একরাত্রি : গল্প, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ক-বিভাগ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম-মৃত্যু কত?
উত্তর : জন্ম ১৮৬১, ৭ মে (২৫ বৈশাখ ১২৬৮), মৃত্যু: ১৯৪১, ৭ আগস্ট (২২ শ্রাবণ, ১৩৪৮)।
বিশ্বকবির পিতা, মাতা এবং পিতামহের নাম কী?
উত্তর : পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর, মাতা সারদা দেবী, পিতামহের নাম প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাবা-মায়ের কততম সন্তান?
উত্তর : চতুর্দশ সন্তান এবং অষ্টম পুত্র।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পারিবারিক পদবী কী ছিল।
উত্তর : কুশারী।
কবি কার সাথে প্রথম ইংল্যান্ডে গিয়েছিলেন?
উত্তর : মেজো ভাই সত্যেন্দ্রনাথের সাথে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান?
উত্তর : ১৯১৩ সালে।
রবীন্দ্রনাথ কোন কাব্যের জন্য নোবেল পুরস্কার পান?
উত্তর : ‘গীতাঞ্জলি’ (Song’s Offering’s ) ।
‘গীতাঙ্কলি’ কাব্যে কতটি গান এবং কবিতা আছে?
উত্তর : ১৫৭টি।
‘গীতাঞ্জলি’ কাব্যটি Song’s Offering’s নামে তিনি কার সাথে অনুবাদ করেন?
উত্তর : W. B. Yeats এর সাথে।
মাত্র পনেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোন কাব্যটি রচনা করেন?
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রথম কোন কবিতাটি রচনা করেন?
উত্তর : হিন্দু মেলার উপহার’।
বিশ্বকবি তাঁর কোন কবিতাটিকে ছোটবেলার ‘মেঘদূত’ নামে অভিহিত করেছেন?
উত্তর : বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এলো বান।’
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যের সংখ্যা কত?
উত্তর : ৫৬টি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যনাট্যের সংখ্যা কত?
উত্তর : ১৯টি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গানের সংখ্যা কত?
উত্তর : ২২৩২টি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোনগুলোকে শেষ জীবনের প্রিয়া বলে আখ্যায়িত করেছেন?
উত্তর : তাঁর অঙ্কিত চিত্রাবলীকে (অঙ্কিত চিত্রাবলীর সংখ্যা প্রায় ২০০০)।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কাজী নজরুল ইসলামকে কোন রচনাটি উৎসর্গ করেছিলেন?
উত্তর : ‘বসন্ত’ গীতিনাট্য।
কাজী নজরুল ইসলাম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে কোন রচনাটি উৎসর্গ করেছিলেন?
উত্তর : ‘সঞ্চিতা’ কাব্য।
বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের প্রেক্ষিতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোন প্রথা চালু করেন?
উত্তর : রাখিবন্ধন প্রথা।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ‘গুরুদেব’ উপাধি প্রদান করে কে?
উত্তর : মহাত্মা গান্ধী।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ‘বিশ্বকবি’ উপাধি প্রদান করে কে?
উত্তর : ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায়।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ‘ভারত রত্ন’ উপাধি প্রদান করে কে?
উত্তর : ত্রিপুরার রাজা।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছদ্মনাম কী?
উত্তর : ভানুসিংহ ঠাকুর।
ব্রিটিশ সরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ‘নাইট হুড’ উপাধি প্রদান করে কখন?
উত্তর : ১৯১৫ সালে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৯ সালে ‘নাইটহুড’ উপাধি প্রত্যাখ্যান করেন কেন?
উত্তর : জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের জন্য।
কোন দুটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিশেষ অবদান আছে?
উত্তর : ‘শান্তিনিকেতন’ ও ‘বিশ্বভারতী’ বিশ্ববিদ্যালয় ।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শান্তিনিকেতন কোথায়?
উত্তর : শাস্তিপুরের বোলপুরে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কতসালে কার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন?
উত্তর : ১৮৮৩ সালে যশোরের ভবতারিণী দেবীর সাথে।
বিশ্বকবির বাড়িতে ভবতারিণী দেবীর নাম কী রাখা হয়?
উত্তর : মৃণালিনী দেবী।
শান্তিনিকেতনে কৰি কখন থেকে স্থায়ীভাবে বসবাস আরম্ভ করেন?
উত্তর : ১৯০১ সাল থেকে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক স্থাপিত বিদ্যালয়ের নাম কী?
