প্রিলিমিনারি টু মাস্টার্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষা ২০২৩ বিভাগ সমাজবিজ্ঞান বিষয় গবেষণা পদ্ধতি ও পরিসংখ্যান: ৪১২০০৫ রকেট স্পেশাল সাজেশন

ক_বিভাগ (অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন)
১। ANOVA, RRA,
উঃ ANOVA এর পূর্ণরূপ হলো- Analysis of Variance.
২। পদ্ধতি কী?
উঃ কোনো কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য যে প্রক্রিয়ায় অগ্রসর হয় তাকে পদ্ধতি বলে।
৩। চলক কী?
উঃ কোনো কিছুর পরিবর্তনশীল রাশিকেই চলক বলা হয়। যেমন- আয়, ব্যয় প্রভৃতি ।
৪। একটি গবেষণা প্রতিবেদনের মূল অংশ কয়টি?
উঃ ২টি।
৫। ‘Survey Research Methods’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ Floyd J. Fowler, JR.
৬। পূর্বানুমান কী?
উঃ গবেষণার শুরুতে গবেষণা সম্পর্কে যে পূর্বধারণা পোষণ করা হয় তাই হলো কল্পনা বা পূর্বানুমান ।
৭। “উপাত্ত হলো বিশ্ব সম্পর্কে তথ্য বা পর্যবেক্ষণ” –উক্তিটি কার?
উঃ জি.আর. এডামস (G.R. Adams)-এর।
৮। ‘Statistics’ শব্দটি সর্বপ্রথম কে ব্যবহার করেন?
উঃ “Statistics” শব্দটি প্রথম ১৭৪৯ খ্রিষ্টাব্দে গডফ্রিড অ্যাকেনওয়াল ব্যবহার করেন।
৯। পরিমাপের পর্যায় কয়টি?
উঃ পরিমাপের পর্যায় ৪টি। যথা: ১. নামসূচক স্তর, ২. ক্রমসূচক স্তর, ৩. ব্যক্তিসূচক স্তর ও ৪. অনুপাতসূচক স্তর ।
১০। নিম্নের উপাত্তগুলোর মধ্যে কোনটি প্রচুরক তা বের কর : ৬, ৮, ৭, ৩, ৯, ৭।
উঃ প্রদত্ত উপাত্তকে মানের ক্রমানুসারে সাজানো হলো : ৩, ৬, ৭, ৭, ৮, ৯ পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায় যে, ৭ মানটি সর্বাধিকবার অর্থাৎ ২. বার আছে। নির্ণের প্রচুরক ৭
১১। কার্ল পিয়ারসন-এর প্রচুরকের সূত্রটি লিখ।
উঃ প্রচুরক = ৩ × মধ্যমা –২ × গাণিতিক গড়!
১২। সর্বপ্রথম টি-পরীক্ষা ব্যবহার করেন কে?
উঃ সর্বপ্রথম টি–পরীক্ষা ব্যবহার করেন W. S. Gosset!
১৩। গবেষণার মূলভিত্তি কী?
উঃ গবেষণার মূলভিত্তি হলো উপাত্ত ।
১৪। সামাজিক গবেষণা কি?
উঃ সাধারণ ভাবে কোন একটি বিষয় সম্পর্কে কার্যবেক্ষন অনুসন্ধান, পরীক্ষা নিরীক্ষা ও বিশ্লেষণ করাকেই সামাজিক গবেষণা বলে।
১৫। সামাজিক গবেষণার প্রথম ধাপ কি?
উঃ সামাজিক গবেষণার প্রথম ধাপ সমস্যা নির্বাচন ও চিহ্নিতকরণ।
১৬। সমাজবিদ্যা হল এমন বিজ্ঞান যেখানে সবচেয়ে বেশি পদ্ধতি কিন্তু সবচেয়ে কম ফলাফল পাওয়া যায়।”-উক্তিটি কার?
