দ্বিতীয় অধ্যায়, নারীর অবস্থান : সামাজিক আইনগত, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক ক্ষেত্র

ক-বিভাগ

কার মতে, “সামাজিক ভূমিকা নির্ণয়ের মধ্য দিয়েই Subject Object-কে নিয়ন্ত্রণ করে।”
উত্তর : বোভোয়ার এর মতে, “সামাজিক ভূমিকা নির্ণয়ের মধ্য দিয়েই Subject Object-কে নিয়ন্ত্রণ করে।”
কিসের মধ্য দিয়ে নারী ‘নারী’ হিসেবে গড়ে উঠে?
উত্তর : সামাজিকীকরণের মধ্য দিয়ে নারী ‘নারী’ হিসেবে গড়ে উঠে।
বুভেয়ার নারীর কয়টি ভূমিকার বর্ণনা করেন?
উত্তর : বুভেয়ার নারীর তিনটি ভূমিকার বর্ণনা করেন।
বুডেয়ারের মতে কারা নারীত্বের খাঁচায় আরো বন্দী হয়ে পড়েন?
উত্তর : বুভেয়ারের মতে চাকরিজীবী নারীরা নারীত্বের খাঁচায় আরো বন্দী হয়ে পড়েন।
বুডেয়ারের মতে নারীর অপর সত্তার কারণে হতাশা থেকে কী তৈরি হয়?
উত্তর : বুভেয়ারের মতে নারীর অপর সত্তার কারণে হতাশা থেকে আত্মপ্রেম তৈরি হয়।
বুডেয়ার নারীদের মুক্তির কয়টি কৌশলের কথা বলেছেন?
উত্তর : বুভেয়ার নারীদের মুক্তির লক্ষ্যে তিনটি বিশেষ কৌশলের কথা বলেছেন।
মানবজাতির চারটি প্রধান ধর্মের নাম লিখ।
উত্তর : মানবজাতির চারটি প্রধান ধর্মের নাম হলো : ক. ইসলাম ধর্ম; খ. হিন্দুধর্ম; গ. বৌদ্ধধর্ম এবং ঘ. খ্রিস্টান ধর্ম ।
প্রাচীন ও মধ্যযুগে শাসনের অস্ত্র কী ছিল?
উত্তর : প্রাচীন ও মধ্যযুগে শাসনের অস্ত্র ছিল ধর্মীয় অনুশাসন।
কোনটির দ্বারা প্রাচীন ও মধ্যযুগে সমাজ, সভ্যতা এবং সংস্কৃতি নির্ধারিত হতো?
উত্তর : ধর্মীয় আইনের দ্বারা প্রাচীন ও মধ্যযুগে সমাজ, সভ্যতা এবং সংস্কৃতি নির্ধারিত হতো।
প্রতিটি ধর্মের মূল উদ্দেশ্য কী?
উত্তর : প্রতিটি ধর্মের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে মানব কল্যাণ সাধন ।
কোন ধর্মে নারীদের চূড়ান্ত মর্যাদা দেয়া হয়েছে?
উত্তর : ইসলাম ধর্মে নারীদের চূড়ান্ত মর্যাদা দেয়া হয়েছে।
নারী-পুরুষের সামাজিক সম্পর্ক বুঝতে কোন প্রত্যয়টি ব্যবহৃত হয়?
উত্তর : নারী-পুরুষের সামাজিক সম্পর্ক বুঝতে জেন্ডার (Gender) প্রত্যয়টি ব্যবহৃত হয়।
কোন ধর্ম নারীকে অমানবিক ও প্রহসনমূলক অবস্থা থেকে মুক্তি দিয়েছে?
উত্তর : ইসলাম ধর্ম নারীকে অমানবিক ও প্রহসনমূলক অবস্থা থেকে মুক্তি দিয়েছে।
“তাকওয়াই হচ্ছে পার্থক্যের সত্যিকার ভিত্তি, অন্য কিছু নয়” -আল্লাহ কোন সূরায় একথা বলেছেন?
উত্তর : “তাকওয়াই হচ্ছে পার্থক্যের সত্যিকার ভিত্তি, অন্য কিছু নয়” -আল্লাহ সূরা হুজরাত এ একথা বলেছেন।
সব পরিবারের উপরে কোন পরিবার?
উত্তর : সব পরিবারের উপরে মানবজাতির পরিবার।
মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের কী?
উত্তর : মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত।
কে স্বামীর অর্ধাঙ্গিনী, জীবনসঙ্গিনী এবং সহধর্মিনী?
উত্তর : স্ত্রী স্বামীর অর্ধাঙ্গিনী, জীবনসঙ্গিনী এবং সহধর্মিনী।
বিবাহের ক্ষেত্রে অভিভাবক অপেক্ষা কার মতামতের গুরুত্ব বেশি?
উত্তর : বিবাহের ক্ষেত্রে অভিভাবক অপেক্ষা প্রাপ্তবয়স্ক মেয়ের মতামতের গুরুত্ব বেশি।
স্বামীর মৃত্যুর পর বিধবা নারীকে দ্বিতীয় বিবাহের জন্য কত দিন অপেক্ষা করতে হয়?
উত্তর : স্বামীর মৃত্যুর পর বিধবা নারীকে দ্বিতীয় বিবাহের জন্য ৪ মাস ১০ দিন অপেক্ষা করতে হয়।
তালাকপ্রাপ্ত নারীকে দ্বিতীয় বিবাহের জন্য কত দিন অপেক্ষা করতে হয়?
উত্তর : তালাকপ্রাপ্ত নারীকে দ্বিতীয় বিবাহের জন্য মাস (৯০ দিন) অপেক্ষা করতে হয়।
ইসলামে কেন স্বামীর উপর মোহরানা প্রদানের নির্দেশ দেয়া হয়েছে?
উত্তর : ইসলামে স্ত্রীর প্রতি সম্মান ও মর্যাদার চিহ্নস্বরূপ স্বামীর উপর মোহরানা প্রদানের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
মোহরানা কী?
উত্তর : মোহরানা হচ্ছে বিবাহের সময় স্বামী কর্তৃক প্রদত্ত অর্থ বা সম্পত্তি।
বিদ্যা অর্জন করা প্রত্যেক নর ও নারীর উপর কী?
উত্তর : বিদ্যা অর্জন করা প্রত্যেক নর ও নারীর উপর ফরজ।
সন্তানের শিক্ষার ভিত্তিমূল স্থাপনের দায়িত্ব কার?
উত্তর : সন্তানের শিক্ষার ভিত্তিমূল স্থাপনের দায়িত্ব মাতার।
যারা কন্যা সন্তানের জন্মে মন খারাপ করে কুরআনে তাদের কী করা হয়েছে?
উত্তর : যারা কন্যা সন্তানের জন্মে মন খারাপ করে কুরআনে তাদের নিন্দা করা হয়েছে।
কোনটি মুসলিম নারীকে অন্যান্য ধর্মাবলম্বী নারী থেকে পৃথক করেছে?
উত্তর : পর্দা মুসলিম নারীকে অন্যান্য ধর্মাবলম্বী নারী থেকে পৃথক করেছে।
ইসলামি আইনে যে কাজ পুরুষের জন্য বৈধ সে কাজ নারীর জন্য কী?
উত্তর : ইসলামি আইনে যে কাজ পুরুষের জন্য বৈধ সে কাজ নারীর জন্যও বৈধ।
আধ্যাত্মিক দিক দিয়ে নারী-পুরুষ কী?
উত্তর : আধ্যাত্মিক দিক দিয়ে নারী-পুরুষ সমান।
হিন্দুদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর : হিন্দুদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের নাম বেদ।
“নারী অশুভ সকল অমঙ্গলের কারণ, কন্যা দুঃখের হেতু “-এটি কোথায় বলা হয়েছে?
উত্তর : “নারী অশুভ্র সকল অমঙ্গলের কারণ, কন্যা দুঃখের হেতু “-এটি মহাভারতে বলা হয়েছে।
মনুর মতে নারী সন্তান কী?
উত্তর : মনুর মতে নারী সন্তান জন্মদানের হাতিয়ার মাত্র।
তৈত্তীরীয় সংহিতায় নারীর মর্যাদাকে কী করা হয়েছে?