উত্তর : ব্রহ্মচর্যাশ্রম।
রবীন্দ্রনাথের প্রথম লেখা উপন্যাসের নাম কী?
উত্তর : রবীন্দ্রনাথের প্রথম লেখা উপন্যাসের নাম ‘করুণা’।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম লেখা ছোটগল্পের নাম কী?
উত্তর : ভিখারিণী (মোট গল্প ১১৯)।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম প্রকাশিত প্রবন্ধগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর : ‘বিবিধ প্রসঙ্গ’ (১৮৮৩)।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম প্রকাশিত নাটকের নাম কী?
উত্তর : ‘বাল্মীকি প্রতিভা’।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্রজবুলি ভাষায় কোন কাব্যটি রচনা করেন?
উত্তর : ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী’।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষ লেখা কাব্যের নাম কী?
উত্তর : “শেষ লেখা”।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “শেষ লেখা” কাব্যের শেষ কবিতার নাম কী?
উত্তর : ১৫ সংখ্যক কবিতা (তিনি কবিতার নামকরণ করে যেতে পারেননি)।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “শেষ লেখা” কাব্যের শেষ কবিতার প্রথম দুই/তিন উল্লেখ কর।
উত্তর : “তোমার সৃষ্টির পথ রেখেছ আকীর্ণ করি/ বিচিত্র ছলনাজালে/ হে ছলনাময়ী!”
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “শেষ লেখা” কাব্যের শেষ কবিতাটি কখন রচনা করেন?
উত্তর : ৩০ জুলাই, ১৯৪১, সকাল সাড়ে নয়টা (কবি কবিতাটি মুখে মুখে বলেছিলেন এবং ইন্দিরা দেবী তা লিখে নেন)।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বঙ্গভঙ্গের প্রেক্ষিতে কোন গানটি রচনা করেছিলেন?
উত্তর : ‘বাংলার মাটি বাংলার জল।
‘একরাত্রি’ গল্পটি কত বঙ্গাব্দে রচিত হয়?
উত্তর : জ্যৈষ্ঠ, ১২৯৯।
‘একরাত্রি’ গল্পের শুরুতেই কী পাওয়া যায়?
উত্তর : একটি গল্পের আভাস পাওয়া যায়।
লেখক কোন জীবনের কাহিনি শুরু করেছিলেন?
উত্তর : অতীত জীবনের।
কাহিনিটি কোন পুরুষে লিখিত/বর্ণিত হয়েছে?
উত্তর : প্রথম/উত্তম পুরুষে।
গল্পের প্রথম লাইনেই কী সূচিত হয়েছে?
উত্তর : কাহিনি ও চরিত্র সৃজন, জীবনের একটি খণ্ডিত মুহূর্ত আগমনের ইঙ্গিত।
“সুরবালার সঙ্গে একত্রে পাঠশালায় গিয়াছি, বউ–বউ খেলিয়াছি।”- কোন গল্পের?
উত্তর : একরাত্রি।
‘একরাত্রি’ গল্পের নায়িকা কে?
উত্তর : সুরবালা।
“আহা, দুটিতে বেশ মানায়।”- কে, কার সম্পর্কে বলেছে?
উত্তর : সুরবালার মা, গল্পকথক ও সুরবালা সম্পর্কে।
“ছোটো ছিলাম, কিন্তু কথাটার অর্থ একরকম বুঝিতে পারিতাম।”- কার উক্তি?
উত্তর : গল্পকথকের।
সুরবালার প্রতি সর্বসাধারণ অপেক্ষা কার বিশেষ কিছু দাবি ছিল?
উত্তর : গল্পকথকের ।
“সেও সহিষ্ণুভাবে আমার সকল রকম ফরমাশ খাটিত এবং শাস্তি বহন করিত।”- কে, কাকে খাটাত ও শাস্তি দিত?
উত্তর : গল্পকথক সুরবালাকে।
পাড়ায় কার রূপের প্রশংসা ছিল?
উত্তর : সুরবালার।
কার চোখে সুরবালার সৌন্দর্যের কোন মূল্য ছিল না?
উত্তর : গল্পকথকের কাছে।
গল্পকথকের সুরবালা সম্পর্কে ধারণা কী?
উত্তর : গল্পকথকের প্রভুত্ব স্বীকার করার জন্যই পিতৃগৃহে তার জন্ম।
সুরবালার প্রতি গল্পকথকের আচরণ কেমন ছিল?
