দ্বিতীয় অধ্যায় উপাত্ত উপস্থাপন

ক-বিভাগ

পরিসংখ্যানিক উপায়ে কোনো গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করতে হলে গবেষককে কী সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা রাখতে হবে?
উত্তর : পরিসংখ্যানিক উপায়ে কোনো গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করতে হলে গবেষককে পরিসংখ্যানের কতিপয় মৌলিক বিষয় সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা রাখতে হবে ।
Population এর আভিধানিক অর্থ কী?
উত্তর : Population এর আভিধানিক অর্থ জনসংখ্যা ।
Population কী?
উত্তর : পরিসংখ্যানে কতকগুলো নির্দিষ্ট বা অসীম তথ্যের সমাহার বা একত্রিকরণই হলো Population
তথ্যবিশ্ব বা সমগ্রক কাকে বলা হয়?
উত্তর : কোনো সুনির্দিষ্ট বিষয়বস্তুর অন্তর্গত সবকটি উপাদানকে তথ্যবিশ্ব বা সমগ্রক বলা হয়।
তথ্যবিশ্বের একক কাকে বলে?
উত্তর : নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যের অন্তর্গত প্রত্যেকটি বস্তু বা উপাদানকে তথ্যবিশ্বের একক বলে।
তথ্যবিশ্ব বা সমগ্রককে কয় ভাগে বিভক্ত করা যায়?
উত্তর : তথ্যবিশ্ব বা সমগ্রককে দু’ভাগে বিভক্ত করা যায়
তথ্যবিশ্ব বা সমগ্রককে কোন দু’ভাগে বিভক্ত করা যায়?
উত্তর : তথ্যবিশ্ব বা সমগ্রককে যে দু’ভাগে বিভক্ত করা যায় তাহলো : ১. সসীম তথ্যবিশ্ব ও ২. অসীম তথ্যবিশ্ব ।
সসীম তথ্যবিশ্ব কাকে বলে?
উত্তর : যদি কোনো তথ্যবিশ্বে বা সমগ্রকে একটি নির্দিষ্টসংখ্যক একক বা উপাদান থাকে যা সহজে গণনাযোগ্য হয় তবে তাকে সসীম তথ্যবিশ্ব বলে।
অসীম তথ্যবিশ্ব কাকে বলা হয়?
উত্তর : যদি কোনো তথ্যবিশ্বে বা সমগ্রকে অনির্দিষ্ট সংখ্যক একক বা উপাদান থাকে যা সহজে গণনা করা সম্ভব হয় না তাকে অসীম তথ্যবিশ্ব বলা হয় ।
যা পরিবর্তনশীল তা কী নামে পরিচিত?
উত্তর : যা পরিবর্তনশীল তা চলক নামে পরিচিত।
পরিমাণগত বা গুণগত বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে চলককে কয় ভাগে বিভক্ত করা হয়?
উত্তর : পরিমাণগত বা গুণগত বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে চলককে প্রধানত দু’ভাগে বিভক্ত করা হয় ।
পরিমাণগত বা গুণগত বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে চলককে প্রধানত কোন দু’ভাগে বিভক্ত করা হয়?
উত্তর : পরিমাণগত বা গুণগত বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে চলককে প্রধানত যে দু’ভাগে বিভক্ত করা হয় তাহলো :
ক. পরিমাণগত চলক ও খ. গুণগত চলক।
পরিমাণগত চলক কাকে বলে?
উত্তর : যে বৈশিষ্ট্য পরিমাপ করা যায় এবং সংখ্যা দ্বারা প্রকাশ করা যায়, তাকে পরিমাণগত চলক বলে ।
সংখ্যাত্মক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে পরিমাণবাচক চলককে কয়ভাগে বিভক্ত করা যায়?