উত্তর : তৈত্তীরীয় সংহিতায় নারীর মর্যাদাকে আরো নিম্নগামী করা হয়েছে।
কোথায় বলা হয়েছে স্ত্রী স্বামীর পরে খাবে?
উত্তর : শতপথ ব্রাহ্মণে বলা হয়েছে স্ত্রী স্বামীর পরে খাবে।
“নারীর জন্য পতিসেবাই বেদ অধ্যয়ন”-এটি কোথায় বলা হয়েছে?
উত্তর : “নারীর জন্য পতিসেবাই বেদ অধ্যয়ন”-এটি মনু সংহিতায় বলা হয়েছে।
হিন্দুধর্মে কে পিতার সম্পত্তির একমাত্র উত্তরাধিকারী?
উত্তর : হিন্দুধর্মে পুত্র পিতার সম্পত্তির একমাত্র উত্তরাধিকারী ।
বৌদ্ধদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর : বৌদ্ধদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের নাম ত্রিপিটক।
বৌদ্ধ ধর্মে স্ত্রীর একান্ত করণীয় কী?
উত্তর : বৌদ্ধ ধর্মে স্ত্রীর একান্ত করণীয় হলো স্বামী ও তার পরিবারের অন্যান্যদের তুষ্ট করা।
বৌদ্ধ ধর্মে স্ত্রীর দায়িত্ব কী?
উত্তর : বৌদ্ধ ধর্মে স্ত্রীর দায়িত্ব হলো গৃহস্থালির সকল কার্যাদি সম্পাদন করা।
বৌদ্ধ ধর্মের লক্ষ্য কী?
উত্তর : বৌদ্ধ ধর্মের লক্ষ্য হলো সকল কামনা বাসনার বিলোপসাধন করা।
খ্রিস্টান ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর : খ্রিস্টান ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের নাম হলো বাইবেল।
খ্রিস্টানধর্মে বিবাহের ক্ষেত্রে কোনটি স্বীকৃত?
উত্তর : খ্রিস্টান ধর্মে বিবাহের ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদ, পুনঃবিবাহ এবং বিধবা বিবাহ স্বীকৃত।
খ্রিস্টধর্মে মৃতের কারা সম্পত্তি পায় না?
উত্তর : খ্রিস্ট ধর্মে মৃতের স্ত্রী, মাতা, বোন এবং অন্যান্য নারী আত্মীয়স্বজন সম্পত্তি পায় না।
সকল কার্যকলাপ কিসের উপর প্রতিষ্ঠিত?
উত্তর : সকল কার্যকলাপ কিছুসংখ্যক বিশ্বাসের উপর প্রতিষ্ঠিত।
বিশ্বাস কার সাথে জড়িত থাকে?
উত্তর : বিশ্বাস মতাদর্শের সাথে জড়িত থাকে।
নারীবাদী মতাদর্শ কী?
উত্তর : নারীবাদী মতাদর্শ হচ্ছে জ্ঞান, চিন্তা ও মতবাদের সমষ্টি, যা নারী পণ্ডিত, চিন্তাবিদ ও লেখকের দ্বারা তৈরি।
নারীবাদী মতাদর্শের উদ্দেশ্য কী?
উত্তর : নারীবাদী মতাদর্শের উদ্দেশ্য হচ্ছে পুরুষতান্ত্রিক জ্ঞান ও মতাদর্শকে চ্যালেঞ্জ করা।
নারী প্রশ্নে দার্শনিকদের মধ্যে সৃষ্ট বিতর্কে কয় ধরনের বিশ্লেষণ স্পষ্ট হয়ে উঠে?
উত্তর : নারী প্রশ্নে দার্শনিকদের মধ্যে সৃষ্ট বিতর্কে দুই ধরনের বিশ্লেষণ স্পষ্ট হয়ে উঠে। যথা : ক. মতাদর্শিক ও খ. বস্তুবাদী ।
পুরুষতান্ত্রিক মতাদর্শ নারীকে কী বলে চিহ্নিত করে?
উত্তর : পুরুষতান্ত্রিক মতাদর্শ নারীকে প্রাকৃতিক দুর্বল ও নিম্নমানের বলে চিহ্নিত করে।
কী পুরুষের বস্তুগত ক্ষমতার ভিত্তি তৈরি করে?
উত্তর : অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা পুরুষের বস্তুগত ক্ষমতার ভিত্তি তৈরি করে।
কেন নারীকে অবলা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়?
উত্তর : নারী বলহীন ও বচনহীন বলে নারীকে অবলা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
নারী-পুরুষের অসমতা কয়টি মতাদর্শ দ্বারা প্রভাবিত?
উত্তর : নারী -পুরুষের অসমতা দুইটি মতাদর্শ দ্বারা প্রভাবিত।
নারী -পুরুষের অসমতার প্রভাব বিস্তারকারী মতাদর্শ দুইটি উল্লেখ কর।
উত্তর : নারী -পুরুষের অসমতার প্রভাব বিস্তারকারী মতাদর্শ দুইটি হলো : ক. পবিত্র-অপবিত্র এবং খ. মানসম্মান
ও লজ্জা।
নারীর শরীরকে অপবিত্র বলা হয় কেন?
উত্তর : মূলত বার বার সন্তান জন্মদান ও নিয়মিত ঋতুস্রাবের কারণে নারীর শরীরকে অপবিত্র বলা হয়।
বিশেষ ক্ষেত্রে কার আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত?
উত্তর : বিশেষ ক্ষেত্রে নারীর আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কার আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত?
উত্তর : বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পুরুষের আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত।
পুঁজিবাদী রাষ্ট্র ব্যবস্থায় নারীর মূল্য নির্ধারিত হয় কী দিয়ে?
উত্তর : পুঁজিবাদী রাষ্ট্র ব্যবস্থায় নারীর মূল্য নির্ধারিত হয় তার মেধা দিয়ে।
পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় কাজের ক্ষেত্রে নারীর অবস্থান কী?
উত্তর : পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় কাজের ক্ষেত্রে নারীর অবস্থান প্রান্তিক ও পুরুষের অধস্তন।
সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় নারীর মূল্য নির্ধারিত হয় কী দিয়ে?
উত্তর : সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় নারীর মূল্য নির্ধারিত হয় তার কাজ দিয়ে।
ফার্সি ভাষায় ‘পর্দা’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ফার্সি ভাষায় ‘পর্দা’ শব্দের অর্থ যবনিকা বা অবগুন্ঠন ।
পর্দা বলতে ধর্মীয় বয়ানে কী বুঝানো হয়?
উত্তর : পর্দা বলতে ধর্মীয় বয়ানে বুঝানো হয় নারীদের ঘরে থাকা, কিংবা বাইরে গেলেও বোরকাবৃত থাকা অথবা ইজাব পরিধান করা।
নারীর পর্দা প্রথার পক্ষে একটি যুক্তি উল্লেখ কর ।
উত্তর : নারীর পর্দা প্রথার পক্ষে একটি যুক্তি হলো : নারীর সৌন্দর্য বা লাবণ্যতা শুধু তার স্বামীর জন্য। সুতরাং অন্য পুরুষদের দৃষ্টি থেকে তাকে দূরে থাকতে হবে। আড়াল করতে হবে নিজেকে। এমন পোশাক পরা যাবে না
যাতে সে অন্য পুরুষের কাছে আকর্ষণীয় হয়।
আমাদের দেশে নারীমুক্তির সর্বশ্রেষ্ঠ প্রবক্তা কে?
উত্তর : আমাদের দেশে নারীমুক্তির সর্বশ্রেষ্ঠ প্রবক্তা বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন
বেগম রোকেয়া কীভাবে ‘বোরকা’, ও ‘পর্দা প্রথা’ এর পার্থক্য করেছেন?
উত্তর : বেগম রোকেয়ার মতে, পর্দা প্রথা সামাজিক ভদ্রতার পরিচায়ক বিধায় অনুমোদনযোগ্য অন্যদিকে, বোরকা
শব্দের অর্থ ইসলামি পোশাক বা চাদর।
নারী ও পুরুষের মধ্যে অসমতা নির্ণয়ের পশ্চাতে কয়টি ধারণা কাজ করে?
