর্তী পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে হোয়াটস্যাপ করুন: 01979786079

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!