উত্তর : সংখ্যাত্মক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে পরিমাণবাচক চলককে আবার দু’ভাগে বিভক্ত করা যায় ।
গুণগত চলক কাকে বলে?
উত্তর : যে বৈশিষ্ট্য পরিমাপ করা যায় না এবং সংখ্যা দ্বারা প্রকাশ করা যায় না তাকে গুণগত চলক বলে।
প্রধানত চলককে সংখ্যার ভিত্তিতে কয়ভাগে ভাগ করা হয়?
উত্তর : প্রধানত চলককে সংখ্যার ভিত্তিতে তিনভাগে ভাগ করা হয়।
প্রধানত চলককে সংখ্যার ভিত্তিতে কোন তিনভাগে ভাগ করা হয়?
উত্তর : প্রধানত চলককে সংখ্যার ভিত্তিতে যে তিনভাগে ভাগ করা হয় তাহলো : ১. এক চলক, ২. দ্বি-চলক, ৩. বহু চলক।
এক চলক তথ্য কাকে বলা হয়?
উত্তর : একটিমাত্র বৈশিষ্ট্য নির্দেশক তথ্যকে এক চলক তথ্য বলা হয় ।
কোনো চলকের মূলকে পরিবর্তন করাকে কী বলা হয়?
উত্তর : কোনো চলকের মূলকে পরিবর্তন করাকে চলকের মূলের পরিবর্তন বলা হয় ।
চলকের মাপনীর পরিবর্তন কাকে বলা হয়?
উত্তর : কোনো স্থির সংখ্যা দ্বারা ভাগ বা গুণ করে চলকের মানগুলোকে পরিবর্তন করাকে চলকের মাপনীর পরিবর্তন বলা হয় ।
কিসের জন্য চলকের মূল ও মাপনীর পরিবর্তন করা হয়?
উত্তর : সাধারণত চলকের মানগুলোকে সংক্ষিপ্তকরণের জন্য চলকের মূল ও মাপনীর পরিবর্তন করা হয় ।
কোন চলকের মানগুলোর জন্য কী একত্রে ব্যবহার করা যায়?
উত্তর : কোন চলকের মানগুলোর জন্য মূল ও মাপনী একত্রে ব্যবহার করা যায়।
পরিমাপন কাকে বলা হয়?
উত্তর : তথ্যবিশ্বের বিভিন্ন একককে পরিমাপ করার পদ্ধতির নামকে পরিমাপন বলা হয়।
পরিমাপনকে কয়ভাগে বিভক্ত করা হয়?
উত্তর : পরিমাপনকে চারভাগে বিভক্ত করা হয়।
কিসের উপর ভিত্তি করে পরিমাপনকে চারভাগে বিভক্ত করা হয়?
উত্তর : মাপনীর উপর ভিত্তি করে পরিমাপনকে চারভাগে বিভক্ত করা হয় ।
পরিসংখ্যান পদ্ধতির মূল ও প্রথম পদক্ষেপ কী?
উত্তর : পরিসংখ্যান পদ্ধতির মূল ও প্রথম পদক্ষেপই হলো তথ্য সংগ্রহকরণ ।
পরিসংখ্যান কী?
উত্তর : পরিসংখ্যান হলো সংখ্যাভিত্তিক তথ্য সংগ্রহ, উপস্থাপন, বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যাসহ কোনো বিষয় সম্পর্কে সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর হাতিয়ার।
তথ্য বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : তথ্য বলতে সাধারণত কোনো বিষয়ের উপর বিশষ জ্ঞান লাভের জন্য সংগৃহীত খবরাদিকে বুঝায়।
পরিসংখ্যান তথ্য বা উপাত্তের বৈশিষ্ট্যগুলো লিখ।
উত্তর : পরিসংখ্যান তথ্য বা উপাত্তের বৈশিষ্ট্য হলো : ক. সংখ্যাত্মক বিবৃতির মাধ্যমে তথ্য বা উপাত্ত নির্দেশিত হয়।
খ. তথ্য বা উপাত্তগুলো পারস্পরিক সম্পর্কে সম্পর্কিত হয় । গ. তথ্য বা উপাত্ত কোনো বিষয়ের উপর বিশেষ জ্ঞান লাভের জন্য সংগৃহীত হয়।