উত্তর : অবহেলার।
গল্পকথকের পিতা কার নায়েব ছিল?
উত্তর : চৌধুরী জমিদারের নায়েব।
গল্পকথকের পিতার ইচ্ছা কী ছিল গল্পকথককে নিয়ে?
উত্তর : তার হাত পাকলেই জমিদারি সেরেস্তার কাজ শিখিয়ে গোমস্তাগিরিতে দিবেন।
গল্পকথকের তার পিতার মতের প্রতি সমর্থন কী ছিল?
উত্তর : সমর্থন ছিল না।
গল্পকথকের জীবনের লক্ষ্য কিরূপ ছিল?
উত্তর : অতি উচ্চ।
গল্পকথকের পাড়ার কে কলকাতার পালিয়ে যায়?
উত্তর : নীলরতন।
নীলরতন কলকাতায় লেখাপড়া শিখে কী হয়েছিল?
উত্তর : কালেক্টার সাহেবের নাজির হয়।
নীলরতনের কথা শুনে গল্পকথক কী হতে চায়?
উত্তর : কালেক্টার নাজির অথবা জজ আদালতের হেডক্লার্ক।
গল্পকথকের বাপ কাদের অত্যন্ত সম্মান করতো?
উত্তর : আদালতজীবীদেরকে।
শিশুকাল থেকেই গল্পকথকের কী জানা ছিল?
উত্তর : তার পিতা মাছ, তরকারি, টাকা-পয়সা দিয়ে আদালতজীবীদের পূজার্চনা করতো।
শিশুকালে গল্পকথকের হৃদয়ে কারা বড় একটা সম্ভ্রমের স্থান পাই?
উত্তর : আদালতের ছোট কর্মচারী এমনকি পেয়াদারা পর্যন্ত।
“ইহারা আমাদের বাংলাদেশের পূজ্য দেবতা; তেত্রিশ কোটির ছোটো ছোটো নূতন সংস্করণ।”- কারা?
উত্তর : আদালতজীবীরা।
পূর্বে গণেশ যা কিছু পেত এখন তা কারা পায় বলে গল্পকথকের মনে হয়েছে?
উত্তর : আদালতজীবীরা পায়।
গল্পকথক কার দৃষ্টান্তে উৎসাহিত হয়ে কলকাতায় পালিয়ে যায়?
উত্তর : নীলরতনের দৃষ্টান্তে।
গল্পকথকের কলকাতায় কার বাড়িতে উঠে?
উত্তর : গ্রামের একটি আলাপী লোকের বাড়িতে।
এ কথা জানার পর গল্পকথকের পিতা কী করেন?
উত্তর : গল্পকথকের জন্য টাকা পাঠায়।
সেই সময় টাকা পেয়ে গল্পকথক কী করে?
উত্তর : লেখাপড়া যথানিয়মে চালাতে থাকে।
লেখাপড়া ছাড়া কলকাতায় গল্পকথক আর কী করতেন?
উত্তর : বিভিন্ন সভাসমিতিতে যোগ দিতেন।
কার নামে কিছু বললে গল্পকথক মারামারি করতে উদ্যত হতেন?
উত্তর : সভাপতির নামে।
দেশের জন্য গল্পকথকের ভাবনা কী ছিল?
উত্তর : দেশের জন্য সে প্রাণবিসর্জন দিতেও প্রস্তুত।
লেখক ও তার সহকর্মীরা যখন চাঁদা তোলা, বিজ্ঞাপন বিলি করা, বেঞ্চি-চৌকি সাজাত শহরের ছেলেরা এমন দেখে কী
বলত?
উত্তর : বাঙাল বলত।
সুরবালার সাথে গল্পকথকের বিবাহের মত দেয় কারা?
উত্তর : লেখকের পিতা এবং সুরবালার পিতা।
“নাজির সেরেস্তাদার হইতে আসিয়াছিলাম, কিন্তু মাসীনি গারিবালডি হইবার আয়োজন করিতে লাগিলাম।”- কোন গল্পের উক্তি?
উত্তর : ‘একরাত্রি’।
গল্পকথক কত বছর বয়সে কলকাতায় পালিয়ে যায়?
উত্তর : পনেরো বছর বয়সে।
গল্পকথকের বয়স যখন পনেরো তখন সুরবালার বয়স কত?