উঃ হেনরি পঁয়কার এর।
১৭। প্রত্যয়ের মৌলিক কাজ কয়টি?
উঃ প্রত্যয়ের মৌলিক কাজ ৪টি।
১৮। কার্যকারণ সম্পর্ক কী?
উঃ দু’টি ঘটনার একটি কারণ এবং অন্যটি ফলাফল হিসেবে প্রমাণিত হলে তবে তাকে কার্যকারণ সম্পর্ক বলে।
১৯। প্যারাডাইম কী?
উঃ প্যারাডাইম হলো প্রপঞ্চ সম্পর্কে অন্তর্নিহিত ও সুস্পষ্ট ধারণার সমষ্টি।
২০। সামাজিক জরিপের সংজ্ঞা দাও ।উঃ সামাজিক জরিপ হচ্ছে এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে অত্যন্ত নিয়ন্ত্রিতভাবে কাঙ্ক্ষিত তথ্য সংগ্রহ করা যায়।
২১। আবদ্ধ প্রশ্ন কাকে বলে?
উঃ গবেষক যে প্রশ্নমালা তৈরি করে তার সম্ভাব্য উত্তর সেই প্রশ্নমালাই দেয়া থাকলে তাকে আবদ্ধ প্রশ্নমালা বলে।
২২। উন্মুক্ত প্রশ্নমালা বলতে কি বোঝ?
উঃ উন্মুক্ত প্রশ্নমালা বলতে উত্তরদাতাকে স্বাধীনতা দেওয়াকে বুঝায় ।
২৩। তত্ত্ব কি?
উঃ কোনো একটি প্রস্তাবনার সমষ্টিকেই বলা হয় তত্ত্ব।
২৪। গবেষণা প্রস্তাবনা কি?
উঃ গবেষক গবেষণা কর্মশুরু করার পূর্বে তার গবেষণা সংক্রান্ত সূচনা, পরিকল্পনা, কার্যপ্রণালী, কর্মকৌশল প্রভৃতি সম্পর্কে যে সংক্ষিপ্ত বিবরণী তৈরি করেন সাধারণ ভাবে তাকেই গবেষণা প্রস্তাবনা বলে ।
২৫। প্রাথমিক উপাত্ত কি?
উঃ মাঠ পর্যায় থেকে সরাসরি যে সব তথ্য বা উপাত্ত সংগ্রহ করা হয় তাকে প্রাথমিক উপাত্ত বলে।
২৬। “যে কোনো অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে প্রাপ্ত তথ্যের সংখ্যাত্মক বর্ণনাই হলো পরিসংখ্যান।” – উক্তিটি কার?
উঃ “যে কোনো অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে প্রাপ্ত তথ্যের সংখ্যাত্মক বর্ণনাই হলো পরিসংখ্যান।”— উক্তিটি ডা. বাউলী ।
২৭। ‘Statistics for Social Scientists’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ ‘Statistics for Social Scientists’- গ্রন্থটির রচয়িতা R. Mark Sirkin.
২৮। ‘Statistical Reasoning in Sociology’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ Herbert. M. Blalock.
২৯। শ্রেণিসংখ্যা নির্ণয়ের জন্য H. G. Struges এর সূত্রটি লিখ।
উঃ m = 1 + 3.3 logN.
৩০। শ্রেণি সীমার মধ্যমান নির্ণয়ের সূত্রটি লিখ।
উঃ শ্রেণিসীমার মধ্যমান: উচ্চসীমা + নিম্নসীমা/2
৩১। বহির্ভূত পদ্ধতি কী?
উঃ শ্রেণিব্যাপ্তির যে প্রক্রিয়ার শ্রেণির উচ্চসীমাকে ঐ শ্রেণিতে বহন করা হয় তাকে বহির্ভূত পদ্ধতি বলে।
৩২। গণসংখ্যা নিবেশন কী?