উত্তর : নারী ও পুরুষের মধ্যে অসমতা নির্ণয়ের পশ্চাতে দুটি ধারণা কাজ করে।
নারী ও পুরুষের মধ্যে অসমতা নির্ণয়ে কোন দুটি ধারণা কাজ করে?
উত্তর : নারী ও পুরুষের মধ্যে অসমতা নির্ণয়ে যে দুটি ধারণা কাজ করে তাহলো : ক. পবিত্রতা ও অপবিত্রতার ধারণা এবং খ. সম্মান ও লজ্জার ধারণা।
পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার দৃষ্টিতে মানসম্মান ও লজ্জার ধারণাটি নারীর কোনটির সাথে যুক্ত?
উত্তর : পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার দৃষ্টিতে মানসম্মান ও লজ্জার ধারণাটি নারীর যৌনতার সাথে যুক্ত।
পুরুষতন্ত্র কী?
উত্তর : পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র সকলক্ষেত্রে পুরুষের প্রাধান্য প্রতিষ্ঠিত হওয়াকে পুরুষতন্ত্র বলে ।
পিতৃতন্ত্র শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : পিতা বা গোষ্ঠী প্রধানের শাসন ।
সমাজে নারী অধস্তনতার মুখ্য কারণ কোনটি?
উত্তর : সমাজে নারী অধস্তনতার মুখ্য কারণ পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা।
বর্তমান আইন অনুযায়ী সন্তানের প্রকৃত অভিভাবক কে?
উত্তর : বাবা ও মা উভয়ই।
নিরাপদ মাতৃত্ব কী?
উত্তর : জেন্ডার মাতৃত্ব ।
যৌন হয়রানি কি?
উত্তর : অযাচিত বা নারীর অসম্মতিতে যৌন আচরণ।
কোনগুলো মনস্তাত্ত্বিক নির্যাতন?
উত্তর : নজরদারি করা, হয়রানি করা, আটক রাখা, হুমকি প্রদান ইত্যাদি
প্রকৃতির যে কোন পরিবর্তন কাকে বেশি প্রভাবিত করে?
উত্তর : নারীকে।
খ্রিস্টানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের নাম কি?
উত্তর : বাইবেল।
বর্তমান আইন অনুযায়ী সন্তানের প্রকৃত অভিভাবক কে?
উত্তর : পিতা এবং মাতা উভয়েই ।
পুরুষতন্ত্র উদ্ভবের ২টি কারণ লিখ।
উত্তর : ১. প্রজননগত পার্থক্য ও ২. শারীরিক শক্তি।
নারী দমনের মূল কারণ হিসেবে আধুনিক নারীবাদীরা কোন বিষয়ের কথা বলেছেন?
উত্তর : ক্ষমতার অসমবণ্টন।
নারী নিজেকে বাহ্যিকভাবে লুকিয়ে রাখে কোন প্রথার মাধ্যমে?
উত্তর : পর্দাপ্রথার মাধ্যমে।
ILO সনদ অনুযায়ী একজন কর্মচারীর দৈনিক কত ঘণ্টা কাজ করার কথা?
উত্তর : ৮ ঘণ্টা।
TINA and TIAA কী?
উত্তর : There is No Alternative. There is AN Alternative.
Globalization ধারণার প্রবক্তা কে?
উত্তর : মার্শাল মাকলুহান।
Gender Need কত প্রকার ও কী কী?
উত্তর : ২ প্রকার । যথা : (১) বাস্তবমুখী জেন্ডার চাহিদা (২) কৌশলগত জেন্ডার চাহিদা।
বিশ্বের প্রথম জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির আবিষ্কারক কে?
উত্তর : মার্কিন নারী বিজ্ঞানী মার্গারেট স্যাংগার।
IDR কি?
উত্তর : The Institute of Democracy Rights |
সমাজে কয় ধরনের জেন্ডারের ভূমিকা লক্ষ্য করা যায় এবং কি কি?
উত্তর : সমাজে ৩ ধরনের জেন্ডারের ভূমিকা লক্ষ্য করা যায়। যথা : ১. উৎপাদনমূলক ভূমিকা, ২. পুনঃউৎপাদনমূলক ভূমিকা ও ৩. সামাজিক ভূমিকা।
MDG এর ১ নং গোল কি ছিল?
উত্তর : চরম ক্ষুধা ও দারিদ্র্য দূরীকরণ।
“দারিদ্র্য” বিমোচন পদ্ধতি কোন পদ্ধতির নবরূপ?
উত্তর : সমতাভিত্তিক পদ্ধতির।
শিক্ষা কী ধরনের অধিকার?
উত্তর : শিক্ষা একটি মৌল মানবিক অধিকার।
শিক্ষা কী অর্জনের এক অপরিহার্য হাতিয়ার?
উত্তর : শিক্ষা সমতা, উন্নয়ন ও প্রগতির লক্ষ্য অর্জনে এক অপরিহার্য হাতিয়ার।
শিক্ষা মানুষের কোন ধরনের মর্যাদা বৃদ্ধি করে?
উত্তর : শিক্ষা মানুষের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি করে।
কী কারণে নারীদের সামাজিক অবস্থান অধস্তন বা নিচু?
উত্তর : শিক্ষাহীনতার কারণে নারীদের সামাজিক অবস্থান অধস্তন বা নিচু।
বাংলাদেশে নারীদের শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হওয়ার কারণ কী?
উত্তর : বাংলাদেশে নারীদের শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হওয়ার প্রধান কারণ হলো দারিদ্র্য সমস্যা, সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি, বাল্যবিবাহ, সন্তান ধারণ, সাংসারিক কাজের চাপ, জেন্ডার পক্ষপাতিত্ব, স্কুলের সংখ্যা কম ইত্যাদি ।
নারীসমাজের উন্নয়ন সম্ভব কিসের মাধ্যমে?
উত্তর : নারীসমাজের উন্নয়ন সম্ভব শিক্ষার মাধ্যমে।
বর্তমানে নারী-পুরুষের স্বাক্ষরতার তারতম্য কোথায় বেশি।
উত্তর : বর্তমানে নারী-পুরুষের স্বাক্ষরতার তারতম্য গ্রাম থেকে শহরে বেশি।
মাধ্যমিক পর্যায়ে নারী শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ কোথায় বেশি?
উত্তর : মাধ্যমিক পর্যায়ে নারী শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ শহরে বেশি।
কোন পর্যায়ে ছাত্রীদের মধ্যে ঝরে পড়ার হার বেশি?
উত্তর : প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে ছাত্রীদের মধ্যে ঝরে পড়ার হার বেশি।
বাংলাদেশের সরকার একটি অভিন্ন গণমুখী এবং সর্বজনীন শিক্ষাব্যবস্থা চালু করার জন্য কী করেছে?
উত্তর : বাংলাদেশের সরকার একটি অভিন্ন গণমুখী এবং সর্বজনীন শিক্ষাব্যবস্থা চালু করার জন্য বাধ্যতামূলক অবৈতনিক শিক্ষা প্রবর্তন করেছে।
বর্তমান সরকার কোন শ্রেণী পর্যন্ত উপবৃত্তি ও অবতৈনিক শিক্ষা কার্যক্রম চালু করেছে?
উত্তর : বর্তমান সরকার দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত উপবৃত্তি ও অবৈতনিক শিক্ষা কার্যক্রম চালু করেছে।
দেশের সব মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি কিসের অঙ্গীকার?
উত্তর : দেশের সব মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি সাংবিধানিক অঙ্গীকার।
স্বাস্থ্যসেবা পাওয়া নারীর কী?
উত্তর : স্বাস্থ্যসেবা পাওয়া নারীর অধিকার।
বাংলাদেশের কতজন নারী পুষ্টিহীনতায় ভোগেন?
উত্তর : বাংলাদেশের শতকরা ৭০ জন নারী পুষ্টিহীনতায় ভোগেন।
নারী-পুরুষের কার্যাবলি কিভাবে নির্ধারণ করা হয়?
