ঐকতান : কবিতা, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ক-বিভাগ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম-মৃত্যু কত?
উত্তর : ১৮৬১, ৭মে (২৫ বৈশাখ ১২৬৮)-১৯৪১, ৭ আগস্ট (২২ শ্রাবণ, ১৩৪৮)।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে পারিবারিক নর্মাল স্কুলে ভর্তি হয়েছিলেন?
উত্তর: ১৯৩৮ সালে।
তিনি কত বছর বয়সে ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য বিলেত যান?
উত্তর: সতেরো বছর (১৮৭৮)।
উত্তর : ১৯১৩ সালে।
রবীন্দ্রনাথ কোন কাব্যের জন্য নোবেল পুরস্কার পান?
উত্তর: ‘গীতাঞ্জলি’ (Song’s Offerings)
‘গীতাঞ্জলি’ কাব্যটি Song’s Offering’s নামে তিনি কার সাথে অনুবাদ করেন?
উত্তর : W. B Yeats এর সাথে।
মাত্র পনেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোন কাব্যটি রচনা করেন?
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান?
উত্তর: ‘বনফুল’।
উত্তর : “হিন্দু মেলার উপহার’।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রথম কোন কবিতাটি রচনা করেন?
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যের সংখ্যা কত?
উত্তর : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যের সংখ্যা ৫৬টি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যনাট্যের সংখ্যা কত?
উত্তর : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যনাট্যের সংখ্যা ১৯টি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গানের সংখ্যা কত?
উত্তর : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গানের সংখ্যা ২২৩২ টি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোনগুলোকে শেষ জীবনের প্রিয়া বলে আখ্যায়িত করেছেন?
উত্তর : তাঁর অঙ্কিত চিত্রাবলীকে (অঙ্কিত চিত্রাবলীর সংখ্যা প্রায় ২০০০)।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কাজী নজরুল ইসলামকে কোন রচনাটি উৎসর্গ করেছিলেন?
উত্তর : ‘বসন্ত’ গীতিনাট্য।
কাজী নজরুল ইসলাম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে কোন রচনাটি উৎসর্গ করেছিলেন?
উত্তর : ‘সঞ্চিতা’ কাব্য।
বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের প্রেক্ষিতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোন প্রথা চালু করেন?
উত্তর : রাখি বন্ধন প্রথা।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ‘গুরুদেব’ উপাধি প্রদান করে কে?
উত্তর : মহাত্মা গান্ধী।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ‘বিশ্বকবি’ উপাধি প্রদান করে কে?
উত্তর : ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায়।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ‘ভারত রত্ন’ উপাধি প্রদান করে কে?
উত্তর : ত্রিপুরার রাজা।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছদ্মনাম কী?
উত্তর : ভানুসিংহ ঠাকুর।
ব্রিটিশ সরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ‘নাইট ছড’ উপাধি প্রদান করে কখন?
উত্তর : ১৯১৫ সালে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৯ সালে ‘নাইটহুড’ উপাধি প্রত্যাখ্যান করেন কেন?
উত্তর: জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের জন্য।
কোন দুটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিশেষ অবদান আছে?