উঃ শ্রেণী ব্যপ্তি অনুসারে তথ্যাদি বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত করে প্রত্যেক শ্রেণীর জনসংখ্যা প্রদর্শন করে তথ্যাদির উপস্থাপনকে গণসংখ্যা নিবেশন বলে।
৩৩। একটি প্রাথমিক গণসংখ্যা নিবেশনের কতটি অংশ থাকে?
উঃ ৩টি অংশ। যথা-১. শ্রেণি ব্যবধান ২. মিলচিহ্ন ও ৩. গণসংখ্যা ।
৩৪। কেন্দ্রীয় প্রবণতা কাকে বলে?
উঃ তথ্য সারির অধিকাংশ মান কোন একটি বিশেষ মানের সমান বা কাছাকাছি হওয়া ঝোক বা প্রবণতাকে কেন্দ্রীয় প্রবণতা বলে ।
৩৫। কেন্দ্রীয় প্রবণতার আদর্শ পরিমাপ কোনটি?
উঃ গড়কে কেন্দ্রীয় প্রবণতার আদর্শ পরিমাপ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
৩৬। প্রচুরক নির্ণয়ের বিকল্প ফর্মুলাটি লিখ।
উঃ প্রচুরক নির্ণয়ের বিকল্প ফর্মুলাটি হলো ৩ × মধ্যমা— 2 X গুণ।
৩৭। মধ্যমা কি?
উঃ যে মানটি তথ্য নিবেশনকে সমান দুই ভাগে ভাগ করে তাকে মধ্যমা বলে।
৩৮। প্রচুরক কি?
উঃ গণসংখ্যা নিবেশনের যে রাশি সর্বাধিকবার সংঘটিত হয় তাকে প্রচুরক বলে।
৩৯। নিম্নের উপাত্তগুলোর মধ্যে কোনটি মধ্যমা তা বের করঃ ৮, ৯, ৩, ৪, ৬।
উঃ ছোট থেকে বড় সাজিয়ে : – ৩, ৪, ৬, ৮, ৯.
৪০। ১, ৭, ৬, ৫, ৮, ৪, ৬, ২ এর প্রচুরক কত?
উঃ ৯, ৭, ৬, ৫, ৮, ৪, ৬, ২ এর প্রচুরক হলো ৬।
৪১। চতুর্থক ব্যবধান নির্ণয়ের সুত্রটি হল।
৪২। ৫% যথার্থ সীমার অর্থ কী?
উঃ ৫% যথার্থ সীমার অর্থ হচ্ছে শতকরা ৫টি ক্ষেত্রে আমাদের ভুল সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অর্থাৎ শতকরা ৯৫টি সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে আমরা নিশ্চিত।
৪৩। শূন্য সংশ্লেষাঙ্কের ক্ষেত্রে r এর মান কত হবে?
উঃ শূন্য সংশ্লেষাঙ্কের ক্ষেত্রে r এর মান r = 0
৪৪। ‘নির্ভরণ” প্রত্যয়টির প্রবক্তা কে?
উঃ নির্ভরণ রেখার উদ্ভাবন করেন স্যার ফ্রান্সিস গ্যালটন।
৪৫। r -এর মান কখন ‘0’(শূন্য) হয়?
উঃ r = 0 হয়, যখন চলকদ্বয়ের মধ্যে সম্পর্ক থাকে না ।
৪৬। r এর মান কখন ১ হতে পারে?
উঃ যখন দুটি চলকের মধ্যে পূর্ণ ধনাত্মক সম্পর্ক বিদ্যমান থাকে তখন r = 1 হয়।
৪৭। পরিমিত রেখা কি?
উঃ পরিমিত বিন্যাসকে লেখচিত্রের মাধ্যমে উপস্থাপন করলে যে রেখা পাওয়া যায় তাকেই পরিমিত রেখা বলে।
৪৮। গুচ্ছ নমুনায়ন কী?