তথ্য সংগ্রহের উৎস ও পদ্ধতির ভিত্তিতে পরিসংখ্যান তথ্যাদিকে কয়ভাবে দেখা যায়?
উত্তর : তথ্য সংগ্রহের উৎস ও পদ্ধতির ভিত্তিতে পরিসংখ্যান তথ্যাদিকে সাধারণত দুইভাবে দেখা যায় ।
মাধ্যমিক বা মূলজ তথ্য কাকে বলা হয়?
উত্তর : যে সকল তথ্য সরাসরি উৎস বা মূল হতে সংগৃহীত নয় এবং অন্যকোনো উদ্দেশ্যে সংগৃহীত তথ্য হতে প্রয়োজনমত সংগ্রহ করা হয়, তাকে মাধ্যমিক বা মূলজ তথ্য বলা হয় ।
পরিসংখ্যানে বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহের জন্য কয়টি পদ্ধতির ব্যবহার দেখা যায়?
উত্তর : পরিসংখ্যানে বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহের জন্য প্রধানত দুটি পদ্ধতির ব্যবহার দেখা যায় ।
প্রাথমিক বা মৌলিক পদ্ধতি অনুসারে অনুসন্ধানকারী কীভাবে তথ্যাদি সংগ্রহ করে থাকে?
উত্তর : প্রাথমিক বা মৌলিক পদ্ধতি অনুসারে অনুসন্ধানকারী নিজে বা তার মনোনীত ব্যক্তির মাধ্যমে অথবা অন্য কোনো উপায়ে তথ্যের মূল বা উৎস হতে তথ্যাদি সংগ্রহ করে থাকে ।
মাধ্যমিক পদ্ধতি কাকে বলা হয়?
উত্তর : তথ্য সংগ্রহের এ ধরনের পদ্ধতিতে সরাসরি তথ্যের উৎস বা মূল হতে তথ্য সংগৃহীত হয় না বলে একে মাধ্যমিক পদ্ধতি বলা হয়।
বিভিন্ন ধরনের মাধ্যমিক তথ্য কীভাবে সংগ্রহ করা হয়?
উত্তর : বিভিন্ন ধরনের মাধ্যমিক তথ্য সাধারণত রিপোর্ট বা পুস্তিকা আকারে প্রকাশিত বিভিন্ন সংস্থা, স্থানীয় সংবাদদাতা, গবেষণাগার, লাইব্রেরি ইত্যাদি হতে সংগ্রহ করা হয় ।
মাধ্যমিক তথ্য কাকে বলে?
উত্তর : যে সকল তথ্য সরাসরি উৎস বা মূল হতে সংগৃহীত নয় এবং অন্যকোনো উদ্দেশ্যে সংগৃহীত তথ্য হতে প্রয়োজনমতো সংগ্রহ করা হয় তাকে মাধ্যমিক তথ্য বলে।
অনুসন্ধানকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানসমূহ কীসের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করে থাকেন?
উত্তর : অনুসন্ধানকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানসমূহ তার গবেষণা কার্যক্রম সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ
করে থাকেন।
প্রশ্নমালা কাকে বলা হয়?
উত্তর : পরিসংখ্যান অনুসন্ধান বা সমস্যার ক্ষেত্রে তথ্য সংগ্রহের জন্য তথ্য বিষয়ক বিভিন্ন সম্ভাব্য উত্তর প্রদত্ত প্রশ্নাবলি সম্বলিত যথোপযুক্ত তালিকাকে প্রশ্নমালা বলা হয়।
প্রশ্নমালার প্রধান লক্ষ্য কী?
উত্তর : তথ্যকে সঠিক ও নির্ভুলভাবে সংগ্রহ করাই একটি উপযুক্ত ও স্বার্থক প্রশ্নমালার প্রধান লক্ষ্য।
যে কোনো প্রশ্নমালার কয়টি অংশ থাকে?
উত্তর : যে কোনো প্রশ্নমালার প্রধানত দুটি অংশ থাকে ।
প্রশ্নমালা তৈরি করার সময় কী সামনে রেখে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে তৈরি করা হয়?
উত্তর : প্রশ্নমালা তৈরি করার সময় অনুসন্ধানকারীর কতিপয় লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে তৈরি করা হয় ।