উত্তর : শান্তিনিকেতন’ ও ‘বিশ্বভারতী’ বিশ্ববিদ্যালয়।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষ লেখা কাব্যের নাম কী?
উত্তর : “শেষ লেখা”।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “শেষ লেখা” কাব্যের শেষ কবিতার নাম কী?
উত্তর : ১৫ সংখ্যক কবিতা (তিনি কবিতার নামকরণ করে যেতে পারেননি)।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “শেষ লেখা” কাব্যের শেষ কবিতার প্রথম দুই/তিন উল্লেখ কর।
উত্তর : “তোমার সৃষ্টির পথ রেখেছ আকীর্ণ করি/ বিচিত্র ছলনাজালে/ হে ছলনাময়ী!”
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “শেষ লেখা” কাব্যের শেষ কবিতাটি কখন রচনা করেন?
উত্তর : ৩০ জুলাই, ১৯৪১, সকাল সাড়ে নয়টা (কবি কবিতাটি মুখে মুখে বলেছিলেন এবং ইন্দিরা দেবী তা লিখে নেন)।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কয়েকটি উপন্যাসের নাম লেখ।
উত্তর : চোখের বালি, নৌকা ডুবি, গোরা, চতুরঙ্গ, ঘরে বাইরে, যোগাযোগ, শেষের কবিতা।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কয়েকটি প্রবন্ধ গ্রন্থের নাম লেখ।
উত্তর : আত্মশক্তি, ভারতবর্ষ, সাহিত্য, বিচিত্র প্রবন্ধ, আধুনিক সাহিত্য, প্রাচীন সাহিত্য, লোক সাহিত্য, স্বদেশ, সাহিত্যের পথে,
সভ্যতার সংকট।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটগল্প কয় খণ্ডে বিভক্ত?
উত্তর : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটগল্প ৪ খণ্ডে বিভক্ত।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কয়েকটি আত্মজীবনী গ্রন্থের নাম লেখ।
উত্তর : ছেলেবেলা, জীবনস্মৃতি, আত্মপরিচয়, গল্প-স্বল্প।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কয়েকটি ভ্রমণকাহিনির নাম লেখ।
উত্তর : ইউরোপবাসীর পত্র, রাশিয়ার চিঠি, পারস্যে, জাপান যাত্রী।
ঐকতান’ কবিতাটি কোন কাৰ্যগ্রন্থের অন্তর্গত?
উত্তর : “জন্মদিনে।”
‘ঐকতান’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : সম্মিলিত সুর।
ঐকতান’ কবিতার প্রথম চরণ কী?
উত্তর : ‘বিপুলা এ পৃথিবীর কতটুকু জানি।’
ঐকতান’ কবিতার শেষ চরণ কী?
উত্তর: ‘তোমারে করিব নমস্কার।’
কবি কোন সম্বন্ধে কতটুকু জানার কথা বলেছেন?
উত্তর : বিপুলা পৃথিবী।
দেশে দেশে কী আছে?
উত্তর : নগর, রাজধানী।
কী কী কবির অগোচরে রয়ে গেছে বলে আক্ষেপ করেন?
উত্তর : মানুষের কত কীর্তি, নদী-গিরি-সিন্ধু-মরু, জীব এবং তরু।
বিশাল বিশ্বের অতিক্ষুদ্র কোণে কবির কী পড়ে থাকে?
উত্তর : কবির মন।
কবি কী কুড়িয়ে আনেন?
উত্তর : চিত্রময়ী বর্ণনার বাণী।
ডিঙ্কালব্ধ ধনে কবি কী পুরণ করে নেন?
উত্তর : আপনার মনের জ্ঞানের দীনতা।
কবি নিজেকে কোথাকার কবি বলেছেন?
উত্তর : পৃথিবীর কবি।
কবির বহুতক ডাক কোথায় পৌঁছালো না?
উত্তর : স্বরসাধনায় ।
কৰির মন কীভাবে পূর্ণতা পায়?
উত্তর : কল্পনায় অনুমানে।
নিঃশব্দ নীলিমায় অশ্রুত কে গান করে?
উত্তর : দুর্গম তুষারগিরি।
কবির অন্তরে বার বার কে নিমন্ত্রণ পাঠায়?
উত্তর : অশ্রুত যে গান গায় (দুর্গম তুষারগিরি)।
অজ্ঞাত তারা কোথায় দেখা যায়?
উত্তর : দক্ষিণমেরুর ঊর্ধ্বে
উত্তর : দক্ষিণমেরুর ঊর্ধ্বে অজ্ঞাত যে তারা।
প্রকৃতির ঐকতানে কারা সামিল হয়েছে?
অর্ধরাত্রে কবির অনিমেষ চোখে অপূর্ব আলোকের স্পর্শ করে কে?
উত্তর : নানা কবি।
কবি কাদের সঙ্গ পান?
উত্তর : নানা কবির।