উঃ যে নমুনায়ন পদ্ধতিতে সমগ্রককে কতকগুলো গুচ্ছে বিভক্ত করে নমুনার জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক গুচ্ছ সমূহের প্রতিটি একক থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয় তাকে গুচ্ছ নমুনায়ন বলে ।
৪৯। নমুনা ভ্রান্তি কী?
উঃ সমগ্রক থেকে নমুনা ব্যবধানের মাত্রাকে নমুনা ভ্রান্তি বলে ।
৫০। কেন্দ্রীয় সীমাতত্ত্ব কী?
উঃ নমুনার সম্ভাব্য মানের সাথে গৃহীত মানের সম্পর্ক স্থাপন করাই হলো কেন্দ্ৰীয় সীমাতত্ত্ব ।

খ-বিভাগ (সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন)
১। প্রত্যয়ের সংজ্ঞা দাও। প্রত্যয়ের বৈশিষ্ট্যসমূহ কি কি? ১০০%
২। সাহিত্য পর্যালোচনা কী? ১০০%
৩। অংশগ্রহণমূলক পর্যবেক্ষণ পদ্ধতি কী? ১০০%
৪। সামাজিক পরিসংখ্যান বলতে কী বোঝ? ১০০%
৫। তত্ত্ব ও তথ্যের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর। ১০০%
৬। বিস্তার পরিমাপকে কেন দ্বিতীয় পর্যায়ের গড় বলা হয়? ১০০%
৭। গণসংখ্যা নিবেশনের ধাপগুলো কী কী? ১০০%
৮। সম্ভাবনা ও নিঃসম্ভাবনা নমুনায়নের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর। ১০০%
৯। চলক কী? চলকের প্রকারভেদ লিখ। ১০০%
১০। গবেষণা প্রতিবেদন কী? ১০০%
১১। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি কি? এর উপাদানগুলো লিখ। ৯৯%
১২। অনুকল্প বা পূর্বানুমান কি? ৯৯%
১৩। পরিমাপ, বিস্তার ও গাটম্যান স্কেল কি? ৯৯%
অথবা, বিস্তার পরিমাপ কি?
১৪। উপাত্তের লৈখিক উপস্থাপন কী? ৯৯%
১৫। দ্বিপদী বিন্যাসের গুণাবলি তুলে ধর। ৯৯%
★গাণিতিক
১। নিম্নের উপাত্তের গড় ব্যবধান নির্ণয় কর :
৯, ৭, ৫, ৪, ৮, ১২, ৬, ১০।
অথবা, ৮, ১০, ১২, ৭, ১৯, ৩২, ২৫৷
অথবা, ২০, ৬০, ৮০, ৭৮, ৭৪, ১০০, ৭২, ৬০, ৭০, ৬৫, ৬৩।
অথবা, ২৩, ২৭, ৩৫, ৪৭, ২৫, ৫৫, ৬০, ৫৮, –৫, ১৫।
২। নিচের উপাত্ত হতে পরিমিত ব্যবধান নির্ণয় কর।
৫, ৭, ৮, ১০, ১৪, ১৫, ১৮, ২০, ২২।
অথবা, x : ৫, ৮, ৯, ১০, ১১, ১৩, ১৪, ১৬, ১৮, ২০।
৩। নিচের উপাত্ত হতে মধ্যমা নির্ণয় কর:
৩, ৫, ৯, ১১, ১০, ৭, ৮,২।
অথবা, ২, ৪, ৭, ৩, ৬, ৯, ১০, ১২।
৪। নিম্নের উপাত্ত হতে পরিসরাংক নির্ণয় কর:
২৬, ৪১, ১৫, ৯, ৪, ১২, ৫, ৫২, ২১, ১৬।
অথবা, ১২, ৯, ৭, ১৯, ১৪, ১৭, ১৩, ৩, ১৫, ৫।
৫। নিচের উপাত্তের ভেদাংক নির্ণয় কর:
১২, ২৫, ১৮, ৪৫, ১৪, ৩০।
অথবা, ১২, ১৫, ১৭, ২০, ২২, ২৫, ২৭, ৩০।
অথবা, ১২, ৪০, ৪৭, ১১, ২৩, –৩, ৪৭, ৫৫, ৬০, ৪৩।
অথবা, x : ১২, -৭, ০, ৯, -১, -৩, ১৭, -৪, ২
৬। নিম্নের উপাত্ত হতে ব্যবধানাঙ্ক নির্ণয় কর:-
৯, ৭, ৫, ৪, ৮, ১২, ৬, ৭, ১১, ১০।
গ-বিভাগ (রচনামূলক প্রশ্ন)
১। সমাজ গবেষণায় বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির গুরুত্ব আলোচনা কর। ১০০%
২। সামাজিক গবেষণার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা আলোচনা কর। ১০০%
৩। সামাজিক পরিসংখ্যানের গুরুত্ব আলোচনা কর। ১০০%
৪। নমুনায়ন কী? নমুনায়নের ধরনসমূহ আলোচনা কর। ১০০%
৫। সামাজিক জরিপের বিভিন্ন ধাপসমূহ আলোচনা কর। ১০০%
৬। গবেষণা প্রতিবেদন কাকে বলে? গবেষণা প্রতিবেদন প্রণয়নে বিবেচ্য বিষয়গুলো আলোচনা কর। ১০০%
৭। প্রশ্নপত্র ও সাক্ষাৎকার অনুসূচির পার্থক্যগুলো লিখ। ১০০%
৮। দৈবচয়ন নমুনা কি? দৈবচয়ন নমুনা পদ্ধতির সুবিধা ও অসুবিধা বর্ণনা কর। ১০০%
৯। মৌলিক গবেষণা ও ফলিত গবেষণার মধ্যে পার্থক্য লিখ। ১০০%
১০। একটি গবেষণায় ব্যবহৃত স্তরগুলো আলোচনা কর। ৯৯%
১১। সাহিত্য সমীক্ষা বলতে কি বুঝ? সাহিত্য সমীক্ষার প্রয়োজনীয়তা আলোচনা কর। ৯৯%
১২। কেস স্টাডি কি? কেস স্টাডির সুবিধা ও অসুবিধাসমূহ লেখ। ৯৮%
★গাণিতিক
১। নিম্নের উপাত্ত থেকে পরিমিত ব্যবধান ও বিভেদাংক নির্ণয় কর:
শ্রেণিব্যাপ্তি : ০ – ৫ ৫ – ১০ ১০ – ১৫ ১৫ – ২০ ২০ – ২৫ ২৫ – ৩০
গণসংখ্যা : ৫ ৭ ৮ ১০ ৬ ৪
২। নিম্নের উপাত্ত থেকে গড়, মধ্যমা ও প্রচুরক নির্ণয় কর:
প্রাপ্ত নম্বর : ৩৫ – ৪০ ৪০ – ৪৫ ৪৫ – ৫০ ৫০ – ৫৫ ৫৫ – ৬০
ছাত্র সংখ্যা : ১২ ১৮ ১০ ১৮ ১১
৩। নিম্নের উপাত্ত থেকে সংশ্লেষাংক নির্ণয় কর এবং প্রাপ্ত ফলাফল ব্যাখ্যা কর :
X : 20 24 25 28 29 30
y : 15 19 21 22 26 28
৪। নিম্নের সারণি থেকে কাই-বর্গ নির্ণয় কর এবং ৫% সংশয় মাত্রায় শিক্ষার সাথে দক্ষতার সম্পর্ক আছে কি-না পরীক্ষা কর :
দক্ষ অদক্ষ
শিক্ষিত ৩৪০ ৬০
অশিক্ষিত ৪৬০ ১৪০