উত্তর : গল্পকথকের বয়স যখন পনেরো তখন সুরবালার বয়স আট।
লেখকের পিতা যখন গল্পকথকের বিবাহ ঠিক করে তখন তার বয়স কত?
উত্তর : আঠারো।
গল্পকথকের পিতার মতে তার বিবাহের বয়স কীরূপ?
উত্তর : ‘ক্রমে উত্তীর্ণ হইয়া যাইতেছে’।
বিয়ের ব্যাপারে গল্পকথকের মত কী ছিল?
উত্তর : মনে মনে প্রতিজ্ঞা করেছিল, আজীবন বিবাহ না করে দেশের জন্য মরবে।
বিয়ের ব্যাপারে সে পিতাকে কী কথা বলে?
উত্তর : লেখাপড়া শেষ না করে বিয়ে করবে না।
কয়মাস পর গল্পকথক জানতে পারে সুরবালার বিয়ে হয়েছে অন্যত্র?
উত্তর : দুই-চার মাস পর।
সুরবালার স্বামীর নাম কী?
উত্তর : রামলোচন বাবু।
রামলোচন বাবু পেশায় কী ছিল?
উত্তর : রামলোচন বাবু পেশায় উকিল ছিল।
সুরবালার বিয়ের খবর লেখকের কাছে কেমন ছিল?
উত্তর : পতিত ভারতের চাঁদা আদায় করতে থাকায় এ সংবাদ অত্যন্ত তুচ্ছ মনে হয়।
গল্পকথকের পিতার যখন মৃত্যু হয় তখন তার পড়াশোনার অবস্থা কেমন ছিল?
উত্তর : এন্ট্রেন্স পাস করে ফাস্ট আর্টস দেবার সময়।
গল্পকথকের সংসারে পিতার মৃত্যুর পর আর কারা ছিল?
উত্তর : মাতা এবং দুই বোন।
গল্পকথক কলেজ ছেড়ে দিয়ে কোথায় চাকরি নেয়?
উত্তর : নওয়াখালি বিভাগের একটি ছোট শহরে।
গল্পকথকের পদ কী ছিল?
উত্তর : এনট্রেন্স স্কুলের সেকেন্ড মাস্টার।
এনট্রেন্স স্কুলের সেকেন্ড মাস্টার কাজটি গল্পকথকের কাছে কেমন ছিল?
উত্তর : উপযুক্ত।
মাস্টারিকে গল্পকথকের উপযুক্ত কাজ মনে করলেন কেন?
উত্তর : উপদেশ এবং উৎসাহ দিয়ে এক একটি ছাত্রকে তিনি ভাবি ভারতের সেনাপতি করে গড়ে তুলবেন এ প্রত্যাশায়।
দেশের চাইতে ছাত্রদের আগ্রহ কোন বিষয়ে বেশি?
উত্তর : আসন্ন এগজামিনের।
ছাত্রদের গ্রামার অ্যালজেব্রার বাইরে কথা বললে কে রাগ করতো?
উত্তর : হেডমাস্টার।
বারো মাসের মধ্যে গল্পকথকের আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন?
উত্তর : মাস দুয়েকের মধ্যে।
গল্পকথকের থাকার কয়টি রুম ছিল?
উত্তর : স্কুলের বড়ো আটচালা সংলগ্ন একটি চালায় গল্পকথকের বাস করতো।
স্কুল ঘরটি কোথায় ছিল?
উত্তর : লোকালয় থেকে কিছু দূরে একটি পুকুরের পাড়ে।
স্কুলের চারদিকে কোন কোন গাছ ছিল?
উত্তর : সুপারি, নারিকেল এবং মাদার গাছ।
স্কুলের প্রায় কাছেই কোন গাছ ছায়া দান করতো?
উত্তর : দুইটা প্রকাণ্ড নিমগাছ।
নওয়াখালি এসে গল্পকথকের কোন কথাটা এখনো পাঠককে বলেনি?
উত্তর : এখানকার সরকারি উকিল রামলোচনের সাথে তার বন্ধুত্বের কথা।
রামলোচন বাবু যে সুরবালার গৃহকর্তা এ কথা গল্পকথকের জানা ছিল কী?
উত্তর : গল্পকথক জানত।
গল্পকথকের বাল্যসঙ্গী যে সুরবালা রামলোচন তা জানত কী?
উত্তর : জানতো না ।
এখানকার সরকারি উকিল কে?
উত্তর : রামলোচন বাবু।
গল্পকথক কখন রামলোচন বাবুর বাড়িতে যায়?