অনুসন্ধান ক্ষেত্র হতে তথ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্যে কয় প্রকার প্রশ্নমালা তৈরি করা হয়?
উত্তর : অনুসন্ধান ক্ষেত্র হতে তথ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্যে দু’প্রকার প্রশ্নমালা তৈরি করা হয়।
পরিসাংখ্যিক তথ্য কয় প্রকারের হয়ে থাকে?
উত্তর : পরিসাংখ্যিক তথ্য মূলত দু’প্রকারের হয়ে থাকে।
তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতিকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতিকে দুইভাগে ভাগ করা যায় ।
অপ্রকাশিত উৎস কী?
উত্তর : বিভিন্ন অফিসে সংরক্ষিত রেকর্ড ফাইল যা অপ্রকাশিত অবস্থায় পড়ে থাকে তাই হলো অপ্রকাশিত উৎস।
তথ্যকে প্রধানত কয়টি উপায়ে প্রক্রিয়াকরণ করা হয়?
উত্তর : তথ্যকে প্রধানত দুটি উপায়ে প্রক্রিয়াকরণ করা হয়।
পরিসাংখ্যিক সারণি বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : পরিসাংখ্যিক সারণি বলতে একটি নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যের প্রেক্ষিতে একজাতীয় একক সমূহের মানগুলোকে একটি
শ্রেণির মধ্যে সাজিয়ে উপস্থাপন বা প্রক্রিয়াকরণকে বুঝায়।
পরিসাংখ্যিক সারণি কয় ধরনের হয়ে থাকে?
উত্তর : পরিসাংখ্যিক সারণি তিন ধরনের হয়ে থাকে ।
কীসের উপর শ্রেণিকরণের ভিত্তি নির্ভর করে?
উত্তর : সংগৃহীত তথ্যাদির প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্যের উপরই শ্রেণিকরণের ভিত্তি নির্ভর করে।
গণসংখ্যা বলতে কাকে বুঝায়?
উত্তর : গণসংখ্যা বলতে সাধারণত কোনো নির্দিষ্ট সময়ে বা নির্দিষ্ট পরিসরে কোনো বিষয় বা ঘটনা কতবার সংঘটিত হয় এটিকে বুঝায় ।
সংখ্যাত্মক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে গণসংখ্যা নিবেশনকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : সংখ্যাত্মক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে গণসংখ্যা নিবেশনকে দু’ভাগে ভাগ করা যায় ।
দর্শন’ প্রকাশনী লিমিটেড
শ্রেণিবন্ধ গণসংখ্যা নিবেশনকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : শ্রেণিবদ্ধ গণসংখ্যা নিবেশনকে দু’ভাগে ভাগ করা যায় ।
গণসংখ্যা নিবেশনের মাধ্যমে কী পরিমাপ নির্ণয় করা সহজ হয়?
উত্তর : গণসংখ্যা নিবেশনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের পরিসংখ্যানিক পরিমাপ নির্ণয় করা সহজ হয়।
গণসংখ্যা নিবেশনের মাধ্যমে কী বাদ দেওয়া যায়?
উত্তর : গণসংখ্যা নিবেশনের মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় তথ্য বাদ দেওয়া যায়।
সমব্যাপ্তি শ্রেণি কাকে বলা হয়?
উত্তর : প্রত্যেকটি শ্রেণির ব্যাপ্তি যদি একই সমান হয় অর্থাৎ এক বা একের অধিক শ্রেণি যদি একই শ্রেণিব্যাপ্তি গ্রহণ