উত্তর : সামাজিক ভাবে।
কোন প্রক্রিয়ায় নারীকে পুরুষের সমকক্ষ করে তোলা যায়?
উত্তর : সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়ায়।
বাংলাদেশের একজন পুরুষ গড়ে প্রতিদিন কত ক্যালরি গ্রহণ করে?
উত্তর : বাংলাদেশের একজন পুরুষ গড়ে প্রতিদিন ২,২৯৯ ক্যালরি গ্রহণ করে।
বাংলাদেশের একজন নারী গড়ে প্রতিদিন কত ক্যালরি গ্রহণ করে?
উত্তর : বাংলাদেশের একজন নারী গড়ে প্রতিদিন ১৮৪৯ ক্যালরি গ্রহণ করে।
৫-১৪ বছর বয়সী মেয়েরা সমবয়সী ছেলেদের তুলনায় প্রতিদিন কত ক্যালরি কম আহার করে?
উত্তর : ৫-১৪ বছর বয়সী মেয়েরা সমবয়সী ছেলেদের তুলনায় প্রতিদিন ১১% ক্যালরি কম আহার করে।
বাংলাদেশের শতকরা কতজন নারী নিরাপদ মাতৃত্ব ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত?
উত্তর : বাংলাদেশের শতকরা ২০% নারী নিরাপদ মাতৃত্ব ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত।
সন্তানসম্ভাবা প্রত্যেক নারীর অন্ততপক্ষে কয়টি টি টি ইনজেকশন নেয়া আবশ্যক?
উত্তর : সন্তানসম্ভাবা প্রত্যেক নারীর অন্ততপক্ষে দুইটি টি টি ইনজেকশন নেয়া তা শ্যক।
কিসের জন্য মা ও নবজাতকের জীবন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে?
উত্তর : সন্তানসম্ভবা অবস্থায় মা যদি অন্ততপক্ষে দুটি টি টি ইনজেকশন না নেয় তাহলে মা ও নবজাতকের জীবন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।
সন্তানসম্ভবা মাকে কমপক্ষে কতবার ডাক্তারী পরীক্ষা করা দরকার।
উত্তর : সন্তানসম্ভবা মাকে কমপক্ষে তিনবার ডাক্তারী পরীক্ষা করা দরকার।
হাসপাতালে কাদের শয্যাসংখ্যা বেশি?
উত্তর : হাসপাতালে নারীদের তুলনায় পুরুষের শয্যাসংখ্যা বেশি।
বাংলাদেশের জন্মশাসন পদ্ধতি মূলত কারা অনুসরণ করে?
উত্তর : বাংলাদেশের জন্মশাসন পদ্ধতি মূলত নারীরা অনুসরণ করে থাকে।
বাংলাদেশের মায়েরা কেন বিকলাঙ্গ ও কম ওজনের শিশু জন্ম দেন।
উত্তর : বাংলাদেশের মায়েরা যথাযথ স্বাস্থসেবা পান না বলে তারা বিকলাঙ্গ ও কম ওজনের শিশু জন্ম দেন।
বাংলাদেশের কত শতাংশ শিশু কম ওজন নিয়ে জন্মায়?
উত্তর : বাংলাদেশের এক তৃতীয়াংশ শিশু কম ওজন নিয়ে জন্মায়।
প্রতি হাজারে জন্মের সময় কতজন শিশুর মৃত্যু হয় পুষ্টিহীনতার কারণে?
উত্তর : প্রতি হাজারে জন্মের সময় ৫ জন শিশুর মৃত্যু হয় পুষ্টিহীনতার কারণে।
ব্যক্তিক আইন বা পারিবারিক আইনের মধ্যে রয়েছে এমন ২টি অধিকার উল্লেখ কর?
উত্তর : ব্যক্তিক আইন বা পারিবারিক আইনের মধ্যে রয়েছে এমন ২টি অধিকার হলো উত্তরাধিকার ও অভিভাবকত্ব এবং সন্তান লালনপালন।
বাংলাদেশে প্রধানত কয় ধরনের ব্যক্তিক আইন প্রচলিত রয়েছে?
উত্তর : বাংলাদেশে প্রধানত ৪ ধরনের ব্যক্তিক আইন প্রচলিত রয়েছে।
বাংলাদেশে প্রচলিত ব্যক্তিক আইনগুলো উল্লেখ কর?
উত্তর : বাংলাদেশে প্রচলিত ব্যক্তিক আইনগুলো হলো : ক. মুসলিম পারিবারিক আইন; খ. হিন্দু পারিবারিক আইন; গ. বৌদ্ধ পারিবারিক আইন এবং ঘ. খ্রিস্টান পারিবারিক আইন।
মুসলিম আইনসমূহের ভিত্তি কী?
উত্তর : মুসলিম আইনসমূহের ভিত্তি হচ্ছে কুরআন শরীফ মুসলিম আইন অনুসারে বিবাহ কী?
উত্তর : মুসলিম আইন অনুসারে বিবাহ হচ্ছে চুক্তি বিশেষ, যাতে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই সুনির্দিষ্ট কতিপয় নিয়মকানুনের সমষ্টি।
ইসলামি আইন মতে, মুসলিম বিবাহের জন্য কোন শর্তাবলি প্রয়োজন?
অথবা, মুসলিম বিবাহের চারটি শর্ত কী?
উত্তর : ইসলামি আইন মতে, মুসলিম বিবাহের জন্য নিম্নলিখিত শর্তাবলি প্রয়োজন : ক. ছেলে ও মেয়ের সম্মতি; খ. দেনমোহর; গ. দু’জন পুরুষ সাক্ষী ও ঘ. বিয়ের রেজিস্টেশন।
মোহরানা কী?
উত্তর : স্বামী কর্তৃক স্ত্রীকে প্রদত্ত অর্থসম্পদ হলো মোহরানা।
দেনমোহর কাকে বলে?
উত্তর : সাধারণত বিবাহ নামক চুক্তির অনুষদরূপে যে অর্থ বা সম্পত্তি স্বামী স্ত্রীকে দিতে অঙ্গীকার করেন, তাকে দেনমোহর বলে।
মুসলিম আইনে কিসের প্রমাণ হিসেবে স্বামীর উপর দোনমোহন প্রদানের দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছে?
উত্তর : মুসলিম আইনে স্ত্রীর প্রতি মর্যাদার প্রমাণ হিসেবে স্বামীর উপর দেনমোহর প্রদানের দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছে।
দেনমোহরকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : দেনমোহরকে দু’ভাগে ভাগ করা যায়।
দেনমোহরকে কোন দু’ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : দেনমোহরকে যে দু’ভাগে ভাগ করা যায় তা হলো : ক. তাৎক্ষণিক বা আনত দেনমোহর এবং খ. বিলম্বিত দেনমোহর।
দেনমোহরের টাকা স্ত্রী কোন সময়ে দাবি করতে পারে?
উত্তর : দেনমোহরের টাকা স্ত্রী যে কোন সময়ে দাবি করতে পারে।
মুসলিম বিবাহে কোনটি বাধ্যতামূলক?
উত্তর : মুসলিম বিবাহে রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক।
কেন রেজিস্ট্রেশন প্রয়োজন?
উত্তর : বিয়ের মাধ্যমে উদ্ভূত সব ধরনের সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে আইনগত সহায়তার জন্য বিয়ের সত্যতা প্রমাণের জন্য রেজিস্ট্রেশন প্রয়োজন।
বিবাহবিচ্ছেদের পর স্ত্রী কতদিন পর্যন্ত ভরণপোষণ পাবার অধিকার রাখে?
উত্তর : বিবাহবিচ্ছেদের পর স্ত্রী ৯০ দিন পর্যন্ত ভরণপোষণ পাবার অধিকার রাখে।
প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ে কী ধরনের অপরাধ?
উত্তর : প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের আইনসম্মত ভিত্তি কী?
উত্তর : স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের আইনসম্মত ভিত্তি হলো সালিশি পরিষদের মাধ্যমে চেয়ারম্যানের দেয়া অনুমতি পত্র।
তালাক কাকে বলে?