কবি গীত ভারতীয় প্রসাদ লাভ করে কীভাবে?
উত্তর : কবিদের সঙ্গ লাভ করে আনন্দ ভোগের মাধ্যমে।
কবির মতে কার কোনো পরিমাপ নেই?
উত্তর : সবচেয়ে দুর্গম যে মানুষ আপন অন্তরে।
কবির চলার পথে কী বাঁধা হয়ে আছে?
উত্তর : কবির বেড়াগুলো।
কিসের উপর ভর করে সমস্ত সংসার চলছে?
উত্তর : চাষির হালে, তাঁতির তাঁতে, জেলের জালে।
কবি কোথায় বসে আছেন বলে উল্লেখ করেছেন?
উত্তর : সমাজে উচ্চ মঞ্চে সংকীর্ণ বাতায়নে।
কবি মাঝে মাঝে কোথায় গিয়েছিলেন?
উত্তর : ও পাড়ার ধারে।
কবির কোথায় প্রবেশ করার শক্তি ছিল না?
উত্তর : পাড়ার ভিতরে।
কবির মতে গানের পসরা কীভাবে ব্যর্থ হয়?
উত্তর : জীবনে জীবন যোগ না হলে।
কবি কেন নিন্দার কথা এবং তাঁর সুরের অপূর্ণতা মেনে নিয়েছেন?
উত্তর : পাড়াগাঁয়ের সাথে যোগাযোগ না থাকার কারণে।
কবির কী বিচিত্র পথে গেলেও কী বিচিত্রগামী হয়নি?
উত্তর : কবির কবিতা ।
কবি কোন ধরনের কবির বাণী শোনার জন্য কান পেতে আছেন?
উত্তর : কৃষাণের কর্ম এবং কথার সাথে যাঁর আত্মীয়তা আছে।
কবি কোন ধরনের কবির খোঁজে আছেন?
উত্তর : সাহিত্যের আনন্দের ডোজে কবি যা দিতে পারেননি, এসব যে কবি দিতে পারবেন তার খোঁজে।
কবি নতুন কবিদের কোন বিষয়গুলো পূর্ণ করে দেয়ার কথা বলেছেন?
উত্তর : যা এতদিন অন্য কবিদের অনাহারে, অবহেলায় পড়েছিল সে বিষয়গুলো।
কবি কাঁদের বার বার নমস্কার করেছেন?
উত্তর: গুণীদের।
উত্তর : পর্বত, পাহাড়।
“গিরি’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: সাগর।
তরু’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: গাছপালা, বৃক্ষ।
‘সিন্ধু’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: বই, পুস্তক।