করে তখন তাদেরকে সমব্যাপ্তি শ্রেণি বলা হয় ।
ক্রমযোজিত গণসংখ্যা নিবেশন কয় ধরনের হয়ে থাকে?
উত্তর : ক্রমযোজিত গণসংখ্যা নিশেন দু’ধরনের হয়ে থাকে।
সরল সারণি কাকে বলা হয়?
উত্তর : কোনো অনুসন্ধানের মাধ্যমে সংগৃহীত উপাত্তসমূহকে একটি মাত্র সাধারণ বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে সারণি তৈরি
করা হলে তাকে সরল সারণি বলা হয়।
কোনো অনুসন্ধান হতে সংগৃহীত তথ্যসমূহকে কীসের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়?
উত্তর : কোনো অনুসন্ধান হতে সংগৃহীত তথ্যসমূহকে মূলত শ্রেণিকরণ, সারণিকরণ, গণসংখ্যা নিবেশন ও চিত্রের
মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়।
তথ্যসমূহকে চিত্রের মাধ্যমে করভাবে উপস্থাপন করা হয়?
উত্তর : তথ্যসমূহকে চিত্রের মাধ্যমে দু’ভাবে উপস্থাপন করা হয় ।
নকশার মাধ্যমে তথ্যকে কীভাবে উপস্থাপন করা যায়?
উত্তর : নকশার মাধ্যমে তথ্যকে খুব সহজে ও সুবিধাজনক অবস্থায় উপস্থাপন করা যায়।
মানচিত্র ব্যবহৃত হয়ে থাকে কেন?
উত্তর : ভৌগোলিক তথ্যসমূহকে তুলনা করার জন্য মানচিত্র ব্যবহৃত হয়ে থাকে ।
পরিসংখ্যানিক মানচিত্র বা কার্টোগ্রাম কাকে বলা হয়?
উত্তর : কোনো এলাকায় বা দেশের মানচিত্রে পরিসংখ্যানিক তথ্যসমূহকে সাংকেতিক চিহ্ন বা প্রতীকের মাধ্যমে উপস্থাপন করার পর যে মানচিত্র পাওয়া যায়, তাকে পরিসংখ্যানিক মানচিত্র বা কার্টোগ্রাম বলা হয়।
কার্টোগ্রামে কী উপস্থাপন করা হয়?
উত্তর : কার্টোগ্রামে একই জাতীয় তথ্য স্থানভিত্তিক উপস্থাপন করা হয়।
লেখ বা চিত্র কোথায় আঁকতে হয়?
উত্তর : লেখ বা চিত্র ছক কাগজে আঁকতে হয়।
ছক কাগজ কাকে বলা হয়?
উত্তর : সমান আয়তনের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বর্গক্ষেত্র বিশিষ্ট কাগজকে ছক কাগজ বলা হয় ।
আয়তলেখ কাকে বলা হয়?
উত্তর : যদি কোনো লেখচিত্র একটি অনুভূমিক রেখার উপর লম্বালম্বিভাবে অংকিত ও পরস্পর সংযুক্ত আয়তক্ষেত্রের
ক্ষেত্রফল দ্বারা প্রকাশ করা যায়, তাকে আয়তলেখ বলা হয় ।
কীভাবে গণসংখ্যা বহুভুজ তৈরি করা হয়?
উত্তর : গণসংখ্যা নিবেশনের প্রত্যেকটি শ্রেণিকে এর মধ্যবিন্দু ও গণসংখ্যা দ্বারা উপস্থাপন করে গণসংখ্যা বহুভুজ
তৈরি করা হয় ।
কীভাবে গণসংখ্যা রেখা অংকন করা হয়?
উত্তর : গণসংখ্যা বহুভুজের অনিয়ম বা বক্রতাসমূহকে মুক্ত হস্ত রেখা (Free hand curve) দ্বারা মসৃণ (Smooth) করে কার্ডের সাহায্যে গণসংখ্যা রেখা অংকন করা হয়।
কালীন সারি কাকে বলে?
উত্তর : সময়ের পরিবর্তনের সাপেক্ষে যদি কোনো চলকের মানসমূহের পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয়, তবে তাকে কালীন
সারি বলে।