উত্তর : বৈবাহিক সম্পর্ককে আইনসিদ্ধ উপায়ে ভঙ্গ করাকে বিবাহবিচ্ছেদ বা তালাক বলে ।
যে ব্যক্তি ফতোয়া দেন তাকে কী বলে?
উত্তর : যে ব্যক্তি ফতোয়া দেন তাকে মুফতি বলে।
অভিভাবকত্ব আইনে কাকে আইনগত অভিভাবক বলে গণ্য করে?
উত্তর : অভিভাবকত্ব আইনে পিতাকে আইনগত অভিভাবক বলে গণ্য
মুসলিম আইনে মৃত ব্যক্তির সম্পত্তির প্রধান উত্তরাধিকারী হিসাবে কয়জনের মধ্যে সম্পদ বণ্টন করা হয়?
উত্তর : মুসলিম আইনে মৃত ব্যক্তির সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হিসেবে পাঁচজনের মধ্যে সম্পদ বণ্টন করা হয়।
মুসলিম আইনে কোন পাঁচজন মৃত ব্যক্তির সম্পতির প্রধান উত্তরাধিকারী?
উত্তর : মুসলিম আইনে পিতা, মাতা, স্বামী বা স্ত্রী ছেলে ও মেয়ে এই পাঁচজন মৃত ব্যক্তির সম্পত্তির প্রধান উত্তরাধিকারী।
মুসলিম উত্তরাধিকার আইনে মৃতের যদি সন্তান থাকে তাহলে স্বামীর পরিত্যক্ত সম্পত্তিতে কয় আনার অংশীদার?
উত্তর : মুসলিম উত্তরাধিকার আইনে মৃতের যদি সন্তান থাকে তাহলে স্বামীর পরিত্যক্ত সম্পত্তিতে দুই আনার অংশীদার।
মুসলিম উত্তরাধিকারী আইনে মৃতের স্ত্রী, সন্তান না থাকলে স্বামীর পরিত্যক্ত সম্পত্তিতে কয় আনার অংশীদার?
উত্তর : মুসলিম উত্তরাধিকারী আইনে মৃতের স্ত্রী, সন্তান না থাকলে স্বামীর পরিত্যক্ত সম্পত্তিতে চার আনার অংশীদার।
হিন্দু আইনে বিবাহ কী? :
উত্তর : হিন্দু আইনে বিবাহ একটি পবিত্র ধর্মীয় বন্ধন।
বাংলাদেশে বর্তমানে কয় ধরনের হিন্দু বিবাহ প্রচলিত আছে?
উত্তর : বাংলাদেশে বর্তমানে দুই ধরনের হিন্দু বিবাহ প্রচলিত আছে।
কোন দুই ধরনের হিন্দু বিবাহ প্রচলিত রয়েছে?
উত্তর : ব্রাহ্ম বিবাহ ও আসুর বিবাহ এই দুই ধরনের হিন্দু বিবাহ বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচলিত রয়েছে।
সকল বর্ণের হিন্দুদের মধ্যে কোন বিবাহ সবচেয়ে বেশি প্রচলিত?
উত্তর : সকল বর্ণের হিন্দুদের মধ্যে ব্রাহ্ম বিবাহ সবচেয়ে বেশি প্রচলিত।
হিন্দু নারীদের বিবাহ কী?
উত্তর : হিন্দু নারীদের বিবাহ হচ্ছে নিয়তি।
হিন্দুধর্মে বিবাহে নারীদের সম্মতি নেয়া হয় কী?
উত্তর : হিন্দুধর্মে বিবাহে নারীদের সম্মতি নেয়া বাধ্যতামূলক নয়।
হিন্দু বিবাহ কিসের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়?
উত্তর : হিন্দু বিবাহ মন্ত্রপাঠের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়।
ভারত কত সালে হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রেশন আইন প্রণয়ন ও সংস্কার করে?
উত্তর : ভারত ১৯৫৫ সালে হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রেশন আইন প্রণয়ন ও সংস্কার করে।
বাংলাদেশে কেন হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রেশন আইন প্রণয়ন করা হয় নি?
উত্তর : বাংলাদেশে হিন্দু সমাজপতিদের বিরোধিতার জন্য হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রেশন আইন প্রণীত হয়নি।
কত তারিখে ঢাকায় হিন্দু বিবাহ আইনের প্রয়োজনীয়তা শীর্ষক সেমিনার হয়?
উত্তর : ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে ঢাকায় হিন্দু বিবাহ আইনের প্রয়োজনীয়তা শীর্ষক সেমিনার হয়।
হিন্দু বিবাহ আইনের প্রয়োজনীয়তা শীর্ষক সেমিনার কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
উত্তর : হিন্দু বিবাহ আইনের প্রয়োজনীয়তা শীর্ষক সেমিনার ঢাকায় সিরডাপ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
হিন্দু বিধবা আইন কত সালে হয়?
উত্তর : হিন্দু বিধবা আইন ১৮৫৬ সালে হয় ।
“প্রচলিত নিয়মে হিন্দু বিবাহ নেহাতই একটি আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।” উক্তিটি কারা করেন?
উত্তর : “প্রচলিত নিয়মে হিন্দু বিবাহ নেহাতই একটি আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।” উক্তিটি হিন্দু বিবাহ আইনের প্রয়োজনীয়তা” শীর্ষক সেমিনারের বক্তাদের।
হিন্দু আইনে বিবাহবিচ্ছেদের প্রচলন আছে কী?
উত্তর : হিন্দু আইনে বিবাহবিচ্ছেদের প্রচলন নেই।
মুসলিম আইনে একজন পুরুষের সর্বোচ্চ কয়টি বিয়ের অনুমতি রয়েছে?
উত্তর : মুসলিম আইনে একজন পুরুষের সর্বোচ্চ ৪টি বিয়ের অনুমতি রয়েছে
হিন্দু মেয়েদের অভিভাবক কে?
উত্তর : হিন্দু মেয়েদের অভিভাবক পিতা।
হিন্দু আইনে মেয়েদের বিয়ের আগে পর্যন্ত ও বিয়ের সব খরচ কার?
উত্তর : হিন্দু আইনে মেয়েদের বিয়ের আগে পর্যন্ত ও বিয়ের সব খরচ পিতার ।
কোন পদ্ধতিতে হিন্দু আইনে মূলত তিন প্রকার অভিভাবকত্ব স্বীকৃত?
উত্তর : সনাতন পদ্ধতিতে হিন্দু আইনে মূলত তিন প্রকার অভিভাবকত্ব স্বীকৃত।
সনাতন পদ্ধতিতে হিন্দু আইনে কয়প্রকার অভিভাবকত্ব স্বীকৃত?
উত্তর : সনাতন পদ্ধতিতে হিন্দু আইনে তিন প্রকার অভিভাবকত্ব স্বীকৃত।
সনাতন পদ্ধতির অভিভাবকত্ব তিনটি উল্লেখ কর।
উত্তর : সনাতন পদ্ধতিতে অভিভাবকত্ব তিনটি নিম্নরূপ : ১. স্বাভাবিক অভিভাবকত্ব; ২. পিতার জীবদ্দশায় উইল দ্বারা নিযুক্ত ব্যক্তির অভিভাকত্ব এবং ৩. ১৯৮০ সালের ‘গার্ডিয়ানস এন্ড ওয়ার্ডস অ্যাক্ট’ অনুযায়ী আদালত কর্তৃক
নিযুক্ত ব্যক্তির অভিভাবকত্ব।
স্বাভাবিক অভিভাবকত্ব কী?
উত্তর : স্বাভাবিক অভিভাবকত্ব হচ্ছে হিন্দু সন্তানের প্রধান অভিভাবক বাবা। মায়ের অধিকার বাবার পরে।
হিন্দু আইনে সন্তান দত্তক নেয়ার অধিকার কার রয়েছে।
উত্তর : হিন্দু আইনে সন্তান দত্তক নেয়ার অধিকার পিতার রয়েছে।
বাংলাদেশে উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে কয়টি আইন মেনে চলা হয়?
উত্তর : বাংলাদেশে উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে দুইটি আইন মেনে চলা হয়।
বাংলাদেশে হিন্দু উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে কোন দুটি আইন মেনে চলা হয়?