উত্তর : ছুটির দিনে।
গল্পকথক ও রামলোচন কোন বিষয় নিয়ে আলাপ করছিল?
উত্তর : ভারতবর্ষের দূরবস্থা।
পাশের ঘরে চুড়ির শব্দ, কাপড়ের খসখস্ এবং পায়ের আওয়াজ শুনে গল্পকথক কী বুঝতে পারে?
উত্তর : তাকে কেউ নিরীক্ষণ করছে।
এই নিরীক্ষণকারী রমণী কে ছিল?
উত্তর : গল্পকথকের বাল্যসঙ্গী সুরবালা।
গল্পকথকের কল্পনায় সুরবালার কোন কোন দিক ভেসে উঠে?
উত্তর : সুরবালার বিশ্বাস সরলতা, শৈশবপ্রীতি, বড়ো বড়ো চোখ, ঘনকৃষ্ণ পল্লব ইত্যাদি।
বাসায় ফিরে আসার পর লেখকের অবস্থা কেমন হয়?
উত্তর : শুধু সুরবালার কথায় তার মনে হয় আর বেদনা বেড়ে যায় ।
“সহসা হৃৎপিণ্ডকে কে যেন একটা কঠিন মুষ্টির দ্বারা চাপিয়া ধরিল এবং বেদনায় ভিতরটা টনটন করিয়া উঠিল।”- কোন
গল্পের এবং কার বেদনায় টনটন করে?
উত্তর : ‘একরাত্রি’ গল্পের এবং গল্পকথকের/সেকেন্ড মাস্টারের।
সন্ধ্যাবেলা যখন স্থির হয়ে গল্পকথক ভাবতে বসে তখন কী উত্তর আসে?
উত্তর : ‘তোমার সে সুরবালা কোথায় গেল’।
“তখন যাহাকে ইচ্ছা করিলেই পাইতে পারিতে এখন মাথা খুঁড়িয়া মরিলেও তাহাকে একবার চক্ষে দেখিবার অধিকারটুকুও
পাইবে না।”— এ কথা কে, কাকে বলেছিল?
উত্তর :
গল্পকথকের মন গল্পকথককে।
লেখকের মতে রামলেচন কিভাবে সুরবালাকে তার কাছ থেকে নিয়ে গেছে?
উত্তর : গোটা দুয়েক মুখস্থ মন্ত্র পড়ে।
রামলোচনের গৃহে সুরবালা থাকার পরও লেখকের ধারণা কী ছিল সুরবালাকে নিয়ে?
উত্তর : রামলোচনের চাইতে সুরবালার প্রতি তার অধিকার বেশি।
ছাত্ররা কখন ক্লাসে গুনগুন করতো?
উত্তর : দুপুর বেলা।
রামলোচনের কত টাকা রোজগার ছিল?
উত্তর : পাঁচ টাকা।
সন্ধ্যাবেলায় পুষ্করিনীর ধারে সুপারি নারিকেলের অর্থহীন মর্মরধ্বনি শুনে গল্পকথক কী ভাবতো?
উত্তর : “মনুষ্য সমাজ একটি জটিল ভ্রমের জাল”।
দুধের ধোঁয়ার গন্ধে রামলোচন সুরবালাকে কী করে?
উত্তর : তিরস্কার করে।
মন প্রসন্ন থাকলে রামলোচন কী করে?
উত্তর : স্ত্রীর জন্য গহনা বানাতে দেয়।
রামলোচন কী কারণে কিছুদিনের জন্য অন্যত্র যায়?
উত্তর : বড় মকদ্দমার জন্য।
কোন দিন ঝড় আরম্ভ হয়?
উত্তর : সোমবারের পরের দিন বিকাল থেকে।
কোন দিন আকাশের অবস্থা খারাপ হয়?
উত্তর : সোমবার।
কখন থেকে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হতে শুরু করে?
উত্তর : সকাল থেকে।
কখন থেকে টিপ টিপ করে বৃষ্টি পড়তে শুরু করে?
উত্তর : বেলা দশটা থেকে।
আকাশের ভাবগতিক দেখে হেডমাস্টার কখন স্কুল ছুটি দিলেন?
উত্তর : সকাল সকাল।
কখন থেকে বৃষ্টি এবং ঝড় আরম্ভ হয়?
উত্তর : বিকাল থেকেই।
ঝড় এবং বৃষ্টির বেগ কখন বেড়ে যায়?