খ-বিভাগ

প্রশ্না।০১।সারণিবদ্ধকরণ বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন।০২।সারণিবদ্ধকরণের সুবিধা লিখ ।
প্রশ্ন॥০৩৷ একটি আদর্শ সারণির বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর।
প্রশ্নঃ০৪ ॥ সারণি প্রস্তুতির নিয়মাবলির বিবরণ দাও ।
প্রশ্ন।০৫।প্রশ্নাতক শ্রেণিবদ্ধকরণের সংজ্ঞা দাও ।
প্রশ্ন॥০৬॥ শ্রেণিবদ্ধকরণের উদ্দেশ্য লিখ ।
প্রশ্না।০৭। শ্রেণিবদ্ধকরণের বৈশিষ্ট্য লিখ ।
প্রশ্নঃ০৮ শ্রেণিবদ্ধকরণের সুবিধা কী?
প্রশ্ন৷০৯৷’ শ্রেণিবদ্ধকরণ প্রক্রিয়ার বহির্ভুক্ত পদ্ধতির বিবরণ দাও।
প্রশ্ন॥১০।গণসংখ্যা নিবেশন বলতে কী বুঝ?
প্ৰশ্ন৷১১৷ গণসংখ্যা নিবেশনের বৈশিষ্ট্য লিখ ।
প্রশ্ন॥১২৷ গণসংখ্যা নিবেশন গুরুত্বপূর্ণ কেন?
প্রশ্ন॥১৩॥ গণসংখ্যা নিবেশনের প্রস্তুতপ্রণালি লিখ ।
প্রশ্ন৷১৪।নিম্নের উপাত্ত থেকে ৫ শ্রেণিব্যাপ্তি নিয়ে একটি গণসংখ্যা সারণি প্রস্তুত কর :
৪৯, ৩০, ৩৫, ৫৯, ৫১, ৪৮, ৪২, ৩৮, ৪০, ৫০, ৬৫, ৩৫, ৪১, ৪৭, ৫১, ৪৬, ৬০, ৫৮, ৬৬, ৩৮, ৪২, ৪৯, ৩৩, ৩৫, ৪৮, ৫৩, ৪২, ৪৭, ৫৩, ৫২।

প্রশ্ন ১৫॥ গণসংখ্যা নিবেশনের উদাহরণ দাও।
প্রশ্ন॥১৬৷ · উপাত্তের লেখচিত্র উপস্থাপন বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন॥১৭৷ শ্রেণিবদ্ধকরণের প্রয়োজনীয়তা কী?

গ-বিভাগ

প্রশ্ন৷০১। একটি আদর্শ সারণিবদ্ধকরণে কী কী বিষয়গুলো আবশ্যক?
প্রশ্নঃ০২৷ সারণি কত প্রকার ও কী কী আলোচনা কর ।
প্রশ্ন।০৩।শ্রেণিবদ্ধকরণের সংজ্ঞা দাও? শ্রেণিবদ্ধকরণের প্রকারভেদ আলোচনা কর
প্রশ্ন৷০৪॥ শ্রেণিবদ্ধকরণের উদ্দেশ্য ও প্রয়োজনীয়তা আলোচনা কর ।
প্রশ্ন॥০৫॥ শ্রেণিসীমার অন্তর্ভুক্ত পদ্ধতির বর্ণনা দাও ।
প্রশ্ন ॥০৬॥ শ্রেণিব্যাপ্তির প্রকারভেদ আলোচনা কর ।
প্রশ্ন।০৭। গণসংখ্যা নিবেশন কাকে বলে? গণসংখ্যা নিবেশনের গুরুত্ব লিখ ।
প্রশ্ন।০৮। গণসংখ্যা নিবেশনের প্রস্তুত প্রণালি আলোচনা কর ।
প্রশ্ন॥০৯। নিম্নে ৫০ জন ছাত্রের সাপ্তাহিক ব্যয় দেয়া হলো। শ্রেণিব্যবধান ৫ ধরে উপাত্তগুলোর গণসংখ্যা বিন্যাস তৈরি কর এবং প্রাপ্ত গণসংখ্যা নিবেশনটি যথাযথ লেখচিত্রে উপস্থাপন কর ।

প্রশ্ন॥১০ নিমের সংখ্যাগুলো থেকে সমান শ্রেণিব্যাপ্তিসহ ছয়টি শ্রেণিবিশিষ্ট একটি গণসংখ্যা নিবেশন প্রস্তুত কর এবং
এর ভিত্তিতে গণসংখ্যা বহুভুজ অঙ্কন কর :

প্রশ্ন১১ আয়তলেখ কী? নিম্নের উপাত্ত হতে একটি আয়তলেখ অংকন কর।

পরবর্তী পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে হোয়াটস্যাপ করুন: 01979786079

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*