উত্তর : বাংলাদেশে হিন্দু উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে যে দুটি আইন মেনে চলা হয় তা হলো : ১। দায়ভাগ ও ২। মিতক্ষরা।
বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে উত্তরাধিকারের কোন আইন মান্য করা হয়?
উত্তর : বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে উত্তরাধিকারের ক্ষেত্র দায়ভাগ আইন মান্য করা হয়।
স্ত্রীধন নারীর কেমন সম্পত্তি?
উত্তর : স্ত্রীধন নারীর নিজস্ব সম্পত্তি।
স্ত্রীধন কাকে বলে?
উত্তর : যেসব সম্পত্তিতে মহিলারা সম্পূর্ণ স্বত্বের অধিকারী তাকে স্ত্রীধন বলে।
ভারতে কোন আইন পাসের মাধ্যমে পিতার মৃত্যুর পর সম্পত্তিতে পুত্র ও কন্য সমান অংশীদার?
উত্তর : ভারতে ‘Hindu Disposition of Property Act’ তে পুত্র ও কন্য সমান অংশীদার।
খ্রিস্টানগণ সাধারণত কয় সম্প্রদায়ে বিভক্ত?
উত্তর : খ্রিস্টানগণ সাধারণত দুই সম্প্রদায়ে বিভক্ত।
খ্রিস্টানগণ কোন দুই সম্প্রদায়ে বিভক্ত?
উত্তর : খ্রিস্টানগণ যে দুই সম্প্রদায়ে বিভক্ত তা হলো : ১. ক্যাথলিক সম্প্রদায় এবং ২. প্রটেস্টান্ট সম্প্রদায়।
বাংলাদেশে কোন সম্প্রদায়ভুক্ত খ্রিস্টান বেশি বসবাস করে?
উত্তর : বাংলাদেশে ক্যাথলিক সম্প্রদায়ভুক্ত খ্রিস্টান বেশি বসবাস করে।
খ্রিস্টানগণ কোনটি দ্বারা পরিচালিত হয়?
উত্তর : খ্রিস্টানগণ ‘ কোড অব ক্যানন ল’ দ্বারা পরিচালিত হয়।
খ্রিস্টান আইনে বিবাহ কী?
উত্তর : খ্রিস্টান আইনে বিবাহ হচ্ছে একটি পবিত্র ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান এবং একটি চুক্তিবিশেষ।
কোনটি অনুসারে খ্রিস্টান বিবাহ সম্পাদিত হয়?
উত্তর : ১৮৭২ সালের ‘খ্রিস্টান বিবাহ আইন’ এর ৬ নং অনুচ্ছেদ অনুসারে খ্রিস্টান বিবাহ সম্পাদিত হয়।
খ্রিস্টান ধর্মে বিবাহকে এককথায় কী বলে গণ্য করা যায়?
উত্তর : খ্রিস্টান ধর্মে বিবাহকে এককথায় দুই পক্ষের আচারনবিধি বলে গণ্য করা যায়।
খ্রিস্টান বিবাহে কোনটি অনুযায়ী দু’জন ব্যক্তির সাক্ষীতে স্বামী ও স্ত্রী উভয়কেই একে অপরের প্রতিশ্রুতি পাঠ করতে হয়?
উত্তর : খ্রিস্টান বিবাহে ১৯৭২ সালের খ্রিস্টান বিবাহ আইনের ৯ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী দু’জন ব্যক্তির সাক্ষীতে স্বামী ও স্ত্রী উভয়কেই একে অপরের প্রতি প্রতিশ্রুতি পাঠ করতে হয়।
খ্রিস্টান বিবাহের যে কোন দুটি শর্ত উল্লেখ কর।
উত্তর : খ্রিস্টান বিবাহের দুটি শর্ত হলো : ১. খ্রিস্টান বিবাহের রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক। ২. এ. বিবাহে বর ও কনে উভয়ের সম্মতি থাকতে হবে।
খ্রিস্টান আইনে কোন বিবাহ একেবারেই নিষিদ্ধ?
উত্তর : খ্রিস্টান আইনে বহুবিবাহ একেবারেই নিষিদ্ধ।
খ্রিস্টান আইনে বিবাহবিচ্ছেদের প্রচলন আছে কী?
উত্তর : খ্রিস্টান আইনে বিবাহবিচ্ছেদের প্রচলন আছে।
কোনটির অধীনে খ্রিস্টান স্বামী বা স্ত্রী বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটাতে পারে?
উত্তর : ১৮৬৯ সালের ‘তালাক আইন’ বা ‘বিবাহবিচ্ছেদ আইন’ এর অধীনে খ্রিস্টান স্বামী বা স্ত্রী বিবাহবিচ্ছেদ ঘটাতে পারে।
১৮৬৯ সালের তালাক আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের খ্রিস্টানগণ বৈবাহিক সম্পর্ক ছিন্ন করার জন্য কয় রকমের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে?
উত্তর : ১৮৬৯ সালের তালাক আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের খ্রিস্টানগণ বৈবাহিক সম্পর্ক ছিন্ন করার জন্য মূলত তিন রকমের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে।
বাংলাদেশের খ্রিস্টানগণ বৈবাহিক সম্পর্ক ছিন্ন করার জন্য কোন তিন রকমের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে?
উত্তর : বাংলাদেশের খ্রিস্টানগণ বৈবাহিক সম্পর্ক ছিন্ন করার জন্য যে তিন রকমের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে সেগুলো হলো : ১. বিবাহ বিচ্ছেদ; ২. বিবাহ বাতিল এবং ৩. জুডিশিয়াল সেপারেশন।
খ্রিস্টান আইনে স্ত্রীর ভরণপোষণের দায়িত্ব কার?
উত্তর : খ্রিস্টান আইনে স্ত্রীর ভরণপোষণের দায়িত্ব স্বামীর।
কোন আইন দ্বারা খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সম্পত্তির উত্তরাধিকারী নিয়ন্ত্রিত হয়?
উত্তর : ১৯২৫ সালের আইন’- এর দ্বারা খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সম্পত্তির উত্তরাধিকারী নিয়ন্ত্রিত হয়।
পারিবারিক আইনের প্রয়োগ প্রত্যেক নাগরিকের ক্ষেত্রে তার অনুসৃত ধর্মমতেই হওয়া উচিত উক্তিটি কার?
উত্তর : পারিবারিক আইনের প্রয়োগ প্রত্যেক নাগরিকের ক্ষেত্রে তার অনুসৃত ধর্মমতেই হওয়া উচিত উক্তিটি বৌদ্ধ বিহার সচিব সুধানন্দ মাহাথিরের।
বৌদ্ধধর্ম মতে বিবাহ কী?
উত্তর : বৌদ্ধ ধর্মমতে বিবাহ হলো নারী ও পুরুষের মধ্যে একটি ধর্মীয় আচার বা সংস্কার যার ভিত্তিতে উভয়ের বন্ধন সামাজিক স্বীকৃতি পায়।
বৌদ্ধ বিবাহ কিভাবে সম্পন্ন হয়?
উত্তর : বৌদ্ধ বিবাহ দুই পক্ষের অভিভাবকের সম্মতিতে সম্পন্ন হয়।
বৌদ্ধধর্মে বিবাহ কী হিসেবে বিবেচিত হয়?
উত্তর : বৌদ্ধধর্মে বিবাহ একটি স্থায়ী ব্যবস্থা হিসেবে বিবেচিত হয়।
বৌদ্ধ স্ত্রী কখনোই কোনটির জন্য আদালতে আবেদন করতে পারবে না?
উত্তর : বৌদ্ধ স্ত্রী কখনোই বিবাহবিচ্ছেদের জন্য আদালতে আবেদন করতে পারবে না।
কোন ধর্মে স্ত্রীকে স্বামীর ভরণপোষণে দেয়ার কোন প্রথা নেই?
উত্তর : বৌদ্ধধর্মে স্ত্রীকে স্বামীর ভরণপোষণে দেয়ার কোন প্রথা নেই।
অভিন্ন পারিবারিক আইন মানে কী?