উত্তর : রাত থেকে।
প্রথম বাতাস কোন দিকে ধাবিত হয়?
উত্তর : পূর্ব দিক থেকে।
বাতাস গতিপথ বদলায় কোন দিকে?
উত্তর : উত্তর এবং উত্তর পূর্ব দিকে।
ঝড়ের রাতে ঘুমানোর বৃথা চেষ্টা করার কথা মনে পড়লো কেন?
উত্তর : সুরবালার কথা, ঘরে একলা আছে বলে।
গল্পকথকের স্কুলঘর থেকে সুরবালার ঘর কেমন ছিল?
উত্তর : অপেক্ষাকৃত দুর্বল।
ঝড়ের রাতে গল্পকথকের সুরবালাকে নিয়ে কী ভাবে?
উত্তর : সুরবালাকে ডেকে এনে স্কুল ঘরে রাখবে আর সে পুকুর পাড়ের উপর রাত্রি যাপন করবে।
কখন বানের ডাক শোনা যায়?
উত্তর : রাত্রি একটা-দেড়টা পর দিকে।
কী ছুটে আসে লোকালয়ে?
উত্তর : সমুদ্র।
গল্পকথক তখন কী করে?
উত্তর : ঘর ছেড়ে বাইরে আসে।
গল্পকথক ঘর থেকে বেরিয়ে কোথায় রওয়ানা দেয়?
উত্তর : সুরবালার বাড়ির দিকে।
কোন জায়গা পৌঁছাতে গল্পকথকের হাটুজল হয়?
উত্তর : পুকুরের পাড় পর্যন্ত।
পাড়ের উপর দাঁড়ালে কী ঘটে?
উত্তর : দ্বিতীয় আর একটি তরঙ্গ এসে উপস্থিত হয়।
পুকুরের পাড়ের একটা অংশ কত হাত উঁচু ছিল?
উত্তর : দশ এগারো।
গল্পকথক পাড়ের উপর উঠলে বিপরীত দিক থেকে কে উঠে?
উত্তর : একটি লোক।
দিক্ষদর্শন প্রকাশনী লিমিটেড
ঐ লোকটি কে ছিল?
উত্তর : সুরবালা।
ঝড়ে রাতে পুকুর পাড়ে দু’জন কে চিনতে পেরেছিল কী?
উত্তর : হ্যা।
সমস্ত জলমগ্ন হলে গল্পকথক ও সুরবালা কোথায় চূঁড়ায়?
উত্তর : হাত পাঁচ-ছয় দ্বীপের উপর।
সেই রাতে আকাশের অবস্থা কেমন চিল?
উত্তর : আকাশে তারা ছিল না, পৃথিবীর সমস্ত প্রদীপ নিবে যায়।
গল্পকথক ও সুরবালার মধ্যে কোন কথা হয়েছিল কী সেই ঝড়ের রাতে?
উত্তর : না।
ঝড়ের রাতে গল্পকথকের ও সুরবালা কোনদিকে চেয়ে থাকে?
উত্তর : অন্ধকারের দিকে।
সুরবালা কখন গল্পকথকের পাশে দাঁড়ায়?
উত্তর : ঝড়ের রাতে বিপদে পড়ে।
ঝড়ের রাতে গাঢ় কৃষ্ণবর্ণ উন্মত্ত কী গর্জন করে ছুটে চলল?
উত্তর : মৃত্যুস্রোত।
“আমি এই একরাত্রে মহাপ্রলয়ের তীরে দাঁড়াইয়া অনন্ত আনন্দের আস্বাদ পাইয়াছি।”- কোন গল্পের?
উত্তর : “একরাত্রি”।
ঝড় এবং জল কখন থেমে যায়?
উত্তর : রাত প্রায় শেষ হয়ে এলে।
ঝড়ের শেষে সুরবালা ও গল্পকথক কী করে?
উত্তর : দু’জনে কারোর সাথে কোন কথা না বলে যার যার স্থানে ফিরে যায়।
একরাত্রি গল্পে লেখকের ইহজীবনে কী ঘটে?
উত্তর : ক্ষণকালের জন্য একটি অনন্ত রাত্রির উদয়।
“আমার পরমায়ুর সমস্ত দিন-রাত্রির মধ্যে সেই একটিমাত্র রাত্রিই আমার তুচ্ছ জীবনের একমাত্র চরম সার্থকতা।”- কার
উক্তি?