‘গ্রহ’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর :সুরের বা গানের সাধনায়।
“ভিক্ষালব্ধ’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ভিক্ষা করে লাভ করা।
“স্বরসাধনায়’ শব্দের অর্থ কী?
‘ধরিত্রী’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘ধরিত্রী’ শব্দের অর্থ পৃথিবী।
“তুষারগিরি’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: বরফে আচ্ছাদিত পাহাড়।
‘নীলিমা’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : আকাশ।
‘নিখিল’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : বিশ্ব, পৃথিবী।
‘সর্বত্র’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : সব জায়গাঁ।
“উচ্চমঞ্চে’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : উচ্চ আসনে।
‘বাতায়নে’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : জানালায়।
‘প্রাঙ্গণ’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : উঠান।
‘সর্বত্রগামী’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : সব জায়গায় গমন করতে পারে এমন।
‘শরিক’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : অংশীদার।
‘উবারি’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : উদ্‌গার করে।
‘মুক’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: বোবা, ভাষাহীন।
‘খ্যাতি’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘খ্যাতি’ শব্দের অর্থ যশ, সুনাম।

খ-বিভাগ

প্রশ্ন॥১॥বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সম্পর্কে তোমার মতামত দাও।
প্রশ্ন॥২॥ ‘ঐকতান’ কবিতার সারমর্ম লিখ।
প্রশ্না।৩।।“ঐকতান” বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
প্রশ্ন।৪।“জ্ঞানের দীনতা এ আপনার মনে পূরণ করিয়া লই যত পারি ভিক্ষালব্ধ ধনে।” -বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
প্ৰশ্ন॥৫॥“আমি পৃথিবীর কবি সেথা তার যত উঠে ধ্বনি আমার বাঁশির সুরে সাড়া তার জাগিবে তখনি এ স্বরসাধনায় পৌছিল না বহুতর ডাক, রয়ে গেছে ফাঁক।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্না।৬।“মাঝে মাঝে গেছি আমি ওপাড়ার প্রাঙ্গণের ধারে, ভিতরে প্রবেশ করি সে শক্তি ছিল না একেবারে।” —কবি ‘ওপাড়া’ বলতে কোন পাড়াকে বুঝিয়েছেন এবং কবি সেখানে প্রবেশ করেননি কেন?
প্রশ্ন॥৭॥ “প্রাণহীন এ দেশেতে গানহীন যেথা চারিধার অবজ্ঞার তাপে শুষ্ক নিরানন্দ সেই মরুভূমি রসে পূর্ণ করি দাও তুমি।” –কবি কোন প্রসঙ্গে কেন এমন বলেছেন?
প্রশ্ন।৮।যে আছে মাটির কাছাকাছি, সে কবির বাণী লাগি কান পেতে আছি।” -কবি এ-জাতীয় কবিদের জন্য কেন অপেক্ষায় আছেন?
প্রশ্ন॥৯॥ ভবিষ্যতের কবিদের কাছে কবির প্রত্যাশা কী?
প্রশ্ন।১০।“আমার কবিতা জানি আমি, গেলেও বিচিত্র পথে হয় নাই সে সর্বত্রগামী।” – কবি কেন এমন বলেছেন?
প্রশ্ন॥১১॥ “বিশাল বিশ্বের আয়োজন, মন মোর জুড়ে থাকে অতি ক্ষুদ্র তারি এক কোণ।”—ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন৷১২॥ ‘যেথা পাই চিত্রময়ী বর্ণনার বাণী
কড়াইয়া আনি।’—কবি কোথা থেকে কী বস্তু কীভাবে কুড়িয়ে আনেন?

প্রশ্ন॥১৩৷ ‘অতি ক্ষুদ্র অংশে তার সম্মানের চিরনির্বাসনে সমাজের উচ্চ মঞ্চে বসেছি সংকীর্ণ বাতায়নে।’— কবি কেন এমন বলেছেন?
প্রশ্ন॥১৪৷ ‘জীবনে জীবন যোগ করা না হলে কৃত্রিম পণ্যে ব্যর্থ হয় গানের পসরা।’— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।১৫।ঐকতান’ কবিতায় কবির উপলব্ধি কী?
প্রশ্ন॥১৬॥ “আমি পৃথিবীর কবি সেথা তার যত উঠে ধ্বনি আমার বাঁশির সুরে সাড়া তার জাগিবে তখনি এ স্বরসাধনায় পৌছিল না বহুতর ডাক, রয়ে গেছে ফাঁক।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥১৭৷ “কল্পনায় অনুমানে ধরিত্রীর মহা ঐকতান কত না নিস্তব্ধ ক্ষণে পূর্ণ করিয়াছে মোর প্রাণ।”— বিশ্লেষণ কর।
প্রশ্ন।১৮।“প্রাণহীন এ দেশেতে গানহীন যেথা চারিধার অবজ্ঞার তাপে শুষ্ক নিরানন্দ সেই মরুভূমি রসে পূর্ণ করি দাও তুমি।”— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।১৯।“তোমার খ্যাতিতে তারা পায় যেন আপনারই খ্যাতি আমি বারংবার তোমারে করিব নমস্কার।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন৷২০৷ “সত্য মূল্য না দিয়ে সাহিত্যের খ্যাতি করা চুরি, ভালো নয়, ভালো নয় নকল সে শৌখিন মজদুরি।”— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥২১॥ “সাহিত্যের আনন্দের ভোজে, নিজে যা পারি না দিতে, নিত্য আমি থাকি তারি খোঁজে। – ব্যাখ্যা কর।

গ-বিভাগ

প্রশ্ন॥১॥ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ঐকতান’ কবিতার মূলবক্তব্য তোমার নিজের ভাষায় লিখ।
প্রশ্ন।২।‘ঐকতান’ কবিতায় বিধৃত রবীন্দ্রনাথের
জগৎ ও জীবনবোধের স্বরূপ আলোচনা কর।

প্রশ্না।৩। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিরচিত ‘ঐকতান’ কবিতা অবলম্বনে কবির সাহিত্যসাধনা সম্পর্কে আলোকপাত কর।
প্রশ্ন॥৪॥ ‘ঐকতান’ কবিতায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কাব্য সাধনার যে অসম্পূর্ণতার কথা বলেছেন, সে সম্পর্কে তোমার মতামত ব্যক্ত কর।
প্রশ্ন।৫।ঐকতান’ কবিতায় কবি সাধারণ মানুষের যে জয়গান গেয়েছেন তার পরিচয় দাও।

পরবর্তী পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে হোয়াটস্যাপ করুন: 01979786079

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*