উত্তর : অভিন্ন পারিবারিক আইন মানে সকল ধর্মীয় সম্প্রদায় একই আইন দ্বারা পরিচালিত হবেন।
উত্তর : বাংলাদেশে নারী নির্যাতন প্রতিরোধে ১৯৮৩ সালে প্রথম ‘নারী নির্যাতন আইন’ প্রণীত হয়
ধর্ষণ কী?
উত্তর : জোরপূর্বক যৌনসঙ্গম কাজই হচ্ছে ধর্ষণ যা জঘন্য অপরাধ হিসেবে বিবেচ্য।
ইভটিজিং কী?
১৯৮০ সালের ‘যৌতুক নিরোধ আইন’ কেন প্রণীত হয়?
উত্তর : ১৯৮০ সালের ‘যৌতুক নিরোধ আইন ‘ বিবাহে যৌতুক গ্রহণ ও প্রদান নিরোধকল্পে প্রণীত হয়।
যৌতুক নিরোধ আইনে’ যে কোন ধরনের যৌতুক আদানপ্রদান কী ধরনের অপরাধ বলে গণ্য হবে?
উত্তর : ‘যৌতুক নিরোধ আইনে’ যে কোন ধরনের যৌতুক আদানপ্রদান শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে গণ্য হবে। এর বাংলাদেশে নারী নির্যাতন প্রতিরোধে কত সালে প্রথম নারী নির্যাতন আইন’ প্রণীত হয়।
উত্তর : মেয়েদের প্রতি কুমন্তব্য করে উত্ত্যক্ত ও মানসিক নির্যাতন করাকে ইভটিজিং বলে
বাংলাদেশে কত সালে ‘এসিড অপরাধ দমন আইন’ হয়?
উত্তর : বাংলাদেশে ২০০২ সালের ১৩ মার্চ জাতীয় সংসদে ‘এসিড অপরাধ দমন আইন’ পাস হয়।
অংশগ্রহণ কী?
উত্তর : অংশগ্রহণ হচ্ছে কোন কর্মকাণ্ডে যুক্ত বা সম্পৃক্ত হওয়া।
সাধারণভাবে রাজনৈতিক অংশগ্রহণ কী?
উত্তর : সাধারণভাবে রাজনৈতিক অংশগ্রহণ হচ্ছে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণ।
সাধারণভাবে রাজনীতিতে নারীর অংশগ্রহণের বিষয়টিকে কয়ভাবে বিবেচনা করা হয়?
উত্তর : সাধারণভাবে রাজনীতিতে নারীর অংশগ্রহণের বিষয়টিকে চারভাবে বিবেচনা করা হয়।
কে প্রথম উন্নয়ন প্রচেষ্টায় নারীর অংশ গ্রহণের মাত্রা চিহ্নিত করেন?
উত্তর : অর্থনীতিবিদ ইস্টার বজেরাম (Ester Boserup) প্রথম উন্নয়ন প্রচেষ্টায় নারীর অংশগ্রহণের মাত্রা চিহ্নিত করেন।
বাংলাদেশের সংবিধানের কত নং ধারায় সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনের প্রত্যেকটি পর্যায়ে নারী-পুরুষ এর সম
অধিকারের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর : বাংলাদেশের সংবিধানের ১০,২৭, ২৮ (১) (২) (৩) (৪) এবং ২৯ (১) নং ধারায় সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনের প্রত্যেকটি পর্যায়ে নারী-পুরুষ এর সম অধিকারের কথা বলা হয়েছে।

খ-বিভাগ

প্রশ্ন॥১॥’জেন্ডার প্রেক্ষিতে অর্থনেতিক ব্যবস্থায় নারীর অবস্থান কেমন?
প্রশ্ন৷২।লিঙ্গভিত্তিক শ্রম বিভাজন কী?
প্রশ্ন॥৩॥পিতৃতান্ত্রিক সমাজ কী?
প্রশ্ন॥৪॥পিতৃতান্ত্রিক সমাজের বৈশিষ্ট্য কী?
প্রশ্ন॥৫॥নারীর অধস্তনতার কারণ পিতৃতন্ত্র- সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৬॥পিতৃতন্ত্র উদ্ভবের কারণ কী?
প্রশ্ন॥৭॥পিতৃতান্ত্রিক মূল্যবোধ নারীর ক্ষমতায়নের অন্তরায়- সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন।৮।পুরুষতন্ত্র বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন॥৯॥পুরুষতন্ত্র উদ্ভবের কারণসমূহ কী কী?
প্রশ্ন॥১০৷নারীর ক্ষমতায়নের স্তরগুলো কী কী?
প্রশ্ন৷ ১১৷৷কিভাবে নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা যায়?
প্ৰশ্ন৷৷১২৷৷নারীর ক্ষমতায়নে নেতিবাচক সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়া দায়ী- সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷১৩৷৷নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥১৪৷নারীর ক্ষমতায়নে ধর্মীয় বাধাসমূহ কী?
প্রশ্ন॥১৫৷নারীর ক্ষমতায়নে রাজনৈতিক বাধাসমূহ কী কী?
প্রশ্ন॥১৬৷নারীর ক্ষমতায়নে সামাজিক বাধাসমূহ কী কী?
প্ৰশ্ন৷ ১৭৷৷বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে নারীর রাজনীতির নিহিতার্থ সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷১৮৷৷নারী ক্ষমতায়নে শিক্ষার ভূমিকা কী?
প্রশ্ন৷১৯৷৷বাংলাদেশের নারীদের সামাজিক অবস্থা কেমন?
প্ৰশ্ন৷২০৷বাংলাদেশের সমাজব্যবস্থায় নারীর অধস্তনের বিভিন্ন দিকগুলো কী কী?
প্ৰশ্ন৷৷২১৷৷নারীর ক্ষমতায়নে অর্থনৈতিক বাধাসমূহ কী কী?
প্ৰশ্ন৷৷২২৷প্রাইভেট ও পাবলিক কী?
প্রশ্ন৷৷২৩৷৷নারীর দ্বৈত ভূমিকা বলতে কী বুঝ?
প্ৰশ্ন৷২৪৷৷স্ত্রীধন বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন৷২৫৷দেনমোহর কী?
প্ৰশ্ন৷৷২৬৷৷অভিন্ন পারিবারিক আইনের মূল বিষয়গুলো লিখ।
প্ৰশ্ন৷৷২৭৷৷রাজনৈতিক অংশগ্রহণ কী?
প্ৰশ্ন৷৷২৮৷৷ইতিবাচক সামাজিকীকরণ কী?
প্ৰশ্ন৷৷২৯৷৷নারীর নেতিবাচক সামাজিকীকরণ বলতে কী বুঝ?
প্ৰশ্ন৷৩০৷৷নারীর অধস্তনতার সামাজিক কারণসমূহ আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৩১৷৷পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় নারীর অবস্থান কী?
প্রশ্ন৷৩২৷নারীর মর্যাদা কী?
প্রশ্ন৷৩৩৷৷আইন ও রাজনীতিতে নারীর অবস্থান নির্ণয় কর।
প্ৰশ্ন৷৩৪৷ইসলামি শিক্ষা ব্যবস্থায় নারীর মর্যাদা সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৩৫৷ইসলামে স্ত্রী হিসেবে নারীর মর্যাদা কেমন?
প্ৰশ্ন৷৩৬৷ ইসলামে ‘মা’ হিসেবে নারীর মর্যাদা সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৩৭৷৷ ইসলাম ধর্মে নারীর অধিকার ও মর্যাদা সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৩৮৷৷ইসলামে বিবাহের ক্ষেত্রে নারীর অধিকার সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৩৯৷৷ ইসলামি আইনে নারীর দেনমোহর সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৪০৷৷ ইসলাম ধর্মে নারী নেতৃত্ব সম্পর্কে কী কী বলা হয়েছে?
প্রশ্ন৷৪১৷৷ খ্রিস্টান ধর্মে নারীর অবস্থা সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৷৪২৷৷ বৌদ্ধ ধর্মে নারীর অবস্থান সংক্ষেপে আলোচনা কর ।
প্ৰশ্ন৷৪৩৷৷ হিন্দু ধর্মে নারীর অবস্থান সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷৷৪৪৷৷ হিন্দু নারীদের সম্পত্তিতে কী অধিকার প্রদান করা হয়েছে?