উত্তর : গল্পকথকের ।
ঝড়ের শেষে গল্পকথক সুরবালা সম্পর্কে কী আশা পোষণ করে?
উত্তর : স্বামীপুত্র গৃহ-ধন-জন লইয়া সুরবালা চিরদিন সুখে থাকুক।
আদালতজীবী কারা?
উত্তর : যারা আদালতে চাকরি করে।
মাসীনি, গারিবালভি কে?
উত্তর : প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ। এঁরা দেশোদ্ধারের জন্য আত্মত্যাগের ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন।
এন্ট্রান্স কী?
উত্তর : প্রবেশিকা পরীক্ষা; বর্তমানের এস. এস. সি পরীক্ষা।
ফার্স্ট আর্টস কী?
উত্তর : এফ. এ. পরীক্ষা; বর্তমানের এইচ. এস.
এন্ট্রান্স স্কুল কী?
উত্তর : মাধ্যমিক বিদ্যালয় ।

খ-বিভাগ

প্রশ্ন।১।‘একরাত্রি’ গল্পের মূলভাব আলোচনা কর।
প্রশ্ন।২।একরাত্রি গল্পের সুরবালা ও লেখকের ছোটবেলার সম্পর্ক বর্ণনা কর।
প্রশ্ন।৩। লেখক/ সেকেন্ড মাস্টার কলকাতায় পালিয়ে গিয়ে কী করতো?
প্রশ্ন॥৪॥ কী কারণে লেখক বিয়েতে অস্বীকৃতি জানায়?
প্রশ্ন।৫।গল্পকথক স্কুলে যোগদান করলে কীভাবে তার স্বপ্নভঙ্গ হয়?
প্রশ্ন।৬। সুরবালার বাড়িতে গল্পকথকের অতিথি হয়ে যাওয়ার বিষয়টি বর্ণনা দাও।
প্রশ্ন॥৭॥ ঝড়ের রাতে সুরাবালা ও লেখকের একত্রিত হওয়ার ঘটনা তুলে ধর।
প্রশ্ন॥৮।“সাহসা হৃৎপিণ্ডকে কে যেন একটা কঠিন মুষ্টির তলে চাপিয়া ধরিল এবং বেদনায় ভিতরটা টনটন করিয়া উঠিল।”— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥৯॥ রামলোচন বাবুর বাড়ি থেকে আসার পরে গল্পকারের মনে কী ভাবান্তর ঘটে?
প্রশ্ন৷১০৷ “কেবল গোটা দুয়েক মুখ্য মন্ত্র পড়িয়া সুরবালাকে পৃথিবীর আর সকলের নিকট হইতে এক মুহূর্তে ছোঁ মারিয়া লইয়া গেল।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।১১।“আমি এই একরাত্রে মহাপ্রলয়ের তীরে দাঁড়াইয়া অনন্ত আনন্দের আস্বাদ পাইয়াছি।”— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।১২।ঝড়ের রাতটি কেন গল্পকারের কাছে স্মরণীয় হয়ে আছে?
প্রশ্ন।১৩।“পাড়ায় তাহার রূপের প্রশংসা ছিল, কিন্তু বর্বর বালকের চক্ষে সে সৌন্দর্যের কোন গৌরব ছিল না।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।১৪।“ইহারা আমাদের বাংলাদেশের পূজ্য দেবতা, তেত্রিশ কোটির ছোটো ছোটো নূতন সংস্করণ।”— বুঝিয়ে দাও।
প্রশ্ন ১৫৷ “দেশের জন্য প্রাণ বিসর্জন করা যে আশু আবশ্যক, এ সম্বন্ধে আমার সন্দেহ ছিল না।”— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।১৬।“নাজির সেরেস্তাদার হইতে আসিয়াছিলাম, কিন্তু মাসীনি গারিবালডি হইবার আয়োজন করিতে লাগিলাম।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।১৭৷ “পতিত ভারতের চাঁদা আদায়কার্যে ব্যস্ত ছিলাম, এ সংবাদ অত্যন্ত তুচ্ছ বোধ হইল।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।১৮।মনে করিলাম আমার উপযুক্ত কাজ পাইয়াছি। উপদেশ এবং উৎসাহ দিয়া এক একটি ছাত্রকে ভাবী ভারতের এক একটি সেনাপতি করিয়া তুলিব।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।১৯৷ “দেখিলাম ভাবী ভারতবর্ষ অপেক্ষা আসন্ন এগজামিনের তাড়া ঢের বেশি।