প্ৰশ্ন৷৪৫৷৷ হিন্দু ও খ্রিস্টান আইনে নারীর কী কী অধিকার রয়েছে?
প্ৰশ্ন৷৷ ৪৬৷৷ নারীর অদৃশ্য অবদান কী?
প্ৰশ্ন৷॥৪৭৷ বাংলাদেশের নারীর অংশ কেমন?
প্ৰশ্ন৷৷ ৪৮৷৷ নারীর প্রতি সহিংসতার স্বরূপ সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৪৯৷৷নির্যাতন কী?
প্ৰশ্ন৷৫০৷নারীনির্যাতনের প্রকারভেদ সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৫১।নারীনির্যাতন বন্ধের উপায়সমূহ কী কী?
প্ৰশ্ন৷৷৫২৷৷ নারীনির্যাতন রোধ কল্পে বিভিন্ন বাধাসমূহ সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷৫৩৷৷ নারী নির্যাতনে বাল্যবিবাহ সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৫৪৷৷ ইভ টিজিং নারী নির্যাতনের একটি অন্যতম ধরন’ সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৫৫॥ নারীর শারীরিক নির্যাতন সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৫৬৷ বর্তমানে বাংলাদেশে নারীদের প্রতি যে ভয়াবহ নির্যাতন চলছে তা সংক্ষেপে বর্ণনা কর।
প্ৰশ্ন৷৷৫৭৷৷ বাংলাদেশে নারী নির্যাতন বৃদ্ধির কারণসমূহ বর্ণনা কর।
প্ৰশ্ন৷৫৮৷ নারী নির্যাতন রোধে বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত পদক্ষেপসমূহ সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৷৫৯। যৌতুক প্রথা বলতে কী বুঝ?
প্ৰশ্ন৷৷৬০৷৷ আমাদের সমাজে যৌতুকের কারণ আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৬১৷৷ নারী নির্যাতনে যৌতুক প্রথা সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৬২৷৷ নারী নির্যাতনে এসিড নিক্ষেপের বর্ণনা দাও।
প্ৰশ্ন৷৬৩৷ নারী নির্যাতন প্রক্রিয়া সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৷৬৪৷৷ যৌন হয়রানি কী?
প্ৰশ্ন৷৬৫৷পতিতাবৃত্তি বলতে কী বুঝ?
প্ৰশ্ন৷৬৬৷গৃহশ্রমিক কাকে বলে?
প্ৰশ্ন৷৬৭৷পর্ণোগ্রাফী কী?

গ-বিভাগ

প্রশ্ন॥১॥পিতৃতান্ত্রিক সমাজের বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর ।
প্রশ্ন॥২॥নারীর অধস্তনতার কারণ হিসেবে পিতৃতন্ত্রের দায়বদ্ধতা আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৩৷৷বাংলাদেশের সমাজব্যবস্থায় নারীদের অধীনতার কারণ আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৪॥পিতৃতন্ত্র উদ্ভবের কারণসমূহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৫॥নারীর প্রতি সহিংসতার স্বরূপ সম্পর্কে আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৬॥বাংলাদেশে ইসলাম ধর্ম মতে নারীদের আইনগত অধিকার সম্পর্কে আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৭॥হিন্দু ধর্ম মতে নারীর আইনগত অধিকার আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷॥৮॥বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে নারীর রাজনীতির নিহিতার্থ বা বাস্তবতা আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৯॥ইসলাম ধর্মে নারীর অধিকার ও মর্যাদা সম্পর্কে আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥১০৷৷বাংলাদেশে প্রচলিত মুসলিম আইন অনুসারে নারীদের আইনগত অধিকার সম্পর্কে আলোচনা কর ।
প্ৰশ্ন৷৷১১৷৷নারীর সামাজিক মর্যাদা ব্যাখ্যা কর।
প্ৰশ্ন৷৷১২৷৷সামাজিকীকরণ কী?সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়ায় নারীকে কিভাবে অধস্তন করে রেখেছে?
প্ৰশ্ন৷১৩৷৷ পিতৃতান্ত্রিক সমাজ কি? ইহার বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷১৪৷ পিতৃতন্ত্র বলতে কি বুঝ? নারীর অধস্তনতার কারণ হিসেবে পিতৃতন্ত্রের দায়বদ্ধতা বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৷১৫৷ পিতৃতন্ত্রের উদ্ভবের কারণসমূহ আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৷১৬৷৷ বাংলাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নারীর অবস্থান বর্ণনা কর।
প্রশ্ন॥১৭৷৷ বাংলাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নারীদের অবস্থান উন্নয়নের জন্য কী কী নীতি গ্রহণ করা প্রয়োজন? আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৷১৮৷৷ বাংলাদেশে মুসলিম ও হিন্দুধর্ম মতে নারীদের আইনগত অধিকার সম্পর্কে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷১৯৷৷ বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে নারীর ধর্মভিত্তিক রাজনীতির নিহিতার্থ আলোচনা কর ।
প্ৰশ্ন৷৷২০৷৷সাম্প্রতিক নারী মুক্তি আন্দোলন এবং নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত পদক্ষেপসমূহ মূল্যায়ন কর।
প্ৰশ্ন।২১।বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়নে প্রধানসীমাবদ্ধতা ও প্রতিকারসমূহ আলোচনা কর।

প্রশ্ন৷৷২২৷৷ বিভিন্ন ধর্মে নারীর অবস্থা বর্ণনা কর। ইসলাম ধর্মে নারীর অধিকার ও মর্যাদা সম্পর্কে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷২৩৷৷ নির্যাতন কী? নারী নির্যাতন সম্পর্কে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৷২৪৷৷নারী নির্যাতন বলতে কি বুঝ? নারী নির্যাতনের প্রকারভেদ আলোচনা কর। বাংলাদেশে নারী নির্যাতন বৃদ্ধির কারণসমূহ বর্ণনা কর।
প্রশ্ন৷৷২৫৷নারী নির্যাতনের ব্যাপক রূপ কি? নারী নির্যাতনের প্রক্রিয়াসমূহ আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৷২৬৷নারী নির্যাতনের প্রক্রিয়া ও বিশেষত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৷২৭৷৷৷নারী নির্যাতনের উপর একটি প্রবন্ধ লিখ ।
অথবা,নারী নির্যাতনের উপর একটি প্রবন্ধ রচনা কর।
অথবা,নারী নির্যাতনের বিশদ বর্ণনা দাও।
অথবা,কিভাবে সমাজে নারী নির্যাতন করা হয়? বিবরণ দাও।

প্ৰশ্ন৷৷২৮৷৷বর্তমানে বাংলাদেশে নারীদের প্রতি যে ভয়াবহ নির্যাতন চলছে তা বর্ণনা কর।
প্ৰশ্ন৷৷২৯৷৷ নারী নির্যাতন বন্ধের উপায়সমূহ কী কী? বাংলাদেশ সরকার নারী নির্যাতন রোধে কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে? নারী নির্যাতন বন্ধে প্রতিবন্ধকতাসমূহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন ৩০৷যৌন হয়রানি কী? যৌন হয়রানি সম্পর্কে আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷৩১৷৷বিভিন্ন উৎপাদন ব্যবস্থায় বিভিন্ন যুগে নারীদের অবস্থান আলোচনা কর ।
প্ৰশ্ন৷৩২৷৷বাংলাদেশের নারীদের সামাজিক অবস্থা আলোচনা কর ।
প্ৰশ্ন৷৩৩৷৷বাংলাদেশের নারীর আইনগত অধিকার সম্পর্কে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৩৪ ৷৷শিক্ষাক্ষেত্রে নারীর অবস্থান বর্ণনা কর।
প্ৰশ্ন৷৩৫৷ আইন ও সালিশি কেন্দ্রের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য আলোচনা কর।

পরবর্তী পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে হোয়াটস্যাপ করুন: 01979786079

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*