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন৷২০৷ “বেশ বুঝিতে পারিলাম, জানালার ফাঁক দিয়া কোনো কৌতূহলপূর্ণ নেত্র আমাকে নিরীক্ষণ করিতেছে।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।২১৷ “সহসা হৃৎপিণ্ডকে কে যেন একটা কঠিন মুষ্টির দ্বারা চাপিয় ধরিল এবং বেদনায় ভিতরটা টনটন করিয়া উঠিল।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।২২। “মনটা সহসা একটা বৃহৎ বোঝার মত হইয়া বুকের শিরা ধরিয়া দুলিতে লাগিল।”— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।২৩।“আমি তো তাহাকে ইচ্ছা করিয়া ছাড়িয়া দিয়াছি। সে কি চিরকাল আমার জন্য বসিয়া থাকিবে।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।২৪৷ “তখন যাহাকে ইচ্ছা করিলেই পাইতে পারিতে বুঝতেএখন মাথা খুড়িয়া মরিলেও তাহাকে একবার চক্ষে দেখিবার অধিকারটুকু পাইবে না।”- বুঝিয়ে দাও।
প্রশ্ন।২৫।“সুরবালা আমার কী না হইতে পারিত। আমার সব চেয়ে অন্তরঙ্গ, আমার সবচেয়ে নিকটবর্তী, আমার জীবনের সমস্ত সুখ-দুঃখভাগিনী হইতে পারিত।” বুঝিয়ে দাও।
প্রশ্ন।২৬৷ “আমি মানবসমাজে নূতন নীতি প্রচার করিতে আসি নাই, সমাজ ভাঙিতে আসি নাই, বন্ধন ছিঁড়িতে চাই না।”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।২৭॥ “এরূপ “এরূপ চিন্তা নিতান্ত অসঙ্গত এবং অন্যায় তাহা স্বীকার করি, কিন্তু অস্বাভাবিক নহে।”— বুঝিয়ে দাও।
প্রশ্ন৷২৮৷ “মনুষ্যসমাজ একটি জটিল ভ্রমের জাল। ঠিক সময়ে ঠিক কাজ করিতে কাহারও মনে পড়ে না, তাহার পরে বেঠিক সময়ে বেঠিক বাসনা লইয়া অস্থির হইয়া মরে।”— বুঝিয়ে দাও।
প্রশ্ন॥২৯৷ “আমি এই এক রাত্রে মহাপ্রলয়ের তীরে দাঁড়াইয়া অনন্ত আনন্দের আস্বাদ পাইয়াছি।”— লেখক কেন এমন বলেছেন?
প্রশ্ন।৩০। “আমার সমস্ত ইহজীবনে কেবল ক্ষণকালের জন্য একটি অনন্তরাত্রির উদয় হইয়াছিল।”— ব্যাখ্যা কর।
প্ৰশ্ন৷৩১৷ “কেবল দুই জনে অন্ধকারের দিকে চাহিয়া রহিলাম। পদতলে গাঢ় কৃষ্ণবর্ণ উন্মত্ত মৃত্যুস্রোত গর্জন করিয়া ছুটিয়া চলিল।”— ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।৩২।“আমার আয়ুর সমস্ত দিনরাত্রির মধ্যে সেই একটিমাত্র রাত্রিই আমার তুচ্ছ জীবনের একমাত্র চরম সার্থকতা।”— ব্যাখ্যা কর।

গ-বিভাগ

প্রশ্ন॥১॥ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘একরাত্রি’ গল্পের স্বরূপ আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥২॥ বরীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিরচিত ‘একরাত্রি’ গল্পের নামকরণের সার্থকতা বিচার কর।
প্রশ্ন।৩।ছোটগল্প কাকে বলে? ছোটগল্প হিসেবে রবীন্দ্রনাথের ‘একরাত্রি’র সার্থকতা বিচার কর।
প্রশ্ন।৪।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘একরাত্রি’ গল্প অবলম্বনে এর কেন্দ্রীয় নায়ক চরিত্রটি বিশ্লেষণ কর। বর্ণনা কর।
প্রশ্ন।৫। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিরচিত ‘একরাত্রি’ গল্পে বর্ণিত প্রেমের স্বরূপ নিজের ভাষায় বিশ্লেষণ কর।

পরবর্তী পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে হোয়াটস্যাপ করুন: 01979786079

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*